পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/২৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কনিট যে কুলার মতন, শুড়টা যে অজগর সাপের মতন, পা’ টা যে থামের মতন, ইহু! মিথ্যা নয় । কিন্তু কান, গুড়, পা তো আর গোটা হাতী নয় । অন্ধের সে গোটা হাতীকে তো জানিতেও পারে নাই । তারা তার কেবল একটা একটা অঙ্গের জ্ঞানই লাভ করিয়াছিল ; অথচ আপন আপন কল্পনাৰলে সেই অঙ্গকেই অঙ্গী ভাবিয়া লইয়। পরস্পরের সঙ্গে বাকৃবিতণ্ডা বাধাইয়া দিল । যতটুকু ইহার সাক্ষাৎভাবে প্রত্যক্ষ করিয়াছিল, তাহা সম্পূর্ণ সত্য। কিন্তু যতটুকু কল্পনা করিয়াছিল, তাহা সৰ্ব্বৈব মিথ্যা । ইহারা যদি কেবল আপন আপন প্রত্যক্ষ সত্যটুকুরই এতিষ্ঠা করিতে যাইত, কোনও গোলই বাধিত না। ছাতীর কানটা কুলার মতন বলিয়া ভার শুভুটা যে অজগরের মতন বা তার পাট যে থামের মতন নয় বা শ্লষ্টতে পারে না, —এমন কোনও কথা নাই । ইহারা বতটুকু নিজের প্রত্যক্ষ করিয়াছিল, তার মধ্যে কোন ও বিরোধ ছিল না । বিরোধ বাধিয়া উঠিল, তাদেয় কল্পিত মনগড় হাতীগুলোকে লইয়া আপন আপন কল্পনাকে সত্য বলিয়া প্রতিষ্ঠিত করিতে যাইয়াই ইহারা পরস্পরের সঙ্গে এই মারামারিট বাধাইয়াছিল । মানুষ ধৰ্ম্মমত ও ধৰ্ম্মসাধন লইয়া এ জগতে যে মারামারি কাটাকাটি করে, তাছাও এই জন্ধের হস্তিদর্শন স্তারেরই মতন । ধৰ্ম্মবন্তু दिब्राहे, छूमा अनख् ।। 4 घउ गार्कण्डोमिक, वक्ष्भूयो । : बछ्छाश्राद८ण मtश्व आहे विप्राहे স্তত্ত্বেয় কণামাত্র গ্রহণ করিয়া থাকে। কিন্তু এই প্রত্যক্ষ কণামাত্ৰ ধৰ্ম্মকেই সে সম্পূর্ণ ধৰ্ম্ম বলিয়া অপর সকলের উপরে জাহির করিতে যায় । বঙ্গদর্শন [ ১৩শ বর্ষ, আশ্বিন, ১৩২০ . ইহাতেই যত গোল বাধে। আর বস্তু-বিশেষের अ** व! अत्र भांढ ७वंउक्र कब्रेिब्रl tजहे ংশ বা অঙ্গকেই সম্পূর্ণ অংশী ৰ৷ অঙ্গিরূপে গ্রহণ করা মানস-কল্পনারই ধৰ্ম্ম । ধৰ্ম্মজগতে এই সকল মনগড়া সিদ্ধান্ত ও মানস-কল্পনা লইয়াই মানুষ পরস্পরের সঙ্গে এত বাকৃতিও ও মারামারি কাটাকাটি করিয়া থাকে ৷ ফলভঃ কি ব্যবহারিক জগতে কি পারমর্থিক রাজ্যে কোথাও প্রকত সত্যে সত্যে কোনও বিরোধ বা অসঙ্গতি নাই—থাকিতেই পারে না । অতএব আধুনিক ব্রাহ্মসমাজের সিদ্ধান্তে যতটুকু খাঁটি সত্য আছে, অর্থাৎ এ সিদ্ধাস্তের যেটুকু ব্রাহ্মগণের নিজেদের প্রকৃত ও প্রত্যক্ষ সাধন-অভিজ্ঞতা চইতে জন্মিঃছে,—বৈষ্ণবসিদ্ধান্তের ধাটি সত্যের ও বৈষ্ণব-সাধনার প্রকৃত ও প্রত্যক্ষ সাধন-অভিজ্ঞতার সঙ্গে তার ভেদ থাকা সম্ভব, বিরোধ হওয়া অসাধ্য। কিন্তু ভেদ আর বিরোধ যে একই কথা নয়, এ কথাটাও আমরা সকল সময় মনে করিয়া রাখি না । ব্রাহ্মসমাজের মতের কতকগুলি ভাবাত্মক আর কতকগুলি আভাবাত্মক ৷ ব্ৰহ্মতত্ত্ব ও ধৰ্ম্মসাধনের কতকগুলিনির্দিষ্ট ও নিশ্চিত লক্ষণ আছে ; আর কতকগুলি লক্ষণ, অপরাপর ধৰ্ম্মের সিদ্ধান্তে ও সাধনে যার উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়, তাছা নাই ও থাকিতে পারে না —ব্রাহ্মগণ ইহাই বিশ্বাস করেন । পুৰ্ব্বোক্ত লক্ষণগুলিকে ভাবাত্মক বা "ছা", বাচক বলা যাইতে পারে; শেষোক্ত লক্ষণগুলি অভাবাত্মক বা “না”-বাচক । ব্রাহ্মসিদ্ধান্তের “ই।”বাচক কথাগুলি এই – । ( २) छेत्रब्र जाएछन । gहे फ्रेश्वब्र विश्व