পাতা:বঙ্গদর্শন-ষষ্ঠ খণ্ড.pdf/১৬১

Aste אצא क्रिक्ांख्रि আষাঢ় অগ্রসর হইতেছে। যত নিকট আসে, তিনি ততই তুৰ্ল্লভরামকে উহাদিগকে তাড়াইবার উপায় করিতে বলেন। চুল্লভরাম সন্ন্যাসীদের কথায় দৃঢ বিশ্বাস করিয়া বলেন যে, তাহারা আজিও নাগপুর ছাড়ে নাই । শেষ একদিন সকালে কটকের এক পাশে মহাগোলযোগ উঠিল, চারিদিকে লুঠপাট খুন হত্যাকাও আরম্ভ হইয়াছে, বগী আসিয়া পড়িয়াছে, আতাউল্লা সংবাদ পাইয়াই শশব্যস্তে তুৰ্ল্লভরামের দ্বারদেশে উপস্থিত। নবাবের হুকুম ব্যতীত সেনানী কাজ করে কেমন করিয়া ? বেলা নয়টা, তখনও নবাবের নিদ্রাভঙ্গ হয় নাই। আতাউল্লা যত বেলা হইতে লাগিল ক্রমেই ব্যাকুল হইতে লাগিল, প্রায় ঘণ্টাখানেকের পর, মহাবাট্টা যে দিকে পড়িয়াছিল, সেইদিকে ঘর সব জ্বালাইয়া দিতে লাগিল। তখন প্রজাবৃন্দের দারুণ আৰ্ত্তনাদে তুর্লভরামের নিদ্রাভঙ্গ হইল। জাগিয়াই শুনিলেন বগা কটকের উপব পড়িয়াছে। প্লভরামের আর কাপড় পরা নাই । সেই রাত্রিবাসের পাচহাতি ধুতিতে বিশাল উদর কিঞ্চিৎ আবৃত করত: দৌড় । একে মুধালোক, দারুণ মোটা, তাহাতে প্রাণ ভয়ে দৌড়। দৌড়িয়া যাবেন কোথায় ? কটকের কেল্লায়। সেখান হইতে আধ ক্রোশ দূরে। বাড়ী হইতে গজেন্দ্ৰ লম্বোদর লাইতে লাইতে ছুটিতেছেন ; পা উঠে উঠে উঠতেছে না, বাহির হন এমন সময় আতাউল্লা খা তাহাকে ধরিল। নবাব ভয়ে শিহরিয়া উঠিলেন ভাবিলেন বুঝি বর্গীতে ধরিল । অনেকক্ষণের পর আতাউল্লার গভীব অথচ ধীব স্বরে তাহার চৈতন্য হইল । তিনি শুনিলেন সেনাপতি বলিতেছেন আমায় শীঘ্ৰ হুকুমনামা দিন, আমি সসৈন্তে উহাদিগকে সহরের বাহির করিয়া দিয়া আসি । হর্নভরাম দাড়াইতে নিতান্ত অনিচ্ছুক । বলিলেন সে সব কেল্লায় গিয়া দেওয়া যাইবে । আতউল্লা বেশী জোর করায় নবাব ভয়ে কাদিয়া ফেলিলেন। তখন সেনাপতি আর চেষ্টা বৃথা বুকিয়৷ বলিলেন, “আচ্ছ একটু দাড়ান না হয় পান্ধী আনাইয়া দিই ।” নবাব বলিলেন, -আর পান্ধীতে কাজ নাই দেরি হবে।" বলিয়াই দ্রুতপদে কেল্লার দিকে ছুটিলেন। একে নবাব তাতে রাজা জানকীরামের পুত্র, আতাউল্লা শীঘ্ৰ পান্ধী আনাইয়া খানিক দূর গিয়া উহাকে ধরিলেন, ধরিয়া পান্ধীতে পুরিয়া কেল্লায় পাঠাইয়া দিলেন । 哆 কেল্লায় গিয়াই নবাবের রোধ। যত সৈন্য ছিল শীঘ্ৰ সজ্জিত হইতে হুকুম দেওয়া হইল। আতাউল্লাকে উপর কটক হইতে বর্গ তাড়াইয়া দিবার হুকুম জারি করা হইল । কেল্লার কোথায় ভাঙ্গা আছে সারাইবার একটু একটু চেষ্টা করা इहेन । किड़ डथन कफे८कद्र श्रz$क दर्शेब्र प्रथल झहेग्रा जिग्रांटझ् । श्रांडाफ़ेब्रार्थ অনেক চেষ্টা করিয়া সমস্ত দিনের পরিশ্রম, যুদ্ধ, রক্তারক্তির পর সসৈন্তে পিছু