বঙ্গদর্শন। . خصمسحة و عاصمسعسجيمس... বরেন্দ-ভ্ৰমণ ।
- so
পদুম-সহর । বরেন্দ্র ভূমির পল্লীপথ কখন ধূলায়, কখন কানায় সম্পূর্ণ সমাছন্ন থাকে। দরিদ্র পল্লীবাসিগণকে তাহার উপর পিয়াই প্রতি দিবসের সুখদুঃখ ল’য়া যথাসম্ভব অধ্যবসায়ের সঙ্গে হস্তস্ততঃ ধ। ত{য়া গু করিতে হয় । সে পথ নগ’র + ধর্মের পক্ষে fনর ৩ দ্য ষ্ট্র র জনক । কিন্তু তাহার ই উভয় পাশ্বে অতীত গৌরবের নানা কী চিহ্ন ভষ্ম ছন্ন হইয়। পড়িয়া রহিয়াছে । দেশের কথা জানিতে হইগে, সে পথে পদার্পণ করিতে হইবে । তাহ! সকল সময়ে সকলের পক্ষে সুখকর বলিয়া কথিত ৩হতে পারে না । ধ।ণপাঙ্গন সৰ্ব্বত্র সুলভ নয়, সকল স্থানে তাহদের গতিবিধির পক্ষে সুব্যবস্থা করাও সকল সময়ে সম্ভব হয় না, মুতরাং পদার্পণব্যাপারটি কখন কথন নিষ্ঠুর গদ্যের মত প্রতিভা ত হইতে পারে। জলাশয়ের অভাব নাই,—সুপেয় গলিলের অস্তাব ; দর্শনীয় বস্তুর অভাব নাই,--আশ্রয়-স্থানের অভাব । এরূপ অনেক অভাব অনেক স্থলেই পরিদর্শন-ব্যাপারের অনিবাৰ্য্য ক্লেশ চিরুসঞ্চিত করিয়া রাখিয়াছে। এবার শীতের শেষে,—বসন্তোদয় সময়ে, বরেক্সের এইরূপ দুরধিগম্য পল্লী পথে একটি মুীর্ঘ ভ্রমণ-ব্যাপ:বুর আয়োজন অরন্ধ হইয়ু;ছিল । "যুগয়া” না হইলেও, কাহার ও কাহারও বিচারে ত;হ “ব্যগন” বলিয়াই প্রতিভাত হইয়াছিল। কারণ, এই অস্তিযানটি কেবল ঐতিহাসিক তত্ত্বায়ুসন্ধানের উদ্দেঙ্গে ই সংকল্প ত হইয়াছিল । * তজ্জ ) বিশ্বনিন্দুকের মুখে নানা তর্ক ফুটয় উঠিয়।" ছিল,-“মাথা নাই, মাথ। ব্যথ ; ইতিহাস লাই, ঐতিহাসিক তত্ত্বায়ুসন্ধান !” কিন্তু অভিযানটি কিছুতেই ”মাঠে মারা” গেল না ; কুমার শরৎকুমার রায় বাহাদুরের পরিচালন-কৌশলে সকল দ্বিধ, সকল অতি সাবধানত, সকল বাধা, সকল বিতর্ক অfতক্রম করিয়া, যাত্রাপথে দণ্ডায়মান হইল । নিরক্ষর পল্লীবাসীর নিকট তাহা প্রথমে একটি মৃগয়া-ব্যাপার বলিয়াই প্রতিভাতহইয়া থাকিলে । কারণ, হস্তী ছিল, বন্দুক ছিল, লোক লস্কর ছিল, পট্রাবাস ছিল, চিত্রসংগ্রহের জন্য বিচিত্র যন্ত্রপত্র ছিল । লোটা