পাতা:বঙ্গদর্শন-সপ্তম খন্ড.djvu/২৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

९२v१ ) উঠবে। আরো একটি কথা আছে । দুষ্মস্তের ইতিহাসে সপ্রমাণ হইতেছে যে মানসিকশক্তি এবং ঐঞ্জিয়িকশক্তি দুইট পৃথক এবং স্বাধীন পদার্থ, মানসিকশক্তি প্রবল হইলেই যে ঐঞ্জিয়িকশক্তি দমিত হইযে এমন স্থিরনিশ্চয়তা নাই। অতএব ঐঞ্জিয়িকশক্তি দমন করিতে হইলে শুধু মানসিকশক্তিয় উপর নির্ভর করিলে সকল সময়ে অভিলষিত ফললাভ নাও হইভে পায়ে। সেইজন্য মানসিকশক্তির সহিত সমাজ-শক্তি যোগ করা আবশ্যক । অর্থাৎ সমাজের গঠনপ্রণালী এবং সামাजिक बिग्रभ ७भन इeग्रा झा३ cय cगदै প্রণালী এবং নিয়মের বলে লোকের ঐন্দ্রয়িকশক্তি প্রশ্ৰয় না পাইয়া দমিত হইয়া আইসে। অভিজ্ঞানশকুন্তলে কালিদাস এই মত স্পষ্টক্ষিরে ব্যক্ত कब्रिग्राप्छ्न । भकूखलाग्न दाब्र। छिनि বুৰাইরাছেন যে গান্ধৰ্ব্ব বিবাহ দুষণীয়; এবং বসুমতী, হংসপদিক প্রভৃতি রাঙ্গী १it१ग्न चाब्र! ठिनि दूताईब्रf८छ्न cष दएदिवtरु दिषश अनिहेकाद्रौ । ठिनि cनश्वाहेब्राप्झन ८ष फेख्ग्र७काग्र विवाङ्हे প্রকৃতি বা ঐঞ্জিয়িক শক্তিপ্ত ফল এবং ঐজিকিশক্তির প্রতিপোষক। তিনি’ अठिख्ञानशकूढtज७हे भिक निग्नttछ्न cय ঐজ্জিয়িকশক্তি দমন করিতে হইলে শুধু মানসিকশক্তি প্রয়োগ করিলে চলিবে म', ग१iख८ङ् श्लःश्रृङ अ५ि नौङि७थं ११ করিয়া সমাজরূপ মহা শক্তিও প্রয়োগ कब्रिप्ठ इश्एव । अठिञानलकूखन यांन अख्छिांन-श्रृंकूढण । ტა& সিকশক্তি এবং সমাজশক্তির মহাকাব্য । ইহাই অভিজ্ঞানশকুন্তলের ষষ্ঠ অর্থ। উপয়ে যাহা বলা হইল, তাহার মৰ্ম্ম এই যে, অভিজ্ঞানশকুন্তল ভারতের একটি প্রধান দার্শনিক তত্ত্বের দৃশ্যকাব্য। বেদাস্তদর্শনে বলে যে, পুরুষই সত্য এবং সৎ, প্রকৃতি অথবা জড়জগৎ মিথ্য। এবং অ-সৎ—পুরুষই পদার্থ, প্রকৃতি ছায়ামাত্র । সাম্ৰামতাবলম্বী কালিদশ অভিজ্ঞানশকুন্তলে দেখাইয়াছেন যে, পুরুষ ও যেমন সত্য, প্রকৃতিও তেমনি সত্য ; পুরুষও যেমন সৎ, প্রকৃতিও তেমনি সৎ, পুরুষও যেমন পদার্থ, প্রকৃতিও তেমনি পদার্থ। অভিজ্ঞান শকুন্তলে প্রকৃতি যে রকম উজ্জলবর্ণে চিত্রিত হইয়াছে, যে রকম প্রভাবশালী দৃষ্ট হয়, ষে রকম স্বাধীন-কায়াবিশিষ্ট দেখা যায় ভাহাভে নিশ্চয়ই বোধ হয় যে মহাকবির মতে, অস্তিত্ব এবং প্রভাব সম্বন্ধে, প্রকৃতি পুরুষের সমকক্ষ পদার্থ -झांग्ना दलिग्न छेफ़ाझेब्रा निदांग्न चिनिम् নয়। প্রকৃতি যে ছায়া নয়, প্রকৃতির যে একটি স্বাধীন,একটী মহাপ্রভাবশালী, একটী বিষম সত্য—অস্তিত্ব আছে, অভি. জ্ঞানশকুস্তলে তাহা উজ্জ্বলতম অক্ষরে cश५ आँप्छ् । cन्हे भइोङड्हे ८शन অভিজ্ঞানশকুন্তলেয় প্রাণ। ফলতঃ অভিজ্ঞানশকুন্তল কায়াকারে সাস্থ্যদর্শন। ইহাই অভিজ্ঞানশকুন্তলের অর্থ তত্ত্বের চরমসীমা। এত অর্থ আর কোন কাকে কবে কে দেখিয়াছে ?