৭ম সংখ্যা ] দ্বিজেন্দ্রলালের কাব্য ও নাটকের বিস্তৃত সমালোচনার সময় এখনও অাসে নাই । জামাদের এই অবসরও অল্প । দ্বিজেন্দ্রলালের রচনার বিবিধ ভঙ্গীর কিছু কিছু खेनांश्ब्र१ मिग्रांहि । किरू छूहे 5ांब्रिट्ठेि उद्रत्र দেখিয়া ষেরূপ সমুদ্রের কল্পনা করা অসম্ভব, সেইরূপ এই উদাহরণ হইতে দ্বিজেন্দ্রলালের প্রতিভার সম্যক ধারণা করা দুরূহ । আমরা দেখিব —দ্বিজেন্দ্রলাল বাঙ্গলা ভাষাকে, বাঙ্গলা দেশকে, বাঙ্গালীকে কি দিয়া গিয়াছেন ? বাঙ্গলা ভাষাকে দ্বিজেন্দ্রলাল হাসির গান দিয়াছেন । তাছার পূৰ্ব্বেও ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত প্রভূতি বঙ্গভাষায় হস্তিরস অবতারণা করিয়াছিলেন বটে, কিন্তু তাহার সহিত দ্বিজেন্দ্রলালের হাসির বিশেষ প্রভেদ পরিলক্ষিত হুইবে । আগেকার হাসি ব্যক্তিগত আক্রমণপূর্ণ, কখনও বা কুরুচিমূলক । দ্বিজেন্দ্রলালের হাসির গান ব্যক্তিগত আক্রমণবর্জিত, শুভ্র সংষত হাস্তরসে অভিষিক্ত । হাসির কবিতার মাত্রা ছন্দ ও কৌতুককর কাব্যে দ্বিজেন্দ্রলাল বাঙ্গলাভাষাকে অলস্কৃত করিয়াছেন । অার দিয়াছেন-নাটকগুলি । বিবিধ বিচিত্র চরিত্র অঙ্কনে ও ঘটনার ঘাত-প্রতিঘাতে বাঙ্গলা নাট্যসাহিত্যের সৌন্দৰ্য্যবিধান দ্বিজেন্দ্রলালের কাৰ্য্য। সেই নাটকের জলন্ত ওজস্বিনী ভাষা বাঙ্গল গঙ্কের সুপ্ত নিবরের স্বপ্নতঙ্গ कब्रिव्रां८छ् । वtत्रठांखांशांच्च cठछ पञानेिब्रां८छ् । बांग्र७ निब्रां८छ्न-अत्रौङ७शि । ‘‘श्रमांब्र দেশ’’ প্রভৃতি সঙ্গীত শত শত কণ্ঠে গীত হইয়াছে । বতদিন বাঙ্গলাভাষার অস্তিত্ব থাকিৰে ততদিন এ সঙ্গীত-ঝঙ্কার নীরব হইবে | 1 দ্বিজেন্দ্রলাল (ల) বাঙ্গলাভাষাকে ত পূৰ্ব্বোক্ত সম্পদশালিনী করিয়াছেন। বাঙ্গলা সমাজের তিনি কি করিয়াছেন ? বাঙ্গলার সমাজের দোষ স্পষ্টক্ষরে বর্ণনা করিয়াছেন । কখনও তীব্র তিরস্কার, কখনও মৃদ্ধ বাণী দ্বারা সমাজের ভণ্ডামি প্রকটিত করিয়াছেন । হালির গানের অস্তর্নিহিত উদ্দেশু, এই সমাজের দোষ প্রদর্শন, প্রহসনগুলিতেও এই সামাজিক দোষের ব্যঙ্গচিত্র, নাটকে গম্ভীর উপদেশবাণী সমাজকে ষথার্থপথে চলিতে বলিতেছে । আর বাঙ্গালীকে দ্বিজেঞ্জলাল জিয়া গিয়াছেন—এক মহান আদর্শ। ষে আদর্শ টেনিসন স্বপ্নে দেখিয়াছিলেন, সেই চিরশাস্তিময় বিশ্বপ্রেমের আদর্শ। যেখানে যুদ্ধदिधरु नाझे, भांनदछांङि ७कब चांछ्ठांप्द মিলিত, মনুষ্যত্বের যেখানে চরম বিকাশ, সেই মহিমামর ভবিষ্যতের চিত্র দ্বিজেন্দ্রলাল আমাদের সম্মুখে ধরিয়াছেন। মেঘমস্ত্রে বলিয়াছেন “আপনাকে ছেড়ে, ক্রমে ভাইকে, জাতিকে, মনুষ্যকে, মনুষ্যত্বকে ভালবাসূতে শিখতে হবে । জাতীয় উন্নতির পথ শোণিতের মধ্য দিয়া নয় -জাতীয় উন্নতির পথ আলিঙ্গনের মধ্য দিয়া ।” { মেবারপত্তন cम व्छ, 8र्ष लूथ ] । কবিবর ! মহৎ উদেগু লইয়া সাহিত্যসাধনা করিয়া আজ তুমি চিরশান্তিলাভ করিয়াছ । সভ্য ও সাহসে অদ্বিতীয়, জন্মভূমিবৎসল নিৰ্ম্মলচরিত্র, উদারহৃদয় তুমি বঙ্গসাহিত্য-মন্দিরে শ্রেষ্ঠ পূজকদিগের অন্যতম। তোমার তাষায় তোমাকে বলি“তোমার কবিত্বরাজ্য সমুদ্রের মত। তুমি কভু উপহাস
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৪০৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।