শ্ৰীশ্ৰীকৃষ্ণতত্ত্ব ( ভাঁদ্রের বঙ্গদর্শনের ৩৬৪ পৃষ্ঠার অম্লবৃত্তি ) ব্রাহ্মমত ও বৈষ্ণবসিদ্ধান্ত আযৌবন ব্রাহ্ম-সমাজে থাকিয়া, আজ শ্ৰীশ্ৰীকৃষ্ণতত্বের আলোচনা প্রবৃত্ত হইয়াছি বলিয়া, আমার পুৰ্ব্বকার তত্ত্বসিদ্ধান্ত ও ধর্ণসাধনকে ভ্রাস্তিবোধে পরিহার করিতেছি, এমন নছে । আমি যদি খৃষ্টীয়ান বা মুসলমান হইতাম, তাছা হইলে, আমার খৃষ্টীয়ানী বা মুসলমানী বিশ্বাসকে পরিভাগ না করিয়া, কোমও মতেই বৈষ্ণবসিদ্ধাস্ত বা বৈষ্ণবসাধন জবলম্বন করিতে পারিতাম না । কারণ খৃষ্টীয়া বা মুসলমান ধর্শ্বের সঙ্গে কেবল বৈষ্ণবধৰ্ম্মের নহে, কিন্তু জগতের অপর সঙ্কল বর্ণেয়ই একটা আত্যস্তিক বিরোধ আছে । বাইবেলের অতিরিক্ত কোনও সত্য শাস্ত্র আছে, কিম্বা খৃষ্টীয়পস্থা ব্যতীত জীবের মুক্তির জার কোনও পন্থী আছে, খৃষ্টীয়ান ধৰ্ম্ম ইঙ্গা-স্বীকার করে না। মুসলমান ধৰ্ম্মও কোরাণ শরীফ এবং হজরত মোহন্ধদকে জগতের এক মাত্র তত্ত্বগ্রন্থ ও অাখেরী নবী বা প্রবক্তা বলিয়া মনে করে, এগুলিকে ছাড়িম্বা এখন জার কেছ সত্যলাভ বা মুক্তিলাভ করিতে भीtत्र न । शि७६डे डिद्र जाब काश८कs ঈশ্বস্থাৰতীয় বা পরষতৰ বলিয়া স্বীকার করলে, খৃষ্টীয়ানের ধৰ্ম্মহানি হয় । কোরাণ ও জরতের সিদ্ধাজের বা সাধনের বাহিরে *नछ निकांड द गॉक्षम जवनक्न कब्रिटग, । भ्रूणेमांन् शप्तिङ्ग श्रेक्षां दान ।। १्रधानं চক্ষে বাইবেল ও যিশুখৃষ্ট, মুসলমানের চক্ষে কোরণ শরীফ এবং হজরত মোহঙ্গদ– এ জগতে সত্যের এক মাত্র প্রামীণ ও মুক্তির অনন্ত পন্থা । কিস্থ ব্রাহ্মসমাজের এরূপ কোন স্থা অতি প্রাকৃত শাস্ত্র বা অতিমাহুষ অবতার কি পয়গম্বর নাই । রাহ্মধৰ্ম্ম মানবের সহজ জ্ঞানবুদ্ধির উপরে পতিষ্ঠিত। ব্রাহ্মগণ কোনও ঐশ্বরিক শাস্ত্র মানেন না, কোন ও ঐশ্বরিক অবতারে বিশ্বাস করেন না । ব্রাহ্মসমাজের তত্ত্বসিদ্ধান্ত ও ধৰ্ম্মসাধন সকলই একমাত্র স্বাভূতির উপরে প্রতিষ্ঠিত । আর এই স্বাচুভূতি সকলের সমান নয়। এই স্বাক্ষ্মভূতি সত্যের একদিক্ মাত্র দেখে, একাংশ মাত্র গ্রহণ করিতে পারে । স্বাস্থ কৃতিগ্রাহ সত্যের বা সিদ্ধান্তের মধ্যে সৰ্ব্বদাই অসত্য ও ভ্ৰাঞ্জি মিশিয়া থাকি বার সম্ভাবনা আছে । এষ্ট সম্ভাবনা থাকে বলিয়াই ব্ৰাহ্মগণ কোনও শাস্ত্র বা গুরুকে একান্তভাবে গ্রহণ করিতে পারেল নাই । আর ভ্রান্তির সস্তাবনা জাছে বলিয়া, জগতের যাবতীয় ধৰ্ম্মশাস্ত্র ও ধৰ্ম্ম প্রবর্তকগণকে সৰ্ব্ব প্রকারের প্রামাণ্যমৰ্য্যাদাচুত করিয়া, . ব্ৰাহ্মসমাজের সভ্যগণ, ব্যষ্টিভাবে বা সমষ্টিভাৰে আপনাদের স্বাভিমতকে কখনই অভ্রাপ্ত সত্য ও আখেরী পন্থা বলিয়া প্রতিষ্ঠিত করিতে পাৰে । না। ব্ৰাদ্ধগণ আঙ্গ সত্যের ও সাধৱে বঙ: টুকু জানিতে পারিয়াছেন, তার বাইরে গী:
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/২৭৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।