"ゲや “७ क्लेिख शंब्राझेदांब्र उग्न नांझे !-निव) রাত্রি সুরক্ষিত ” “এমন নিত্যঞ্জfগ্রত রক্ষাকবচ তোমার কি আছে ?” “তোমার পবিত্র মুখ ।” প্রমীত স্ত্রীর হর্ষ-প্রফুল্ল মুখ চুম্বন করিলেন । “—তোমার ফুরদুজ্জল চক্ষু!” প্রমীত স্ত্রীর সদ্যনিৰ্মীলিত মৃদ্ধ কম্পিত চক্ষু চুম্বিত করিলেন। “-এ হৃদয়ে স্থির প্রতিষ্ঠিত প্রেমোজ্জল তোমার মধুর মূৰ্ত্তি!” উৎপলা উচ্ছসিত গাত্রে স্বামীর বাহু বেষ্টন হইতে ছুটিয়া পলাইয়া কক্ষদ্বারের নিকট গিয়া বলিলেন ;– বঙ্গদর্শন [ ১৩শ বর্ষ, ভাদ্র, ১৩২০ “মাধবী, মাধবী, আজ কি আমাদের আহারাদি হইবে না ?” সেদিন গভীর রাত্রিতে কি যেন স্বপ্ন দেখিতে দেখিতে প্রমীত হঠাৎ বলিয়া উঠিলেন ;— “অপুৰ্ব্ব সুন্দরী !” পাশ্বে শয়ান উৎপলা সে শব্দে অদ্ধজাগরিত হইয়া নিদ্রাবিজড়িত কণ্ঠে জিজ্ঞাসা করিলেন ;– “কি বলিতেছ ?” প্রমীত নিদ্রিত ! উৎপলাও পুনরায় স্বযুপ্তি লাভ করিলেন । ( ক্রমশ । শ্ৰীভবানীচরণ ঘোষ । বৈদিক সাধনার তাভাস ই হার অনুবাদ ও তাৎপৰ্য্য ১ । তংক লে অসৎ ছিল না, সৎ ও ছিল না ; রজঃ অর্থাৎ পাতালাদি পৃথিব্যস্ত লোক সকল ছিল না, ব্যোমোপরি বিস্তৃত যাহা (অর্থাৎ ত্যলোক হইতে সত্যলোক পৰ্য্যন্ত ) তাহীও ছিল না । কি আবরণ করিবে ? কোথায় ? কাহার সুখদুঃখহেতু ? গছন, গভীর অন্তই কি ছিল ? তাৎপৰ্য্য —তৎকালে অর্থাৎ প্রলয়কালে জগৎ ছিল না, কারণ জগতের মুলকারণ ছিল। প্রলয়কালে জগতের মূলকারণ না থাকিলে, পরে জগতের উৎপত্তি সম্ভবে না। সংs ছিল না, কারণ সন্দ্রপে অর্থাৎ পৃথকৃপত্তাভাৰে জগতের অস্তিত্ব ছিল না । এই রূপে জগতের সত্তা ও অসত্তা উভয়ই অঙ্গীকৃত হইল । সং ও অসৎ, ভাব ও অভাব, অস্তিত্ব ও অনস্তিত্ব, ইছারা বিপরীত পদার্থ, ভেদমূলক । ইহাদের একত্র অবস্থান পৰ্য্যন্ত সম্ভবে, যেমন— যেখানে একের সত্তা, সেখানে অন্তের অসত্তা । কিন্তু ইহাদের একত্ব কিরূপে সম্ভবে ? একই পদার্থের নিবৃঢ়ি সত্তা ও অসত্তা কিরূপে হইতে পারে ? প্রলয়কালে হইতে পারে ; কারণ, সদদদাত্মক ভেদ তখন ছিল নী ; ভেদ না থাকায় সত্তা বা অসত্তা বলিয়া কিছু ছিল না। “অসৎ ছিল না, সৎও ছিল না” বলিবার
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৩২৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।