পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় তৃতীয় খণ্ড.djvu/৫৫৬

একাদশ সংখ্যা । ] মনুষ্যৰ। @媛○ S SHHi SAAAAS তাহার সার্থকভtলাভ কল্পিত কেমন করিয়া ? সংসারেই আমাদের কৰ্ম্ম, আমাদের কর্তৃত্ব— ऊाशहे आमाप्नब्र निचांब्र चिनिष ! आमाদের প্রেমের চরম সার্থকতা হইবে,—ষখন আমাদের সমস্ত কৰ্ম্ম, সমস্ত কর্তৃত্ব আনন্দে ব্রন্ধকে সমর্পণ করিতে পারিব । নতুৰ কৰ্ম্ম আমাদের পক্ষে নিরর্থক ভার ও কর্তৃত্ব বস্তুত সংসারের দাসত্ব হইয়া উঠবে। পতিব্ৰত৷ স্ত্রীর পক্ষে তাছার পতিগৃহের কৰ্ম্মই গৌরবের, তাহা আtলদের—সে কৰ্ম্ম তাহার বন্ধন নহে, পতিপ্রেমের মধ্যেই তাহ প্রতিক্ষণেই মুক্তিলাভ করিতেছে---এক পতিপ্রেমের মধ্যেই তাহার বিচিত্র কৰ্ম্মের অখও ঐক্য, তাহার নানাদুঃখের এক আনন্দ-অবসান,—ব্রহ্মের ংসারে আমরা যখন ব্রহ্মের কৰ্ম্ম করিব, সকল কৰ্ম্ম ব্রহ্মকে দিব, তখন সেই কৰ্ম্ম এবং মুক্তি একই কথা হইয়া দাড়াইবে, তখন এক ত্ৰক্ষে আমাদের সমস্ত কৰ্ম্মের বৈচিত্র্য বিলীন झहे८ब, नभश्छ छ्:cथब्र बक्षकांब्र «qकछि आiनन्छসঙ্গীতে পরিপূর্ণ হইয়া উঠিৰে । প্রেম বাহ দান করে, সেই দান যতই কঠিন হর, ততই তাছার সার্থকতার আনন্দ निबिड़ इंडॆ । जखां८नब्र <धडि खननैौब्र ८घरू দুঃখের দ্বারাই সম্পূর্ণ—প্রতিমাত্রই কষ্টদ্বার আপনাকে সমগ্ৰতাৰে লণ্ডপ্রমাণ করিয়া কৃতার্থ হয় । ত্ৰক্ষেীয় প্রতি যখন আমাদের প্রীতি জাগ্রত হইৰে, তখন আমাদের সংসারধৰ্ম্ম ইsখক্লেশের দ্বারাই সার্থক হইবে, তাহ। আমাদের প্রেমকেই প্রতিদিন উজ্জল কল্পিৰে, অলস্কৃত করিবে ;—ত্ৰন্ধের প্রতি আমাদের আত্মোৎসর্গকে দুঃখের মূল্যেই মূল্যবান করিয়া তুলিবে । হে প্রাণের প্রাণ, চক্ষুর চক্ষু, শ্রেীত্রের শ্রোত্র, মনের মন, অামার দৃষ্টি, শ্রবণ, চিস্তা, আমার সমস্ত কৰ্ম্ম, তোমার অভিমুখেই অহরহ চলিতেছে, ইহা অামি জানি না বলিয়াই, ইহা আমার ইচ্ছাকৃত নহে বলিয়াই দুঃখ পাই । আমি সমস্তকেই অন্ধভাবে বলপূর্বক আমার বলিতে চাই—বলরক্ষণ হয় না—আমার কিছুই থাকে মা । নিখিলের দিক্ হইতে, তোমার দিকৃ হইতে সমস্ত নিজের দিকে টানিয়-টানিয়া রাথিবীর নিস্ফল চেষ্টায় প্রতিদিন পীড়িত হইতে থাকি । আজ আমি আর কিছুই চাই না, আমি মাজ পাইবার প্রার্থনা করিব না, আজ আমি দিতে চাই, দিবার শক্তি চাই । তোমার কাছে আমি আপ্লনাকে পরিপূর্ণরূপে রিক্ত করিব, রিক্ত করিয়া পরিপূর্ণ করিব । ভূেীমার সংসারে কৰ্ম্মের দ্বারা তোমার যে সেবা করিব, তাছ নিরস্তর হইয়া আমার প্রেমকে জাগ্রত নিষ্ঠাবান করিয়া রাখুক, তোমার অমৃতসমুদ্রের মধ্যে অভলস্পশ ষে বিশ্রাম, তাহীও আমাকে অবসানহীন শাস্তি দান করুৰু । তুমি দিনে দিনে স্তরে স্তরে আমাকে শতদল, পদ্মের স্থায় বিশ্বজগতের মধ্যে ৰিঙ্কশিত করিয়া তোমারই পূজার অর্থ্যরূপে গ্রহণ কয় !