وان 8ج উপলব্ধি খুবই সহজ ; কিন্তু হয়ের মধ্যে সংযোগের উপলব্ধি সাধন-সাপেক্ষ । আলোক এবং অন্ধকার, অথবা অব্যক্ত এবং ব্যক্ত, দুইকে এক করিয়া দ্যাথা-ও যা, আর, জ্ঞাত এবং জ্ঞেয় দুইকে এক করিয়া দ্যাথা-ও তা—একই কথা । জ্ঞাত এবং জ্ঞেয়কে এক দৃষ্টিতে দ্যাখা প্রথম উদ্যমেই সাধকের পক্ষে সম্ভাবনীয় নহে ; তাহার পূৰ্ব্বে জ্ঞেয়জগৎকে একীভুত করিয়া দেখিতে শেখ চাই। প্রথমে আত্মার জ্ঞেয়স্তানে ( অর্থাৎ জ্ঞানচক্ষুর সম্মুখে ) সাৰ্ব্বাত্মিক একত্বের দর্শন পাওয়া চাই ; তাহ হইলেই বৃক্ষানলে বৃক্ষণনল মিশিয়া যেমন দাবানল হইয়া উঠে, তেমনি সম্মুখে বিরাজমান জ্ঞেয়স্থানের একত্ব यक्रम-नि । [ ৩য় বর্ষ, ভাত্র । এবং পশ্চাতে লুকায়িত জ্ঞাতৃস্থানের একত্ব, এই দুই একত্ব একত্রে মিলিয়া আত্মার সৰ্ব্বাঙ্গীণ একত্ব দেদীপ্যমান হইয়া উঠিবে। তাই বলিতেছি যে, প্রথম উপক্রমে আত্মার একত্ব জ্ঞেয়স্থানে অর্থাৎ জ্ঞানচক্ষুর সম্মুখে দেখিতে হইবে । বৃহৎ ব্ৰহ্মাওকে একীভূত করিয়া .দেখিতে হইবে। বৃহৎ ব্ৰহ্মাণ্ডকে একীভূত করিয়া দেখিতে হইলে বৃহৎ ব্রহ্মাণ্ডের কেন্দ্রস্থানে বা সমষ্টিস্থানে বা হিরন্ময় কোষে লক্ষ্য নিবিই করা আবশুক । শেষের এই কথাগুলি অতীব সংক্ষেপে বলিলাম : বারাস্তরে তাহা সবিস্তরে পর্য্যালোচনা করা যাইবে । ঐদ্বিজেন্দ্র নাথ ঠাকু র । শিশু । مایکتیه حکایت حجاجیه তোমার কটিতটের ধটি কে দিল রাঙিয়া ? কোমল গায়ে দিল পল্লীয়ে রঙিন আঙিয়া ! বিহান-বেলা আঙিনা-তলে এসেছ তুমি কি খেলাছলে, চরণ দুটি চলিতে ছুটি পড়িছে ভাঙিয়া ! তোমার কটিতটের ধটি cক দিল রাঙিয়া ? কিসের মুখে সহাসমুখে লাচিছ বাছনি ।
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় তৃতীয় খণ্ড.djvu/২৪৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।