পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৩৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

وا\ ہB বন্ধনই তার প্রেতাত্মাকে এই নিরীন্দ্রিসু অবস্থায় এই ইন্দ্রিয়ের ভোগ্য জগতে টানিয়া রাখে । এ উপদেশ আর কোনও ধৰ্ম্মে শুনি নাই | এই সকল কারণে আমাদের পূৰ্ব্বপুরুষের মৃত্যুকে যে ভাবে দেখতেন, তাদের সে শ্রদ্ধ৷ হারাহয় ও যে সকল আচার ব্যবহার ও রাজনীতির ভিতর দখুn তাদের ইহজীবনটা গড়িয়া উঠিত, সেই সকল আচারব্যবহার ও রাজনীতিকে অগ্রাহ করিয়া চলিতে আরগু করিয়া,—আর সে ভাবে আমরা মৃত্যুকে দেখিতে পার ন। শ্রদ্ধ কোমল ছিল, সহজ ছিল, গ ৩iমুগা ৩ কি.ক আশ্রয় করিয়াহ সে শ্রদ্ধ বাচিয়! থাকি ৩ । তারা বিনা বিচারে, বিনা যুক্তি ও ক কারফ্লাহ, প্রচলিত মতামতে শ্রদ্ধাবান হইয়। জীবনইমির ত{দে 3 Lস . ঋ স্থ। শ{4যুক্তর 5化际g যাপন করতেন । শুদ্ধ৷ হারহি রছি ; অথচ প্রচলিত বিশ্বাসকে সংশোধ৩ ও থ এ, ১৬ i : C 3 < < a, . 1C 있 তত্ত্বদৃষ্টি নাহ 직; 1 ( ক{সইil, আমাদের অধ্যাত্মবুধি অত্যও ক্ষণ । CS কেবলই প্রত্যক্ষবাদ ও লতা গুহ জড়পুক এবং ইহসৰ্ব্বস্ব, এমনও নহে । হাত ভোগে ও শুদ্ধ পশুধুiস্তু৩ে ও C ict - চিত্ত সংশয় প্রবণ । らCe ●は2i"Cや আমরা একান্ত তৃপ্ত নাই । আমাদের মূল উঠে ল । ভোগেতে হৃদয়ের যে নৰ্ম্মমণ্ড ও কঠিষ্ঠ জন্মে, আমাদের তাহা ও জন্মে স1 । এ আমুরা সম্পদও আমরা লাভ করি না । কলাবিস্তার অনুশীলনে, ললিতকলার উৎকর্যসাধনে, আমাদের মধ্যে একান্ত হপ্রিয়মথলালসার ভিতরেও একটা অতীন্দ্রিয়ামুহুতি বঙ্গদশন [ ১৩শ বর্ষ, ভাদ্র, ১৩২০ অল্পে অল্পে জাগিয়া উঠিয়াছে। আধুনিক সামাজিক জীবনের ঔদার্য্যে ও বিশ্বপ্রেমের প্রেরণায়, আমাদের হৃদয় একটা অভূতপূৰ্ব্ব লাভ করিয়াছে । জীবনের পরিসর-বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে, আমাদের সুখদুঃখtঃভুতির শক্তিটাও বাড়য়া গিয়াছে। এই সকল কারণে জীবন-মৃত্যুর সমস্তাটা আমাদের নিকটে fনতা গুষ্ট জটিল হইয়: পড়িয়াছে । আ{মূ{iদগের কলারস-সংস বিষয় প্রবণ কোমল চিত্তকে মৃত্যু যেরূপভাবে অভিভূত আমাদের পূর্বপুরুষদগের fচ স্তকে সেরাপ পারিত না । প্রচানের মা বার আমাদের অপেক্ষা অশেষ গুণ সমধিক শোগ্য বাধসম্পন্ন ছিলেন । বীৰ্য্যবান লোকের কষ্টসহিষ্ণু ৩), হানবীয্য অশেষ গুণে কে মলত্.1 করে, অভিভূত করি ত বা নববীয্য লোকের অপেক্ষ। বেশী । এক ট। মুখ্য অঙ্গ ও উপাদান ; আর মৃত্যুর আঘাতও তিতিক্ষু লোককে একেবারে বিচলিত বা বিভ্রান্ত করিয়া তুলিতে পারে না । আমরা পূৰ্ব্বপুরুষ:দগের এই সকল অনায়াস-লব্ধ সাধনসম্পদূত্রষ্ট হইয়া পড়িয়া ছ বলিয়া, জীবনমৃত্যুর সমস্তাটা আমাদের নিকটে এক লু-ন ভাবে, নুতন অর্থে, নুতন শক্তিতে উপস্থিত হইতেছে । আমরা সহজে পরলোকে বিশ্বাস করিতে পারি ও না, আবার বিশ্বাস না করিয়া ও থাকতে পারি না । আমাদের বুদ্ধি এক প্রকারের সিদ্ধা ও প্রতিষ্ঠা করে, কিন্তু আমাদের প্রাণ সে সিদ্ধাস্তকে ধরিয়া সাস্তুনা পায় না বলিয়, তাহার বিরোধী বিশ্বাসকেও অলিঙ্গন করতে ব্যগ্র হয় । এই দু’টানায় পড়িষ্ণু, আমরা কখনও একদিকে, কষ্টসহিষ্ণুত তক্ষার