శి 88 वनरक्तिब्र क्लबक। )۲irr: (i, sts, ةsis এইরূপে বঙ্গদেশের কৃষিজাত আয় | বধারিত করের উপর বেশী যাহা এক্ষণে যে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তুের সময় হইতে গবর্ণমেণ্ট পাইতেছেন—সাড়ে বাধটি এ পর্যন্ত তিন চারগুণ বৃদ্ধি হইয়াছে | লক্ষ টাকা—তাহা কৃষিজাত ধন হইতেই বলিলে অত্যুক্তি হইবে না। এই বেশী ! পাইতেছেন। . টাকাটা কার ঘরে যায় ? কে লইতেছে ? এ ধন অন্যান্য পথেও রাজভাণ্ডারে এ ধন কৃষিজাত—কৃষকেরই প্রাপ্য— যাইতেছে। আফিসের আয়ের অধিকাংপাঠকেরা হঠাৎ মনে করিবেন, কৃষকেরাই শই কৃষিজাত। কষ্টমহোঁসের দ্বার দিয়াও পায়। বাস্তবিক তাহাব পায় না। কে ; রাজভাণ্ডারে কৃষিজাত অনেক ধন যায়। পায়, আমরা দেখাইতেছি । শক সাহেব বলেন, এই কৃষিজাত কিছু রাজভাণ্ডারে যায়। গত সন ১৮ | ধনবৃদ্ধি অধিকাংশই বণিক এবং মহাজন৭০/৭১ শালের যে বিজ্ঞাপনী কলিকাতা দিগের হস্তগত হইয়াছে। বণিক এবং রেবিনিউ বোর্ড হইতে প্রচার হইয়াছে, মহাজন সম্প্রদায় যে ইহার কিয়দংশ তাঁহাতে কাৰ্য্যাধ্যক্ষ সাহেব লিখেন, হস্তগত করিতেছে, তদ্বিষয়ে সংশয় ১৭৯৩ শালে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের স- নাই। কৃষকের সংখ্যা বাড়িয়াছে সুময়ে যে প্রদেশে ২,৮৫,৮৭,৭২২ টাক তরাং মহাজনের লাভও বাড়িয়াছে। রাজস্ব ধার্ঘ্য ছিল, সেই প্রদেশ হইতে এবং যে বণিকের মাঠ হইতে ফসল এক্ষণে ৩, ৫০, ৪১, ২৪৮ টাকা রাজস্ব আনিয়া বিক্রয়ের স্থানে বিক্রয় করে, আদায় হইতেছে। অনেকে অবাক হইয়া ; কৃষিজাত ধনের কিয়দংশ যে তাঙ্গাদের জিজ্ঞাসা করিবেন, যে কর চিরকালের লাভ স্বরূপে পরিণত হয়, তদ্বিষয়ে সংজন্য অবধারিত হইয়াছে, তাহার আ- ; শয় নাই। কিন্তু, কৃষিজাত ধনের বৃদ্ধির বার বৃদ্ধি কি ? শক সাহেব বৃদ্ধির কা রণ সকলও নির্দেশ করিয়াছেন—ঘথ, তৌফির বন্দোবস্ত, লাখেরাজ বাজেআপ্ত নূতন পয়স্তি” ভূমির উপর কর সং স্থাপন,খাসমহলের কর বুদ্ধি ইত্যাদি। অনেকে বলিবেন, ঐ সকল বৃদ্ধি যাহা হইবার হইয়াছে আর বড় অধিক হইবে না- কিন্তু, শক সাহের দেখাইতেছেন, --===ক্ষ থে-হইতেছে । পুৰ্ব্বা অধিকাশই যে তাহাঁদের হস্তগত হয়, ইহা শক সাহেবের ভ্রমমাত্র। এ ভ্রম কেবল শক সাহেবের একার লছে i ** os নমিষ্ট” এই মতাবলম্বী। ইকনমিষ্টেম" छम “शखिब्रांन, अवजंबूबtबंब” निकाँ ধবংস প্রাপ্ত হইয়াছে। সে তর্ক এখনে উত্থাপনের জাবস্তৃক লই । । যায়।. ভূমিতে অধিকাংশ. কৃষকেরই
পাতা:বঙ্গদর্শন-প্রথম খণ্ড.djvu/২৪৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।