পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় তৃতীয় খণ্ড.djvu/৩১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বঙ্গদর্শন । [ ৩য় বর্ষ, কাৰ্ত্তিক । و اجرای ۹ BBBB BBBB BBS BB BBBB BBBB BBBBBBB BBBBBS BBB একবার দৃষ্টিপাত করিলেই বুঝিতে পারিবেন। আরম্ভ করিয়া ক্রমে দশসেকেও পৰ্য্যস্ত «* ৩য় চিত্র । প্রাণিচক্ষের সাড়া । স্থায়ী করিলেও, উভয়ের সাড়া যে আর বৃদ্ধি পায় না, পাঠক তাহীও চিত্রদ্বয় তুলনা করিলে বুঝিবেন । - স্বদীর্ঘকাল অবিচ্ছিন্ন আলোকপাতদ্বারা প্রাণিচক্ষুর সাড় চরমসীমায় উপনীত হইলে পর যদি আলোকপাত হঠাৎ রহিত করা যায়, তাহা হইলে আর-একপ্রকার বৈদ্যুতিক লক্ষণ দেখা গিয়া থাকে । অধ্যাপক বক্ষমহাশয় **tco aster oscillation at otন্দোলন নামে অভিহিত করিয়াছেন । ৪র্থ চিত্রের শেষ অংশে দীর্ঘকাল আলোকপাতজনিত যে তরঙ্গয়েথাগুলি অাছে, পাঠক তাহার মূলদেশ পরীক্ষা করিলে দেখিতে পাইবেল,—ইহার কতকগুলিতে নিম্নগামী | | | | সুক্ষরেখা চক্ষুর স্বাভাবিক অবস্থত্তিাপক সেই ভূমিরেখাকে অতিক্রম করিয়া ক্রমে আবার ভূমিরেখার সহিত মিলিত হইয়াছে । ইহাই পুনরান্দোলনের সুচক । অধ্যাপক বসুমহাশয় বলেন,—বচক্ষণ আলোকে উন্মুক্ত থাকায় চক্ষুর অণুসকল যখন বিকৃত হইরা পড়ে, সেই সময় হঠাৎ আলোকপাত রোধ করিলে প্রত্যেক অণুরই প্রকৃতিস্থ হুইবার জন্ত একটা চেষ্ট হয় এবং এই চেষ্টায় অধিক্যেই তাহার স্বাভাবিক অবস্থার সীমা অতিক্রম করিয়া সাড়ালিপিতে তাহার লক্ষণ অঙ্কিত করে। প্রকৃত এবং কৃত্রিম চক্ষুতে বস্থমহাশয় অবিকল পুৰ্ব্বোক্ত পুনরান্দোলন আবিষ্কার করিয়াছেন। আণবিক-বিকৃতি