পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/২৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8b•br “cरुन,-कि हप्झप्झ् ?” সংসা কক্ষমধ্যস্থ টেবিলের উপর ঔষধের খালি গ্লাসটার উপর ডাক্তার সেনের দৃষ্টি পড়িল । তিনি সভয়ে চীৎকার করিয়া উঠিলেন —“আপনি ওষুধ খেয়েছেন ?” “কোন ওষুধ । পুরিয়াটা ? হুঁ খেয়েছি, কেন ? এইমাত্র থেয়ে গুয়ে ছিলাম ।” “গ ভগবান!”—বলিঙ্গ রতন মাথায় করাঘাত করিয়া বসিয়া পড়িল ।–“ এত করেও আটকাতে পারলাম না ।” তার পর দুষ্মত্তের হার কক্ষমধ্যে ছুটাছুটি করিয়া বলিতে লাগিল ‘ মাষ্টার্ড—পাম্প-ঞ্জিঙ্ক সালফেট, — কে কোথায় আছ, শীঘ্ৰ মান, শীঘ্ৰ নিয়ে এস।” দেবেঙ্গ কতকট দমিয়া গেল – “মাষ্টার্ড-পাম্প—জিঙ্ক সালফেট !—কেন, কিলেক্স জন্ত ?” র তন পুনরায় চীৎকার করিয়া বfলয়া উঠিল—“ন না,—বলুন আপনি সত্যি সেটা খাননি –বলুন আপনি ভুল বলেছেন ।” “বিলক্ষণ, ভুল হবে কেন ?—ব্যাপারটা কি খুলেই বলুন না ? দোহাই আপনাদের—” এমন সময় মিসেস বসু আসিয়া উপস্থিত হইলেন । “s: হে: ! ট্রাকনিন—আপনাকে আমি ষ্ট্ৰী কনিন খাইয়েছি ! —” বলিয়া রতন আপন মস্তকে কল্পাঘাত করিতে লাগিল । অ্যা !—ষ্ট্রীক-নিন!--দেবেন্দ্রের মুখমওল সহসা পাংশুবর্ণ হইয়া গেল, তাহার छकू क*ां८ण कँठेिण, मिबिtशश्व भरथा न१छ|यूंछ হইয়া লে কক্ষতলে পড়িয়া গেল । সকলে মিলিয়া তৎক্ষণাৎ তাছাকে ধরাধরি করিয়া তুলিয়া শষ্যার শয়ন করাইয় চোখে মুখে মাকে বঙ্গদর্শন [ ১৩শ বর্ষ, আশ্বিন, ১৩২০ জলের কাপট দিতে লাগিল। ডাক্তার লেন উত্তেজিত হইয়া রতনকে লক্ষ্য করিয়া বলিলেন *'श्राग्न झों क८ब्र खांव८छ्न दि ?-५१थमि ছুটে আপনার ডাক্তারখানায় যান, পাম্প ফাম্প যা পান নিয়ে আমুন,—মুহুর্তের বিলম্বে সব নষ্ট হবে । এখনও উপায় আছে—যান চলে যান ।” য়তনের মাথায় তখন রক্ত চন চন্‌ করিতেছিল । নক্ষত্ৰবেগে কক্ষ গুইতে বাতির হইয়া গাড়িতে চড়িয়া বসিয়া সে হাকিল— * দশ টাকা—বিশ টাকা--যা চা ও বক্সিস দেবো, যত জোর আছে চালা ৪।” জনসংঘ ভেদ করিয়া, কত লোককে চাপা দিতে দিতে সামলাইয়া গিয়া, মোটর ডিম্পেন্সারীতে আসিয়া পৌছিল । অনেক্ষণ হইতে রতনের জন্ত অপেক্ষা করিতেছিল, সে আসিতেই তাহার হাতে এক থানা চিঠি দিয়া বলিল— “ললিত বাবু দিয়েছেন,-বলেছেন - খুব রুরী ; এখনই খুলে দেখতে ” “নিপাত যাও !” বলিয়া রতন তাহার হাত হইতে পত্ৰখান; ছিনাইয়া লইয়া পকেটে পুরিল । তার পর তাড়াতাড়ি ঘর পুলিয়া, মাষ্টাড পাম্প প্রভৃতি যা পাইল একটা ব্যাগে পুরিয়া তালা বন্ধ করিয়া গাড়িতে আসিয়া উঠিল । সফারকে বলিল—“ছোটো ছোটো,—এক মুহুর্তের দেরিতে একটা জীবন যাবে, প্রাণপণে চালা ও—* স্বfন। একটা ছো করা ు হঠাৎ ললিতের চিঠির কথা রতনের মনে পড়িল । ভাড়াতাড়ি থামটা ছিড়িয়া 9'ड़tब्र इज *क्लिष्ठहे, ठाँग्न नव खैरडजत्र