एअथे** अंश्श्वJi । } তোমার সাধের মস্তিষ্ক চতুদিক্ ভোভা দেখিতে থাকিবে ! কি ক্ষুত্র ব্ৰহ্মাও, কি বৃহৎ ব্ৰহ্মাণ্ড, কুয়েরই ব্যবস্থা এমনি কড়াকড় যে, মস্তক ষে মাথউ চু করিয়া উদরকে বলিবেন— “তুমি কোনো কাজের নহ, তোমাকে চাহি ন” ; অথবা উদর যে পিত্তবমন করিয়া মস্তককে বলিবেন—“তুমি কোনো কাজের নই, তোমাকে চাহি না” ; স্বৰ্য্য যে চোখ রাঙ,ইয়। পৃথিবীকে বলিবেন—“দুর হও, তোমাকে চাহি না” ; অথবা পৃথিবী যে মুখ বাকাইয়া স্বর্য,কে বলিবেন ---“তুমি যাও, তোমাকে চাহি ন” ; তাহার জো নাই । সকলেরই সকলকে চাহিতে হইবে—তবে কিন। ব্যবস্থা আহসারে । উদর যদি চায় যে, "মস্তক অাময় কাজ করুন, আমি ন স্তকের কাজ করেণ", তবে সেরূপ চাওল্প। ব্যবস্থাবিরুদ্ধ, সুতরাং নি তা স্তই নিষ্ফল । এথল দেখিতে হুইবে এই যে, ব্যবস্থা প্রধানত বৃহৎ ব্ৰহ্মাণ্ডেরই ব্যবস্থা—স্কুদ্র ব্রহ্মাণ্ডের ব্যবস্থ৷ সেই মুল ধবনিরই প্রতিধ্বনি ; কেন না, ক্ষুদ্র ব্রহ্মাও বৃহৎ ব্ৰহ্মাণ্ডের অস্তভূত। কথাটার ভাব এই ঃ-- সমস্ত-শরীরের যেমন মস্তিষ্ক আছে । বাহুর ও তেমনি মস্তিষ্ক আছে ; বাহুর মস্তিষ্ক বাহুমূলে অবস্থিতি করে । কিন্তু “মস্তিক্ষ" বলিতে প্রধানত মাথার মস্তিষ্কই বুঝায় বাহুর মস্তিক বুঝায় না । অঙ্গুলি যদি বলে যে, "भोथtब्र धरिष्ठ८कुद्र थद८ञ्च पञाभाद्र कि काऊজাদা’র ব্যাপারার জাহাজের খবরে কি কাজ ?’ আমার কাছে বাহুর মস্তিষ্কই মস্তিষ্ক ।” তৰে র মুখে সে কথা শোভ। পাইলেও মস্তকের মস্তিষ্ক সে কথায় কখনই সার সত্যের জালোচনা । ❖ፃፁ . সায় দিতে পারে না ; মস্তকেয় । মস্তিষ্ক হাসিয়া বলে যে, “আমি যদি শক্তিসংহার করি—তবে বাহুর মস্তিষ্ক সেই দণ্ডে জলক্ষ্মষ্ট হইয়। মৃতবত হইয়া পড়িবে, তাহ। সে জালে না ।” ফল কথ। এই যে, সমষ্টির কাছে ব্যষ্টির প্রভূ২ থাটে না । বাহুমূলের প্রভূজ অঙ্গুলির কাছেই খাটে—মস্তকের কাছে থাটে না । বাহুর মস্তিষ্ক এবং মস্তকের মস্তিষ্কের মধ্যে যেমন ব্যষ্টি-সমষ্টি-সম্বন্ধ, ক্ষুদ্র ব্ৰহ্মাণ্ডের • হিরন্ময় কোষ এবং বৃহৎ ব্রহ্মাণ্ডের হিরন্ময় কোযের মধ্যে ও তেমনি ব্যষ্টি-সমষ্টি-সশ্বন্ধ । কাজেই বলিতে হয় যে, বৃহৎ ব্ৰহ্মাণ্ডের হিরন্ময় কোষই মুখ্য হিরন্ময় কোষ, ক্ষুদ্র ব্ৰহ্মাণ্ডের হিরন্ময় কোষ তাহার একটা চুম্বক অনুলিপি বা প্রতিলিপি । ক্ষদ্র ব্রহ্মাণ্ডের fহরথার কোর্য যেমন ক্ষুদ্র ব্ৰহ্মাণ্ডে আস্থার সহস্রদল আসেন, বৃহৎ ব্রহ্মাণ্ডের হিরন্ময় কোষ তেমনি বৃহৎ এহ্মাণ্ডে আত্মার সহস্ৰাংগু আসন । অতএব সৰ্ব্বব্যাপী এবং সৰ্ব্বাস্তর্যামা পরমেশ্বরের প্রতি প্রণিধান করিবার সময় লোকের চক্ষের bা ও মা এবং - প্ৰাণের চা ওয়া দুইই যে স্বভাবতই উদ্ধে-—বৃহৎ ব্ৰহ্মাণ্ডের হিরন্ময় কোষের দিকে -- প্রত্যাবৰ্ত্তন করিবে, তাহ কিছুই আশ্চর্য্যের বিষয় নহে । 藝 পূৰ্ব্বে বলিয়াছি যে, স্বৰ্য্যের এক নাম সবিতা কিন প্রসবিতা । স্বৰ্য্য এক সঙ্গয়ে পৃথিবী ছাড়াইয়। আরে। অনেকদুর পর্য্যস্ত পরিব্যাপ্ত ছিল । “কে বলিল ?” বলিয়াওছন কম কেছ ন’ল-- জ্যোতির্বিদ্যা ! বিস্কার কথার ভাবে এইরূপ প্রতিপন্ন হয় যে, আদিমকালে মহৎ এক তৈজসপদার্থঃ- অতীব
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় তৃতীয় খণ্ড.djvu/৩৭৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।