পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

' .واي4 ¢ স্বামাদের শাস্ত্রের নির্দেশক্রমে ভাষারই नांम थ': । माहिङा उॉशब्र प्रशैौछूङ । ধৰ্ম্মঞ্চপ সনাতন অশ্বখের মূল রহিয়াছে উদ্ধে দেৱলোকে ; ইহার শাখা প্রশাখা অবান্মখে প্রসারিত হইয়া মানবসমাজে কৰ্ম্মরূপ ফুলফলে ও পত্রপল্লৰে ফুৰ্ত্তি পাইতেছে। মানবজীবনের বাছাতে ফুৰ্ত্তি ধৰ্ম্মের তথায় অধিকার ; সাহিত্যে , মানবজীবনের ফুৰ্ত্তি, অতএৰ সাহিত্য ধৰ্ম্মের অধিকারৰছিভূত সছে । লোকস্থিতি ধৰ্ম্মের অক্তি প্রায় – সাহিত্য লোকস্থিতির সহায়—অতএব সাহিত্যকে ধৰ্ম্ম হইতে বিচ্ছিন্ন করিয়া দেখিবার প্রয়োজন নাই। মানুষের সহিত মামুষের অন্তরঙ্গ সম্বন্ধ স্থাপন করিয়া, অতীতের সহিত ভবিষ্যতের সম্বন্ধ স্থাপন করিয়া, মানুষকে মানুষের সহিত করিয়া, ভবিষ্যৎকে অতীতের সহিত করিয়া লোকস্থিতির আমুকুল্য করাই সাৰিত্যের একমাত্র ৰ্যবসায়,—অতএব সাহিত্যকে ধৰ্ম্মের সহিত বিচ্ছিন্ন করিবার প্রয়োজন নাই। যে চতুষ্টয়া বাণী বিশ্ববিধাতার চতুর্মুখ হইতে সমীরিত হইয়া আমাদের পূর্বপিতামহ মহর্ষিগণের দৃষ্টিপথে প্রত্যক্ষ হইয়াছিল ও র্তাহীদের শ্রীতিপ্রবিষ্ট হুইয়াছিল, তাহাই ধৰ্ম্মসংস্থাপনের জন্ত তারতসমাজে আদর্শসাহিত্যরূপে গৃহীত হইয়াছে ; এবং আমাদের ব্যাৰহারিক জীবনের ব্যবহার সম্পাদনার্থ ধে কিছু লৌকিকসাহিত্য বৰ্ত্তমান আছে বা ভবিষ্যতে আবিভূত হুইবে, তাৰ সেই অপৌরুষেয় ৰাণীর স্বতি ও অন্ধুস্থতি ও প্রতিধ্বনি ৰলিয়। আমরা ভারতম্বাসী যুগ ৰাপিয়া গ্রহণ করিয়া আসিতেছি ; পুরাछनौ बांशानैिौब्र बौगोब्र उल्लोप्छ उ िशरे दक्रमलबं। .[ 8ं बं, काङ्नं |ः বিবিধ মূৰ্চ্চনার যুগ ব্যাপির বন্ধত হইয়া আসিতেছে ; তাহার করষ্কৃত-পুস্তক-মধ্যে ' তাহাই মসীলেখে অঙ্কিত ও নিবন্ধ রহিয়াছে। প্রলয়কালে মহাৰরাঙ্কের দ্ৰংষ্ট্রার উপর যখন বম্বন্ধর অবস্থান করেন, ধৰ্ম্ম তখন মূৰ্ত্তিমান হইরা সেই সনাতন সাহিত্যকে উদ্ধার করিয়া রক্ষা করেন । এই পুরাতন সমাজতরণী ৰখন স্বদেশের অজ্ঞানে ও বিদেশের অনাচারে বিপ্নত হইবার উপক্রম হইয়াছিল, তখন মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর লোকস্থিতির জামুকূল্যের জন্ত সেই প্রাচীন সাহিত্যের আশ্রয় লইয়াছিলেন ; সেই পুরাতনী বাণীর বৈদেশিক বিকৃত প্রতিধ্বনিতে কৰ্ণপাত করা অবিশুক ৰোধ করেন নাই । बांशांब्र मॉम श*ई, ठांशहे बडांब aवर স্বভাবের নামাস্তর স্বাস্থ্য । স্বভাবের অতিক্রমের নাম ব্যাধি, এবং আমার ৰিবেচনায় আমাদের বর্তমান অবস্থার বিদেশের প্রবল আক্রমণে আমাদিগকে যে অস্বাভাবিকতায় উপনীত করিয়াছে, তাছাই আমাদের একমাত্র ৰ্যাধি | এই অস্বাভাবিকতারূপ মহাব্যাধি আমাদিগের পক্ষে নানা উৎকট লক্ষণে প্রকাশ পাইতেছে । জমির বৈদেশিকের পরিচ্ছদে অঙ্গ আবরণ করিতে g লজ্জাবোধ করি না, আমরা স্বদেশীকে . বিদেশীর ভাষায় বিকৃত উচ্চারণে আহবান করিতে লজ্জিত হই’ ना, uहे आहे অস্বাভাবিক আচরণ আমাদিগকে সৰ্ব্বৰ অশোক্টন ও অসমঞ্জস করিয়া তুলিয়াছে। মহর্ষি নিজজীবনে এই অস্বাভাবিকতাকে কখনই প্রশ্রশ্ন দেন, নাই। যাহারা তাহার बौकूनब्र चांषTान खांउ थारश्न, ऊँीशब्लाहे