পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৩২২

○ゲペ পত্র পঠাইয়াছিলাম। আমায় সে ধৃষ্টত। ক্ষমা করিবেন।” “ঘৃষ্টতা !—তোমার মত গুণবতীয় সদয় অনুগ্রহ। আমারও এক প্রার্থনা আছে । এতদিন পর্য্যন্ত আমি যে পরম মুখে বঞ্চিত ছিলাম, আজ হইতে যেন তাহার অধিকারী হইতে পারি। তোমার গৃহে অনেক জ্ঞানী এবং সুধী লোকের সমাগম হুইয়া থাকে । আমার মত অকিঞ্চিৎকর লোককেও তুমি তোমায় গৃহে সময় সময় আসিবার অনুমতি দিয়া আমাকে আনন্দিত করিবে ?” “আপনি আমার পরিচয় পাইয়াছেন, আমার সকল কথা শুনিয়াছেন ?” “শুনিয়াছি।” “কেহ কেহ এখানে আসিয়া থাকেন, আপনিও কি ভবিষ্যতে আসিযেন ?” “অলিবার অনুমতি পাইলে পরম হুগী श्झेद ।” "এ গৃহের দ্বার আপনার নিকট সৰ্ব্বদ উন্মুক্ত থাকিবে, যখন আপনার ইচ্ছা হইবে, আসিলে আমি নিজেকে অতি সৌভাগ্যবতী বলিয়া মনে করিব ।” প্রমীত ভাসিয়া বলিলেন ;– “cদখিতেছি, সে দিনের সেই ঝড়বৃষ্টিদুৰ্য্যোগেই আমার এই সৌভাগ্যের সঞ্চার हड्रेम्नांक्लिश ।’’ “সৌভাগ্য ত আমার !” “উৎসবে তোমাকে দেখিয়া তুমিই যে সেই দুর্য্যোগ-রাক্রর বিপন্ন রমণী, তাহ বুঝিতে পারি নাই ।” মঞ্জলার মুখও স্মিত প্রভাসিত ইয়। উঠিল। চিত্রা এবং চঞ্চল কক্ষের একপাশে - यन्त्रा अिन [ ১৩শ বর্ষ, ভাদ্র, ১৩২০ দাড়াই ছিল । মঞ্জলার ইঙ্গিতে চঞ্চল। পাশের স্বল্প হইতে একখানি থাল লইয়া আসিল । থালাথানি ফুল, ফুলের মালা, অগুরু-চন্দন এবং গন্ধচুর্ণে পরিপূর্ণ। মঙ্গুল সেই থালা প্রমীতের পদ প্রাস্তে স্নাথিয়া যুক্ত করে বলিল – “আমার এই সামান্ত পুজা গ্রহণ করুন।” প্রমীতসেন তরুণীর বাকৃপটুতায় বিস্মিত হইলেন। বলিলেন – “আপনি—তুমি এই অকিঞ্চিতের সম্মান শতগুণে বৃদ্ধি করিতেছ।” প্রমীতসেন সেই থালা হইতে চনদন গ্রহণ করিলেন এবং একটা মুরভি মালা লইয়া তাহী মস্তক বেষ্টন করিয়া পরিলেন। সন্ধ্যা ज्र ठोङ ठहेटा, ब्राङ्गि झ्हेल । थो८छद्र शृ८श् फिब्रियात्र नमग्न रुडेब्राएछ । भङ्लाब्र हेत्रिtङ চঞ্চল' আর এ দ খানি থালা অনিল । থালার উপর সুক্ষ ধৌ ত মস্ত্রের আচ্ছাদন, চিলি উপর অতি সুগন্ধি ফুল ফুলের মালা ও চন্দন। প্রক্ষেপ। চঞ্চলার স্থা ত হইতে সেই থালা লইয়া মঞ্জুল বলিল ;– “সে রায়িতে আপনার গায়ের যে ওঢ়নি অীমাকে দিয়া আমার লজ্জা রক্ষা করিয়াছিলেন, এই সেই খানি ।” আবরণ উন্মুক্ত করির পুষ্পচন্দন মুরভি সেই ওঢ়নিসহ থালাখনি মঙ্গল প্রমীতের সম্মুখে স্থাপন করিল। “একদিন ব্যবহার করিয়া আমি এই মহ’ঘ ওঢ়নির অবমাননা করিয়াছি, আপনি সে অপরাধ ক্ষমা করিবেন । বাহুক আজ ইহা আপনার গৃহে দিয়া আসিবে ।” “এই সীমান্ত বস্ত্র আপনার—তোমার