পাতা:বঙ্গদর্শন-সপ্তম খন্ড.djvu/২২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

فاطR हिनूशt"मैं •ञांहाँदान् वणिग्रl cय डिनि এইরূপ ভাবিলেন তা নয়। কিছু বেশী झेौट्यिंश्च न! इहै८ण fङत्रेि d१iश् छ्ध्र এইরূপ ভাবিতেন ঃ—“ এ কি ! আমার *क्रि.१ध्र झiश्] ग*श्रंझ श्र्रश्नं श्रिध्रltछ्, তবে কেন আমার দক্ষিণবাহু স্পদিত इज़ ? हेश्ब्र कि श्रॉब्र cकtन अर्थ थांकिtङ পারে ? জানি না দেবতাদিগের কি আভি প্রায় ।” কিন্তু তিনি এরূপ ভাবি লেন না । কেবল তপস্যtশ্রম বলিয়া তিনি বিস্মিত হইলেন, বিবাহিত বলিয়। বিস্থিত হইলেন না । তিনি কিছু বেশী झैँौधिझ । তার পর আtশ্রমে প্রবেশ করিয়৷ শকুন্তলা এবং তঁtহার সখীদ্বয়কে দেখিবা মাত্র তাছার মনে যে ভাবের উদয় হইল, তাহাও তাহার স্ত্রীপ্রিয়তার এবং রূপামুরাগের ফল । সে ভাব এই— " শুদ্ধান্তদুর্লভমিদং বপুরাশ্রমবাসিনে ষদি জনস) । দুীকৃতাং খলু গুণৈরুদ্যানলতা বন লতৃভিঃ ॥ যদি সামান্য আশ্রমবাসিনীগণের শারীরিক সৌন্দৰ্য্য রাজাস্তঃপুরবালিনীগণের মধ্যে স্থলভ হইল, তবে যে দেখিcडष्ट्रि सैंमानज७ वनलङाग्न कार्इ পরাজিত । আলোকসামান্যরূপরাশি দেখিলে লোকে চমৎকৃত হয়, মুগ্ধ হয়, भवtश्८७ब्र नJiश्र 'ख्छलिङि एध्र, लुध्रि चlমঙ্গে পঞ্জিত হয়, মুখে বানিস্পত্তি दङ्ग नो, अथवा सेक्क,ागमत्र उडिसाका वृत्रण*ॉन । ( छाiभिंन । निर्भुङ इग्न । झुद्मप्रुङ्ग ७ नकल किकृई হইল না । তিনি তাপসবtলাদিগের রূপরাশি দেখিয়া আপনার রূপসীদিগের নিন্দ করিলেন । আমরা এইরূপ বুঝি cय, cय श्रृङ्गथ द cष ब्रभनौ अन! झैौ অথবা অন্য পুরুষ দেখিয় আপনার পত্নীয় অথবা আপনার পতিয় নিন . করে, তাছার লালমা অতিশয় বলবতী । বকুলতলায় মুন্দরকে দেখিয়া যে সকল কুলকামিনীয় আপন আপন পতির নিন্দ করিয়াছিলেন; তাহাদিগকে কেছ ৰখন ভাল বলে নাই এবং ভাল মনে করে নাই । যtছাদের ভোগলtলস। একান্ত বলবতী, তাহারাই উপভোগ্য বস্তুর তুলনা করিতে ভালবাসে । দুষ্মস্তের ভোগলালসা যে বড়ই প্রবল এবং সে জন্য তিনি যে একটিমাত্র ভোগ্যবস্তুতে পরিতুষ্ট নন, তাহ অভিজ্ঞানশকুন্তলে স্পষ্টাক্ষরে লিখিত আছে । আশ্রম হইতে ফিরিয়া আলিয়। দুৰ্ব্বাসীর শাপ, প্রভাবে শকুন্তলাকে ভুলিয়া গিয়া দুষ্মন্ত একদিন মাধৰ্যের সহিত বসিয়া আছেন এমন সময় এই গীতধ্বনি শ্রবণ করি C司可一“ * अश्चिदमहानशूद छूमर তহু পরিচুৰিম চুঙ্গমঞ্জরিং। কমলবসইমেত্তবিদে भ्रष्ट्रस्रब्र fरृश्fब्रेझि। श्लेि ११ ख्रिश्नः ॥ ছে মধুকর । তুমি মধুৰ লোতে লালী बिङ श्हेब्रा ठूङगअबौ८क cगहे छiप्त চুম্বন করিলে, এখন কেবল কমলের