পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/১৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

QQb" cशोप्ला१ि 1t८थद्र बरlथां ङा भूFप्राङध দত্তের কনিষ্ঠ ভ্রাত কৃষ্ণানন্দ্ব দত্তের পুত্র ভক্ত কৰি নরোত্তম দত্ত বঙ্গ সাহিত্তো স্বপরিচিত ; বৈষ্ণবসমাজে মহাজনরূপে মুপূজিত। তিনি বঙ্গসাহিত্যের অদ্বিতীয় আশ্রয়দাতা ছিলেন। র্তাহার সাধুজীবন নিরস্তুর ধৰ্ম্মপ্রচারেই অতিবাহিত হইয়াছিল। রাজ্যভোগে জলাঞ্জলি দির, আকুমার ব্রহ্মচারী নরোত্তম দাস কিরূপে ভক্তিমন্ত্রের প্রচারকামনায় আত্মজীবন উৎসর্গ করিয়াছিলেন, তাহ নরহরি-বিরচিত সুবিখ্যাত * ভক্তিরত্নাকরে’ সংক্ষেপে এবং “নরোত্তমবিলাসে’ বিস্তৃত ভাবে বর্ণিত রহিয়াছে । তাহার অপূর্ব আত্ম ত্যাগ-কাহিনী মহাকপি বসস্তের একটি গীতে এখনও কীৰ্ত্তিত হইয়। ●忙事 l “প্রন্থ নরোত্তম গুণনিধি ॥ কনক কমল জিনি, সুকোমল ত?খানি, না জানি গড়িল কোন বধি । গোর-প্রেমে মত্ত থৈয়া, রাজ্যভোগ তেয়াগিয়া, পরম আনন্দ বৃন্দাবনে ;– পাইয়। অমূল্য ধন, কৈলা আত্মসমর্পণ, . প্ৰভু লোকনাখের চরণে ॥ কৃপা করি লোকনাথ, করিলেন আত্মসাৎ, হইল গমন গৌড়দেশ – শ্ৰীগৌড় ভ্রমণ করি, গিয়া নীলাচলপুরী, পুন গৌড়ে করিলা প্রবেশ ॥ প্রভু পরিকর যত, অনুগ্রহ কৈল কত, কি অদ্ভূত গীত প্রকাশিল – এ দাস বসন্ত ভণে, পাষণ্ড অসুরগণে, করুণা করিয়া উদ্ধারিল। ॥” ইহাই সংক্ষিপ্ত জীবন-কাহিনী,—অপূৰ্ব্ব । জা য়ন্ত্যাগ-কাহিনী,-অনিৰ্ব্বচনীয় প্রেম বজদর্শন । { ১০ম বর্ষ, ফাত্তন, ১৩১৭ ৷ ভক্তি-কাহিনী,—অলৌকিক পতিতোদ্ধারকাহিনী । তাহ! এখনও শতকণ্ঠে গীত হইয়া থাকে, জয়কন্ধাবারের অনতিদূরে সেই পুণাতপোবন, ৰেখানে এই মানবপ্রতি এবং দেবপ্রতি উচ্ছসিত হই। উঠিয়াছিল। তাহার নাম খেতরি,-বৈষ্ণপসমাজের এবং বঙ্গসাহিত্যের চিরস্মরণীয় তীর্থক্ষেত্র। সেখানে এখন ৪ বর্ষে বর্ষে মেলা বসিয়া থাকে। নরোত্তমের যন্ত্রে রাজা সন্তোষদত্তের আশ্রয়ে এই তীর্থক্ষেত্রে প্রথম "বৈঞ্চব মহাধিবেশন” সুসম্পন্ন হইয়াছিল । বৌদ্ধধৰ্ম্মের ইতিহাসে প্রথম মঞ্চাধিবেশনের স্থান বলিয়া সপ্তপণী-গুত। যে রূপ সুপরিচিত, বাঙ্গালার বৈষ্ণবধর্মের ইতিহাসে খেতরি গ্রাম ও সেইরূপ । এখানে লরে। হুমদ(স ঠাকুর মহাশয়ের “সোণীর গৌরাঙ্গ” এখনও প্রতিদিন অৰ্চিত হইতেছেন । সুতরাং সাহিত্যিকগণ অপরাহ্লে সেই তীর্থক্ষেত্র দর্শন করিতে বহির্গত হইলেন । তখনও হোরীর দিন আ ঠী ও হইয়। ব{য় নাই । সে নিভৃত নিকেতেনে আলীর-কুকুম "চড়াইবার” লোক বড় অধিক ন! খাকিলেও মহা প্ৰভু তখনও হোরার বেশেই বিরাজ করিতেছিলেন । ঐবিগ্ৰছ অলিন্দে আসিয়৷ আবীর গ্রহণ করিলেন ;– প্রাঙ্গণ, অলিন্দ এবং শ্ৰীমূৰ্ত্তি লালে লাল হইয়া গেল । খোল ছিল না, করতাল ছিল না, সংকীৰ্ত্তন श्णि मl ;-च्याकान्त ८यथाछ्द्र श्हेब्र। অসিতেছিল, দিবসের শেষ আলোকরেখাও ধীরে ধীরে অপস্থত হইতেছিল,— তথাপি লে নীরব ছোরী বেণ সরবে গর্জন করিয়া গাহিয়া উঠিতেছিল ;–