वद्धिक व्रtद्ध थेिटिनक्विब्र शक्रवेिझग्न । €89 সপ্তম সংখ্যা । ] প্তাহার স্বাদশবৎসরকাল বঙ্গদেশ च्छ्रेमणून করিবার কথাও সৃষ্ট হইয়া থাকে। এই বর্ণন সভ্য হইলে, বক্তিয়ার খিলিজির ১১৯৩ খৃষ্টাৰে বঙ্গদেশে পদার্পণ করা স্বীকার করিতে হয়। কিন্তু মুসলমান-ইতিহাস সমালোচনা করিয়া বিশেষজ্ঞ মহাত্মা বিভারিজ ও অন্তান্ত পণ্ডিতৰগ ১১৯৮ খৃষ্টাব্দের সমসময়ে বক্তিরার খিলিজির ৰঙ্গাগমনের কাল নির্দেশ করিয়া 枣豆可( 登 সুলতানের নিকট হইতে লক্ষ্মণাবতী অধিকার করিবার ক্ষমতাপত্ৰ পাইৰার স্বাদশৰৎসয় পরে বক্তিয়ার খিলিজির মৃত্যুমুখে পতিত হওরা অনুমান করিতে পারিলে, সামঞ্জস্ত রক্ষিত হইতে পারে । তদনুসারে ১১৯৩ খৃষ্টাব্দে সনন্দলাভ, ১১৯৮ খৃষ্টাবে ৰঙ্গাগমন ও ১২০৫ খৃষ্টাব্দে পরলোকগমন স্থির করিতে হয় । ইহাতে বঙ্গাগমনের উদ্যোগে ৫।৬ বৎসর, লক্ষ্মণাবতী-অধিকার ও শাসনসংস্থাপনে ৫৬ বৎসর অতিবাহিত হওয়া স্বীকার করিতে হর । তাহার সহিত অষ্টাদশ অশ্বারোহীর বঙ্গবিজয়কাহিনীর সামঞ্জস্ত নাই। এই দ্বাদশ বৎসরের ইতিহাসই প্রকৃতপক্ষে বিশেষভাবে অসুসন্ধান করা আবশু্যক। মিথিলা প্রদেশ একদণ গৌড়ীয় ছিন্দুসাম্রাজ্যের অন্তর্গত ছিল ; তথার অস্কাপি লক্ষ্মণসেনের সংবং প্রচলিত আছে । ১১১৯ খৃষ্টাব্দ হইতে উক্ত সংবৎ প্রচলিত হওয়া অনেকে সিদ্ধান্ত করিয়া গিয়াছেন । তাহ সত্য হইলে, ৮• লক্ষ্মণ-সংৰত্বের সমসময়ে বক্রিয়ারের বঙ্গদেশে পদার্পণ করা স্বীকার করিতে হয় । মিনইicঙ্গর গ্রন্থেও এই কথাই লিখিত আছে । মিনহাজ বলেন, এই সময়ে লক্ষ্মণসেন জীবিত وينا ছিলেন । তাহ। কিন্তু বিশ্বাসযোগ্য বলিক্ষ। বোধ হয় না। কারণ, লক্ষ্মণসেনজেবের পরিণতৰক্ষসে সিংহাসনে আরোহণ করিবার প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায় । বল্লাল ও লক্ষ্মণসেনের বিরচিত যে সকল কবিতা অস্কাপি বিলুপ্ত হয় নাই, তাহাতে এই প্রমাণ দেদীপ্যমান । সুতরাং লক্ষ্মণসেনের পরিণতবয়সে সিংহাসনে আরোহণ করিয়া ৮০ বৎসর রাজ্যভোগ করা সত্য হইলে, তাহার পরমায়ু অত্যধিক হইয়া পড়ে । বল্লালসেন ‘দানসাগর’নামক গ্রন্থ রচনা করেন । তাছার পুত্র ও পৌত্রগণও কৰি বলিয়া খ্যাতিলাভ করিয়াছিলেন । লক্ষ্মণসেনদেবের মহাসামন্তাধিপতি বটুদাসের পুত্ৰ শ্ৰীধরদাস ১২-৫ খৃষ্টাব্দের সমকালে নবদ্বীপে রাজকাৰ্য্যে লিপ্ত থাকিয়া “সদুক্তি-কর্ণামৃত” নামে যে কাব্যসংগ্রহ সঙ্কলিত করেন, তাহাতে লক্ষ্মণ ও তৎপুত্র মাধবসেনের কবিতা সন্নিবিষ্ট আছে । ১২০৫ খৃষ্টাব্দ পর্য্যন্তও নবদ্বীপ যে মুসলমানের করতলগত হয় নাই, “সছক্তি-কর্ণামৃত”ই তাছার বিশিষ্ট প্রমাণ । লক্ষ্মণসেনের পুত্রদিগের মধ্যে মাধব, কেশব ও বিশ্বরূপের নাম সুপরিচিত । মাধবের নাম সদুক্তি-কর্ণামৃতে, কেশবের নাম ঘটকদিগের গ্রন্থে ও বিশ্বরূপের নাম তাম্রশাসনে প্রাপ্ত হওয়া যায়। এই তিন পুত্র পিতৃরাজ্যের তিন বিভাগে রাজকাৰ্য্য পরিচালনা করিতেন বলিরা বোধ হয় । ঘটকদিগের গ্রন্থে কেশবের গৌড়ে প্রতিষ্ঠিত থাকার কথা স্পষ্টই লিখিব জুছে । মাধব রাঢ়ে ও বিশ্বরূপ বঙ্গে প্রতিষ্ঠিত ছিড়াঙ্গ। কেশবের যবনাক্রমণতয়ে ব্রাহ্মণগণ সমফিকাহারে পলায়ন করা
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় তৃতীয় খণ্ড.djvu/৩৪৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।