পাতা:বঙ্গদর্শন-প্রথম খণ্ড.djvu/৪৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8&to भंॉर्बेi । )۹۹rfa cit. ۹۹د« # একবার এই যাত্রা হইয়াছে, সে গ্রাম করে, তাহাকে সাধারণ অপেক্ষা কিরূপ নিবাসীগণ সময় পাইলে কখন কখন উন্নত করে, তাহার হর্ষ কিরূপ, বিষাদু তদ্বিষয় স্পৰ্দ্ধা করিতে ক্রটি করেন না। কিরূপ, আকাঙ্ক কিরূপ, চাঞ্চল্য কিরূপ, অন্ত যারাপেক্ষ এক্ষণে বিদ্যান্বন্দরের ধৰ্ম্ম কিরূপ, জগতের সমস্ত পদার্থের প্রাধান্ত স্বীকার করিতে হইবে এবং সহিত তাহার সহৃদয়ত কিরূপ, তদ্বিষয় বাঙ্গালার রসজ্ঞতা বিষয় বিচার করিতে বিদ্যান্থনার যাত্রায় কিছুই দেখা যায় হইলে, এই বিদ্যাসুন্দর যাত্রা দ্বারা না । এবং তাহ দেখাইরার স্থানও এ তাহা প্রতিপন্ন করিলে নিতান্ত অসঙ্গত যাত্রায় নাই। বকুলতলায় সুন্দরের হইবে না। সহিত মালিনীর সাক্ষাৎ, মালিনীর বাটতে নায়ক নায়িকদিগের প্রেমালাপ, তাহার বাস এবং দৌত্যকৰ্ম্মে মালিনীর বিচ্ছেদ, মিলন ইত্যাদির অভিনয় করিয়া | প্রবৃত্তি, এই কয়েকটা অংশ লইয়৷ শ্রোতাদিগের চিত্তরঞ্জম করা প্রায় সকল | সচরাচর যাত্রা হইয়া থাকে। ইহার মধ্যে যাত্রার উদ্দেশ্য। কাব্য কি নাটক কি ! কোন অংশে রসোস্তাবনের সম্ভাবনা ? নাটকাভিনয়, এ সকলেরই উদ্দেশ্য মমুয্য ইহার মধ্যে কোন স্থানে প্রেমাঞ হৃদয়ের চিত্র। মনুষ্য চিত্তবৃত্তি মধ্যে প্রবাহিত হইবে ? যাত্রায় এই অংশের বিশেষ বেগবতী এবং স্থখকরা যে বৃত্তি, শেষভাগে কখন২ বিদ্যাম্বন্দরের মিলন, তাহা স্নেহ, অনুরাগ, প্রণয় ইত্যাদি পৰ্য্যস্ত অভিনীত হইয় থাকে । ইহা রস নামে পরিচিত। এক জনের প্রতি স্বষ্ট্রির উপযুক্ত স্থান বটে, কিন্তু স্থাগার্ড, অন্তের আত্মাপেক্ষা আন্তরিক সমাদরকে | বশতঃ প্রায় এই সময়ে রাত্রি প্রভাত হয়, . এই নাম দেওয়া যায়। এই বৃত্তির পাত্ৰ- সূর্যকিরণ প্রচণ্ড হইয় উঠে। মা মা ভেদে, বৈষ্ণবের সখা, বাৎসল্যাদি নানা করিয়া দুইটা ঠাকুরাণী বিষয়ক গীত প্রকার নাম দিয়াছেন। এবং সে সকল গাইয়া যাত্রাকরের শেষ করিয়া দেয়। নাম সাধারণেও চলত। যে কারণেই । অতএব বিস্তাম্বন্দরের প্রথম আলাপ উক, ইহার মধ্যে দম্পতী প্রায়ই সৰ্ব্ব কিরূপ হইল, তাহাকিছুই শুনিতে পাওয়া দেশে সৰ্ব্বকালে সকল কবি কর্তৃক বর্ণিত | যায় না। , এবং সকল নাটকে অভিনীত হইয়া | বিষ্ঠার সহিত মিলন হইলে পর স্বন্দর y আসিয়াছে। বিদ্যান্বন্দর যাত্রারও সেই সন্মসির বেশ ধরিয়া রাজসভায় বার্তা hউদেশ্ব। কিন্তু এণয় কি পদার্থ তাহার রাত কমিভ লাগিলেন এই অংশকে শক্তি কি একা বাহাকে একবার স্পর্শ সাগৰ পাল বলে। ইহা ধাম