পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/১৬৬

Q 8br शिर् ४ि.शt5ब्र श्च डtश्। बt:मौ श्य ब्र নছে। এই স্থলে তার গুচঞ্জের পরিহাস餘 প্রিয়তার যে টুকু পরিচয় পাইয়াfছ তাহারই আভাস দিয়া রাখিলাম। ইং আমরা আরও বিকশিতভাবে পরে দেখিতে পাইব । এক্ষণে ভারতচন্দ্রের ও মুকুন্দরামের হয়গেীচিত্রে তাহদের কতটুকু ক্ষমতার বিকাশ হইয়াছে, এবং তাছ1(দর অপরাপর দোষ গুণই বা কি রকমে ধরা পড়িতেছে ভtহারই প্রসঙ্গক্রমে অণর দুই একটি কথা বলিঙ্কা রাiথলে ক্ষতি নাই । অবাস্তর হইলে ও উত্তর কবিৰ কাস্থ্যেই রতিবিলাপ সন্নিবেশিত হই রাছে । এই রতিবিলাপব্যাপার লইয়া দুই কবির মধ্যে বেশ একটু তারতম্য লক্ষিত হয় । আমর। দেখিতে পাই যে কবিকঙ্কণ জীবনেয় ঘটনার স্বাভাবিকতায় যে কবিত্ব তদ্ভিন্ন অপর কোন ও কবিত্বের প্রতি আন্থৰান ছিলেন না ; তাচার রতিবিলাপ যথার্থ ই বিলাপ, ভ1হার ভিতর দিয়৷ পতিহীন রমণীর আর্ত ক্ৰন্দন ফুটিয়া উঠতেছে । “মোর পরমাণু লর্য, চিরকাল থাক জীয়া আমি মরি তোমার বদলে ।” কি মুন্দর মৰ্ম্মস্পর্শ করুণাসিক্ত অর্ন্তধ্বনি । ইহাতে উহু-উহুর বাড়াবাড়ি নাচ, মরি মারি নাই কিন্তু এ ক্ৰন্দন প্রাণের সহিত ক্ৰন্দন । স্বভাবজ্ঞ কৰি যতটুকু স্বভাবানুযায়ী প্ততটুকু লিখিয়াই ক্ষান্ত ইষ্টয়াছেন, এই ঝুক্তি-বিলাপের sিভর কথা বসাইবার ব1 কবিত্ব প্রকাশ করিলার চেষ্টা মোটেই নাই । অথচ ইহা দ্বার একটি গভীর শোকের মুক্তি गऔरु छोएक क्लिनििस्न रुद्देश्चाtछ । বঙ্গদর্শণ । { ১০ম বর্ষ, ফাঙ্কন, ১৩১৭ । রতিবিলাপে ভারতচন্দ্র অনেক কথা বলিয়াছেন, অনেকগুলি “উহু” বসাইরাছেন, কবিত্ব প্রকাশ করিবার সুযোগ ছাড়েন নাই, কিন্তু তৎসত্বেও বুঝিতে কষ্ট হয় না যে রতির বিলাপ কৰির মৰ্ম্মে তো অনেক দূরের কথা, তাহার কানেও প্রবেশ করিয়ছিল কি না সন্দেহ । আহ আছা হরি হরি, উহু উহ মরি মরি হায় হার গোলই গোসাই । হৃদয়েতে দিতে স্থান করিতে কতেক মান এখন দেখিতে আর নাই ॥ 學 學 事 事 事 শিবের কপালে রয়ে প্রভূরে আহুতি ল’য়ে না জানি বা ভুল কিবা গুণ । একের কপালে রছে আয়ের কপাল দহে আী গুণের কপালে আ গুণ ॥ ইত্যাদি কবিতায় স্বাভাবিকতার পরিবর্তে বাহাদুfর দেখাই যার চেষ্টাই বেশী । কোনও গভীর শোক মগ্ন বিধবার প্রাণে “একে স্ন কপালে রাহু” প্রভৃতি হেঁয়ালি গড়ি ৰায় প্রবৃত্তি-আন বে নিতান্ত অস্বাভাবিক তাহা কৰি ভাবিবার সময় পান নাই । “আরে নেদারুণ প্ৰাণ, কোন পথে পতি যান আগে ধারে পথ দেখাইয়া । রাজীব চরণ রাজে মনঃশিলা পাছে ৰাজে शtन ५ग्नि शहtब्र वाश्ब्रिां ॥” ইহাতে ভাব আছে লতা, ভাবটি মনোরমও वtछे, सिख कषा ७‘ण ठेिक प्राखादिरू বলিয়। মনে হয় না । গভীর, শোক ভাবের উৎপাদক নৰে, তাছা নিদারুণ মৰ্ম্মন্ধদ ধন্ত্রণারই উৎপাদক । এই চারিটি ছত্রে একটি কোমল ভাব ফুটিয়া উঠিয়াছে সঞ্জেৰ