পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/১৯৫

১১শ সংখ্যা ] ছইভে পারি ও স। এ গৃহ ত্যাগে সে সুর্য্যমুখী । 6 ዓፃ কিল দেখাইয়া বলিয়াছিলেন, “তুই BB BBBBB DDS DB BBDD DBBB BBBDD DDB BBBB BBBS BBBD খুনৰ্ম্মিলনের দৃপ্ত, সে ছায়ানামক পরিচ্ছেদের णामशैो गश्3र एहेबांtछ् । ए{iभूषौब्र পুনরাগনে কমলের শঙ্খধ্বনিপূর্বক গে আনন্দের নৃত্যে কমলচরিত্রের ষে अ८ञiश्ब्र दिका° ४ोक्षिज्र ह३ब्रा८छु, छोझो कि অদ্য রূপে সস্তাবিত হইত ? একটী ঘটনা ক ও সৌন্দর্যে র মূলস্বরূপ হইয়াছে । কে সে সমস্ত হইতে বঞ্চিত হইতে ইচ্ছা করিবে ? কে এ সকল সুন্দর স্মৃষ্টি চক্ষের উপর দেখিয়া গু, সুৰ্য্যমূখীর গৃহ ত্যাগে দোষারোপ কfরবে ? fবষবৃক্ষ কাব্যে, নগেন্দ্রনাথের সকল মুখের মন্দির, সুর্যমুৰীয় শৰ্যাগৃষ্ঠবর্ণনে বঙ্কিমচন্দ্র অসাধারণ কfবত্বের পরিচয় দিয়াছেন ; এরূপ সুন্দর বর্ণনা কমই দেখিতে পাওয়া ৰায় । এই শব্যাগুহে তাইfর সেই ছায়াপ্ত শুর অবতারণ কি সুন্দর সৃষ্টি ! এই দৃ গু হুর্য মুখর চরিত্র-বিজ্ঞাপক অনেক কথা गडाडांश ७ ॐाझाँब्र छू*ायrअब्र চিত্রের নীচে সূর্য্যমুখী স্বহস্তে লিখিয়া র খিয়াছিলেন, “বেমল কৰ্ম্ম তেমনি ফল ! স্বামীর সঙ্গে রূপার তুলা ?” উমার কুসুমসজ্জা দেখিয়া স্বৰ্য্যমুখী একদিন অপে'ন ফুল পারিতে সখি করিয়া ছলেন । নগেন্দ্র নিজহস্তে পুষ্পচয়ন করিয়া আনি র! সুর্য - মুর্থীকে কুসুমমরী সাজাইরাfছলেন । प्रर्षभूषौ ७iशांtङ दाङ शशी इहे ब्राहि८णन, cकान् ब्रभगै ब्रङ्गभङ्गो नजिब्रो ७उ ज्वरो हम्न ? স্বৰ্য্যমুখী একদিন সুভদ্রীয় সারথ্যের সাধ পুরাইয়া আসিয়া, সুভদ্রার চিত্রকে একটী আfং ছ। शङजांब नृढेॉखश्नब्रन कब्रिtङ त्रिब्रl হঠাৎ গাড়ী ফটকের বাছিয়ে উপস্থিত হওয়ার তিনি বিষম লজ্জার দায়ে পড়িয়াfছলেন । শৰাগৃহ নিৰ্ম্মিত হইলে, হুৰ্য্যমুখী স্বহস্তে তাহার গায়ে লিপির রাখিয়াছিলেন— ংবৎসরে ইষ্টদেবতা স্বাণীর স্থাপন জ্যু এই মন্দির তাহার দাসী সূর্য্যমুখী কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হইল ।” নগেন্দ্র, স্বর্যমুখী পরলোকগত বিশ্বাগে, এই শয্যাগৃহে গিয়া কত বিলাপ করিতেছেন, শয্যাগৃছে জীবি তা স্বৰ্য্যমুণী দর্শনে আপনাকে ভ্র,স্ত উন্মাদগ্ৰস্ত - o আক্ষেপ করিতে:ছন, “শেষে এই কি কপালে ছিল ? আমি পাগল হইলাম !” এবং ধরাশায়ী হইয়া বাহু মধ্যে চক্ষু লুকাইয়। কঁদিতেছেন । স্বৰ্ষ্যমুখী তাহার পদযুগল ধরিলেন , তাছার পদযুগলে মুখাবৃত করিয়া তাছা অশ্র জলে অভিসিক্ত করিলেন"; বলিলেন, “উঠ, উঠ ! আমার জীবনসৰ্ব্বস্ব ! মাটী ছাড়িয়া উঠিয় বসো—আমি বে এত দুঃখ সছিয়ছি, আজ আমার সকল দুঃখের শেষ হইল । উঠ, উঠ আমি মরি নাই । আবার তোমায় পদসেবা করিতে অলিমাছি।” কবি বলিতেছেন, “তখন উভ:র উভরের স্বন্ধে মস্তক গুস্ত করিয়; কত রোদন করিলেন। কেহ কোন কথা ৰলিলেন ন৷— “৯৯১ e