৬ষ্ঠ সংখ্যা ] থামিয়া গেল। আরও দুইবার ভাল করিয়া সে পত্ৰখানা পড়িল । তার পর অন্ধকূটম্বরে বলিয়া উঠিল—ষ্ট পিন্ড-ছোড়াটা,--রাস্কেল! কি ভোগানটাই না মিছামিছি ভোগালে ! পত্ৰখানা এক্ট :– - “ভাই রতন, সোডিয়মের বোতলট নেড়ে না। --সেট। ষ্ট্রওনিনে ভরা । ষ্টীকনিনটার ও বোতলের সবটাতেই সোডিয়ম পোরা আছে । আজ সকালবেল তন্দ্রার ঝে"াকে ৪লট পালট করে ফেলেছি, ভেবেছিলাম পরে লেবেল গুটাে বদলে দেবো, আসবার সময় ভুলে এসেছি ; এখানে এসে এই কতক্ষণ মনে তল । এটা হচ্ছে -বিভ্রমস্তন্দ্রাকালে চূৰ্ণস্থানবিপৰ্যায়: । যাই হোক কাল ঠিক করে নেয়। ষাবে এখন । এটা একটা গভীর মনস্তত্ত্বের কথ, ---পরে এ বিষয়ে আলোচনা হবে । দিনটা চালালে কেমন ? তোমার “ললিত ।” 橡 臺 " sভাগাটা !”—বলিয় রতন শুধু হাতে কক্ষমধ্যে প্রবেশ করিল । দেবেন্দ্র তখন শম্যাঃ পড়িয় গোঙাইতেছিল । ডাক্তার সেন পাশ্বে বসিয়া তাহার হাতের নাড়ি টিপিয়া ধfরয়া পকেট ঘড়িটার কাটার দিকে ঘন ঘন চাহিতেছিলেন। মিসেস বম্ব তার নাকে মুখে জল দিতেছিলেন। রতনকে শুধু হাতে আসিতে ،(a 5 ?wale -2 8区ーぷ) দেখিয়া ডাক্তার সেন ক্রোধে অগ্নিশৰ্ম্ম হইয়া উঠিলেন। রতন হাস্তপ্রদীপ্ত চক্ষে এবং ঈষৎ অপ্রস্তুতের ভাবে বলিল—“আ: বাচ। গেছে। সব ভুল ! ভগবান বাচিয়েছেন!” “কি রকম ?”—উভয়ে সোৎকণ্ঠে যুগপৎ প্রশ্ন করিয়া উঠিলেন। “এই দেখুন, আমার বন্ধু ও সহকারী ললিত গুপ্তের চিঠি—” বলিয়া সে চিঠিখান পড়িয়া সকলকে শুনাইল । “অ্যা ?” দেবেন্দ্র এতক্ষণ পরে চক্ষু মেলিয়। চাহিল। "তবে আমি বিষ খাইনি ?” "আঙ্কে ন! ” ‘সত্যি ?” “সত্যি বই কি এই চিঠিষ্ট তfsার প্রমাণ ।” তাই ত ! তবে আর আমার কোন ভয়ের কারণ নেই ?--আপনার ঠিক বলছেন? আমি ত তাই ভাবছিলাম—” ৰলিয়া দেবেন্দ্র উঠিয়া বসিল । মিসেস্ বস্তু ধীরে ধীরে জলের পাত্রটা ঠেলিয়া রাখিলেন ; ডাঃ সেন চশমা মুছিতে মুছিতে আস্তে আস্তে উঠিয়া পড়িলেন ; দাসদাসীরা পরস্পর মুখ চাওয়াচায়ি করিতে লাগিল । তারপর সকলে একে একে নীরবে কক্ষ হইতে নিষ্ক্রান্ত হইয়া গেলেন । যাই হউক, দেবেন্দ্রের মাথা-ব্যাথাটা কিন্তু ছাড়িয়া গিয়াছিল । *
- cयांन श्रब्राजी भन्न असलचtन ।
শ্ৰীস্বধীরচন্দ্র মজুমদার