পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/২৩

৯ম সংখ্যা । ] জঙ্ক অংরেৰি জানাইতে শিবিরে জাপিয়া ॐ श्रृंनौड शङ्गेब्रांtइन । हे श्री ५१ड अझे क६tब्र, এত সরগ ভাবে, অভিব্যক্ত হটল ষে, ইহাকে “অমুকুল গগহন্ত” আপেগণও অৰিক অনুকূল বলিয়া মানিয়া লইতে হইল । ভট্ট সত্বাস্ত মুখে বিদায় গ্রহণ করিলে, সাহিত্যিকগণ সে রজনীতে বড় অধিকক্ষণ বিশ্রামের অবসর লাভ করিলেন না । নগর হটতে পত্র আসিয়াছিল ; ফলমূল-মিষ্টান্ন আসিয়াছিল ; ডাব এবং বরফ আসিয়াছিল ; আলোকচিত্রের মাগমসূল। জাসিয়াছিল ; সে সকল বুঝিয়। লষ্টতে, তাহার সদ্ব্যবহার করিতে, ধন্যবাদ সহ পত্রেীক্তর প্রদান করিতে, এবং অনুসন্ধান সমিতির সংগৃহীত দ্রবাসন্তার নগরে প্রেরণ করিবার ব্যবস্থা করিতে, রজনী অধিক হইয়া পড়িল । তথাপি ভাল করিয়া প্রভাত হটবার পূৰ্ব্বেই, বনগাহন কোলাহলে শিবির প্রতিবোধিত হইয়া উঠিল । কেহ দেপাইবার জন্ত, কেহ দেখিবার জন্য, প্রবল আগ্রহের অনিবাৰ্য্য তাড়নায়, শয্যা ত্যাগ কfরতে কাতরোক্তি করিলেন না । সুর্য্যেদয়কালে সকলেই সেই পুরা তন মন্দিরের স্বরফলকের নিকটে উপনীত হইরা, তাহার পর্যবেক্ষণ কার্যে নিযুক্ত হইলেন। মন্দিরদ্বার প্রায় জাট হাত প্রশস্ত ছিল ; সুতরাং তাঙ্গার উচ্চতা প্রায় ষোল হাত । না জানি কত লোকের দেবদর্শনের সৌকর্য্যসাধনের উদ্দেশ্যে এরূপ আয়তন নির্দিষ্ট হইয়াছিল ! স্বারের উচ্চতার সঙ্গে বেদিকার ও দেবমূৰ্ত্তির উচ্চতার, এবং বেদিকার উচ্চতার সঙ্গে দেবমূৰ্ত্তির উচ্চতার একটি শাস্ত্রনির্দিষ্ট পরিমাণ-সামঞ্জস্য সেকালের মন্দির-রচনায় মুরক্ষিত হইত। তজ্জন্ত মূৰ্ত্তি পাইলে, তাহ বরেন্দ্র-উমণ । 8ථිඳ ধরিয়া মন্দিরের আয়তন কিরূপ ছিল; তাহার অভিাস প্রাপ্ত হওয়া যায় ;–মন্দিরদ্বার পাইলেও, তাছা ধরিয়৷ শ্ৰীমূর্তির আয়তন কিরূপ ছিল, তাহ বুঝিতে পারা যায়। দ্বার যত উচ্চ, তাহার অষ্টমাংশ বিয়োগ করিলে যাহ থাকে, তাহাই বেদিক এবং শ্ৰীমূৰ্ত্তির উচ্চতার সমষ্টি ; – এই সমষ্টির এক-চতুর্থাংশ । বেদিকার, ও তিন-চতুর্থাংশ প্রমূৰ্ত্তির উচ্চতা বিজ্ঞাপি ত করিয়া থাকে। এই নিয়মের অমুসরণ করিলে বুঝিতে পারা যায়,— প্রস্থ্যয়েশ্বরের বিগ্রহমূৰ্ত্তি নিতান্ত ক্ষুদ্রমূৰ্ত্তি বলিয়া পরিচিত ছিল না । এত বড় মূৰ্ত্তি কোথায় গেল ? মন্দির ধ্বংসের সময়ে, তাহ ধবংসপ্রাপ্ত হইলেও, তাহার ধ্বংসাবশেব কোথায় গেল ? তাহাতে কাগার ও কোন প্রয়োজম সিদ্ধ হইবার সম্ভাবন ছিল না । ত{হ। হয় ত সরোবরের জলে নিহিত হইয়া কুঁহিয়াছে, তাহাই সম্ভব বলিয়। মনে হষ্টয়াছিল । তজ্জন্ত কোন উৎসাঙ্গী সাহিত্যরথী কদলীবৃক্ষে ভেলা রচনা করিয়া, সরোবরের জলে শ্ৰীমূৰ্ত্তির অমুসন্ধানের করিয়াছিলেম । বয়েন্দ্রের বিশীর্ণ কদলী শুরু সাহিত্যিকের গুরুভার সহ করিতে পারে নাই,—অগত্যt. শ্ৰীমূৰ্ত্তির অনুসন্ধানব্যাপার অসম্পন্ন. রহিয়া গিয়াছে । সুতরাং সকলে মিলিয়া দ্বারফলক ধৌত করিয়া, তাহার আলোকচিত্র লইয়া, ভট্টরংশধরের আতিথ্যের উপর নির্ভর করিয়া, একটি দিনব্যাপী দীর্ঘপ্রমণের জঙ্গ বিজয়যাত্রায় বহির্গত হইলেন। তখন প্রতাতবায়ু সংস্পর্শে আম্রবনের মধ্যে কোকিলের কলকণ্ঠে বসন্তের বিজয়বাৰ্ত্ত: সগৌরবে বিঘোষিত হইয়। উঠিতেছিল। শ্ৰীঅক্ষয়কুমার মৈত্রেয়। 四忆孤博可