পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় তৃতীয় খণ্ড.djvu/৬০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

తీ " ৰঙ্গদর্শন । পণ্ডিতদের ভারতবর্ষঘটিত পুরাতত্বের বিচারে অবলম্বিত প্রণালীটা কতকটা এইরূপ s— ধরিয়া লও, পলাশীর লড়াইয়ের পূৰ্ব্বে ভারতবর্ষে কিছুই ছিল না ; যিনি বলিতে চলছেন, অমুক জিনিষটা তৎপুৰ্ব্বে ছিল, প্রমাণের ভার তাহার উপর । এই বিষম ভার মাথায় লইয়া পুরাতত্বব্যবসায়াকে কিছুদুর চলিয়াই ক্লাস্ত হইরা থামিতে হয় । আবুলফজল, আলবিরুনি, ফাহিয়াং, মেগাস্থনিস পৰ্য্যস্ত অতিকষ্টে ঠেলিয়াই সেইখানে থামিতে [ ৩য় বর্ষ, ঃৈ হয় । কেল না, মহাভারতে উল্লেখ অ বেদে উল্লেখ আছে, বলিতে গেলেই মহ ব। বেদ পলাশীর লড়াইয়ের পূৰ্ব্বে ছি ন, এই আর একটা নুতন বোঝা চাপে । এই প্রণালীটী ষোল-আণনা নিক, এবং এতদ্বারা প্রাপ্ত সিদ্ধ শস্ত ও খু হয়, সন্দেহ নাই। কিন্তু সে পথে গোড়ায় পৌছিতে পারিয়াছি, শপথে কিছু বেণীমা রায় সাহস । হয় । ঐরামেন্দ্রস্থলদর ত্র গ্রন্থ-সমালোচনা | AAAAAA AAAA AAAA SeeAeS AAAAA AAAAAS S যুগধৰ্ম্ম —শ্ৰীঅমৃতলাল সেন গুপ্ত কর্তৃক বিবিধ শাস্ত্র হইতে সংগৃহীত ও প্রকাশিত । जूला </• ङिन श्राना । গ্রন্থকার বলেন যে, আর্য্য ঋষিয়া ভিন্ন ভিন্ন যুগের জন্ত যুগান্থরূপ ভিন্ন ভিন্ন ধৰ্ম্মান্থষ্ঠানপদ্ধভির ব্যবস্থা করিয়াছেন । সত্য, ত্রেতা, স্বাপরের জন্ত নির্দিষ্ট সাধন কলিযুগের দূর্বল জীবের পক্ষে অসাধ্য। তাছাদের পক্ষে হরিনামকীৰ্ত্তনই একমাত্র সাধন। ও নিস্তারের উপায় । বৃহস্কারদীয় পুরাণকর্তা বলিয়াছেন— হুর্গে রোম হর্নোমেৰ কেৰলন। ফলেী শাস্ত্যেৰ নাস্ত্যেৰ লাস্তোব গতিরন্যথা ॥ g مية এই যুগধৰ্ম্ম কাহার দ্বারা প্রবৰ্ত্তিত হইতে পারে অমৃতলালবাবু মন্থস্থ্য দূরে থাকুক, ব্ৰহ্ম রুদ্রাদি দে যুগধৰ্ম্ম প্রবর্তক হইতে পারেন ন উদ্দেশু সংসাধনের জন্ত স্বয়ং মং ভূতলে অবতীর্ণ হইতে হয়। কলিযু শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্তরূপে অবতীর্ণ ' হই এবং তিনিই এ যুগের ধৰ্ম্ম প্রধৰ্ত্তক এই পুস্তকের সার কথা । চৈত্র অবতার বলিয়া-মানেন এবং উপাসন বর্তমান সময়ে আমাদের . সমাে লোকের অপ্রতুল নাই । স্ট্রাহা এই পুস্তকের আদর হইবে বলিয় । প্রচন্দ্রশেখর মুখে