পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম সংখ্যা । ] ৰুিত্তীর্ণ সেতু দৃষ্ট হইয়া থাকে। উহা যন্ত্রলম্বিত, শত্রুসৈন্ত উপস্থিত হইলে ঐ যন্ত্রদ্বারা সেতু রক্ষিত হয় এবং ঐ যন্ত্রবলেই তাতারা পরিখায় নিক্ষিপ্ত হইয়া থাকে । লঙ্কায় নদীদুর্গ, পৰ্ব্বতদুর্গ ও চতুৰ্ব্বিধ রুত্রিম দুর্গ আছে । ঐ পুরী দূরপ্রসারিত সমুদ্রের পারে। সমুদ্রে নৌকার পথ নাই, উহার চতুর্দিক নিরুদ্দেশ ।” হনুমান গুণীর সম্মান জানিতেন । রাবণকে দেখিয়া হজমানের মনে প্রগাঢ় শ্রদ্ধার উদ্রেক ছইয়াছিল। তাহার ধৰ্ম্মশূন্ত্যতাদর্শনে তিনি দুঃখিত চুইয়াছিলেন বটে, কিন্তু সচল হিমা দ্রির দ্যায় সমুন্নতদেহ রাক্ষসরাজের প্রতাপ দেখিয়া হনুমান বলিয়া উঠিয়াছিলেন –

  • "আচে? কাপমহে! ধৈর্য্যমহো সঙ্গমকে দু্যতিঃ ।

অন্থেী রাক্ষসরাজস্ত সৰ্ব্বলক্ষণযুক্তঙ্গ । যদ্যধৰ্ম্মে ন বলবান স্তাদয়ং রক্ষপে স্বর; } শুiদয়ং স্বরলোকস্ত সশক্রস্তাপি রক্ষিত ॥” "ইহার কি অপূৰ্ব্ব রূপ, কি ধৈর্য, কি শক্তি, কি কাস্তি, সৰ্ব্বাঙ্গে কি সুলক্ষণ ! যদি ইনি অধৰ্ম্মশীল ন হইতেন, তবে সমস্ত দেবতারা, এমন কি ইন্দ্রও, ইহার আশ্রয়ভিক্ষা করিতে পারিতেন। রামচন্দ্রকে হনুমান বলিয়াছিলেন – “বুiবণ যুদ্ধার্থী, কিন্তু ধীরস্ব ভাব ও সাবধান, তিনি স্বয়ংই সতত সৈন্ত পৰ্য্যবেক্ষণ করিয়া থাকেন।” রামায়ণের সর্বত্র হনুমান আশ ও শান্তির কথা বহন করিয়া আনিয়াছেন।” অশোকৰনে সীতা যখন, চেড়ীগণপীড়িত 'श्रेब झ८भन्न झनैभनोमब डशश्ङि • इहेग्राছিলেন,—বখন “ লঙ্কাপুরী কালরজনীর মত গুজুমান । ”8● তাহাকে গ্রাস করিয়া অৰসল্প করিয়া ফেলিয়া ছিল, তখন শুভ অঙ্গুরীয়কের অভিজ্ঞান লই৷ श्मान् ॐाशरक नर्ब्रथमभूज़ श्शुछ श्रां*ाब्र তরণীতে উত্তোলন করিয়াছিলেন। রাম बशन दिव्रश्थिम्न श्हेब्रो भक्रङ्गब्र उँख्श्वबाङ्क পীড়িত পান্থের স্তায় সীতার সংবাদের জন্ম উন্মুখ হইয়াছিলেন—বানরসৈন্তগণ যখন স্বগ্ৰীবকৃত প্রাণদণ্ডের ভয়ে শুকমুখে কাতর নৈরাষ্ঠে সমুদ্রের উৰ্দ্ধচর দাতৃ্যছ ও টিটি ভপক্ষীর গতিতে • কোন সুসংবাgের প্রত্যাশা করিয়া আশঙ্কাপীড়িত হইয়াছিল--- उथन श्मान् श्रधू८डोबथिब्र छाञ्च शबॉर्ड बश्न করিয়া আনিয়া নৈরাণ্ডের রাজ্য অাশার কল কোলtহলে মুখরিত করিয়াছিলেন । আর যেদিন চতুর্দশবৎসরান্তে ফলমূলাহারী ও . অনশনকৃশ রাজর্ষি ভরত নন্দিগ্রামের আশ্রমে ভ্রাতৃপাছক বিভূষিত মস্তকে রামের প্রত্যা গমনের প্রতীক্ষায় আকুল হইয় পড়িয়াছিলেন, চতুর্দশবৎসরাস্তে রাম ফিরিয়া না আসিলে— “প্ৰবেক্ষ্যামি হুতাশনম্”—অগ্নিতে প্রাণ বিসর্জন দিতে যিনি কৃতসঙ্কল্প ছিলেন—সেই আদর্শভ্রাত রাজর্ষির ঘোর অাশা ও আশঙ্কার দিনে তাহাকে সাদরে সম্ভাষণ করিয়া বুদ্ধ ব্রাহ্মণবেশী হনুমান বলিয়াছিলেন— “বসন্তং দণ্ডকারণ্যে যং ত্বং চারজটাধর । অনুশোচপি কাকুৎস্থং সত্বাং কুশলমব্ৰবীৎ ” রাজন, সুপনি দণ্ডকারণ্যবাসী চীরজটাধর যে জ্যেষ্ঠভ্রাতার জন্ত অনুশোচনা করিতেছেন, তিনি আপনাকে কুশল জিজ্ঞাসা করিয়াছেন।” রামচন্দ্র অযোধ্যায় প্রত্যাগমন করিয়া স্বগ্রীব ও অঙ্গদকে মণিমর হার এবং, অম্ভাভ আভরণ প্রদান করিলেন। সীতাদেবী তখন