পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৯ম সংখ্যা । ] चांद्र ७कणण इहैछि इलौ लहेब्रl,निकछैह 3ाभমণ্ডলী পৰ্য্যটন করিয়া, তৌগোলিক তত্বের আবিষ্কার-সাধনের জন্ত অগ্রসর হইলেন । भ१1 ७ीजिग्नांब्र पाँ भशा जांड्रिंकांग्न ७रुश ( সাহস ও সুযোগ পাইলে, ) তুষারাচ্ছন্ন তিব্বতের উপত্যকায় ভৌগোলিক তত্ত্বের আঙ্গুসন্ধান করাই শোভা পায় । দেশের মধ্যে, গুহের কোণে, আবার ভৌগোলিক তত্ত্বের অনুসন্ধান কি ? আমরা কি সত্য সত্যই এমন কথা বলিয়া, উপত{স করিলার যোগ হইয়া উঠিয়াfছ ? আমরা বরং মে রুমওলের মানচিত্র অঙ্কিত করিয়া, তাহার উপর প্রত্যেক ভ্রমণকারীর ভ্রমণপথ নির্দিষ্ট করিয়া দিতে পারি ;–দেশের মধ্যে, গৃঙ্গের কোণে, কোথায় কাহার প্রকৃত অবস্থান, তাহার কিছুমাত্র সন্ধান প্রদান করিতে পারি না ! মামাদের সাহিত্যে দেওপাড়া”র নাম একেবারে অপরিজ্ঞাত নয় ;–কিন্তু “দেওপাড়া” কোথা ঘ, তাহার আসে-পাশে কি ছিল, এখনই বা কি আছে, তাহার কথ। অfমাদের সাহিতো স্থান লাভ কfরতে পারে নাই । তর্ক ছাড়িয়া, সরল ভ'লে ষ্টহীর আলোচনা করিতে গেলে, ধিক্কার ধবনিত হইয়। উঠে । আমরা সন্ধান লই নাই বলিয়াই আমাদের দেশ অামাদের কাছে এরূপ অপরিচি ত ! আমাদের ইতিহাস নাই, তাহ! অল্প কথা। উপাদান সংগৃহীত হইলে, ইতিহাস রচিত হইতে কতক্ষণ ? কিন্তু উপাদান ংকলিত কর। কোনরূপেই অনায়াল সাধ্য दणिब्रां चौकtब्र कब्रियांब्र छै*itग्न नाहे । छांशग्न नृ११j जल्ल इहेtल,-अमांब्रांगणछr रॆ , বরেন্দ্ৰ-ভ্ৰমণ । פס8 হইলে,-সাধারণ শিক্ষার অধিগম্য হইলে,— সংকলনকার্য্য সহজ হইতে পারি ত । সৌভাগ্যক্রমে উপাদানের সংখ্যা সীমাশূন্ত ; —তুৰ্ভাগ্যক্রমে তাহা যথাযোগ্য জ্ঞানে অধিগত করিবার উপযুক্ত বিশিষ্ট শিক্ষা এখনও অপরিজ্ঞাত । এখনও তথ্যামু - সন্ধানের ভার নিরক্ষর পল্লীবাসীর উপরেই ন্তস্ত হইয়। রহিয়াছে । যাহা কিছু জান। গিয়াছে, তাহারাই তাগর প্রথম সন্ধানদাতা ; –অনেক স্থলে তাঙ্গারাই প্রকৃত আবিষ্কৰ্ত্ত । তাহারা নিরক্ষর বলিয়াই অশেষ ঐতিহাসিক কৌতুগগের আধার * অশোকের লাট” দেশের লোকের নিকট * ভীমের গধা”,—বরেন্দ্রভূমির "গরুড়-স্তম্ভ” এখনও “ভীমের পান্তি,”—দেওপাড়ার “রাজার মার টেকিও” তাহার অধিক পরিচয় লাভ করিতে পারে নাই । যেখানে এত যত্নে, এত অর্থ্যয়ে, এরূপ সরোবর এবং দেবমন্দির অস্তিত্ব লাভ কfরয়াছিল, তাহার নিকটবর্তী স্থান কখনও মরুভূমির মত নিরন্তর ধৃ ধূ করিত না,—সেখানেও জননিলাস ছিল, সেগানেও তাহার প্রকৃতিবিজ্ঞাপক নানা চিহ্ন বর্তমান থাকিবার সম্ভাবনা আছে । কিন্তু তাহার প্রকৃতি কি রূপ, কৃষক তাছার সন্ধান প্রদান করিতে পারে না। তাহার সন্ধান লইবার জন্যই এই আয়াস-স্বীকারের প্রয়োজন অনুভূত হইয়াছিল । সে চেষ্টা ব্যর্থ হইল না, পালপুরের পরিখা, ধরমপুরের মহামহীরুহতলে বৃক্ষমূলাচ্ছন্ন পুরাতন দেবমূৰ্ত্তি, মালঞ্চের নানা শ্ৰীমূৰ্ত্তির ভগ্নাংশেৰ এই সকল স্থানের