পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৪৩৯

৭ম সংখ্যা ] قم যাহা নাই তার প্রত্যয়ও इम्न न, अष्ट्रङ्गठि९ अञखरु । छेश्वम्न श्राप्झन আত্ম প্রত্যয় এই কথা বলিতে পারে । তিনি সত্যস্বরূপ, জ্ঞানস্বরূপ, অনন্তস্বরূপ,—এ সকলের সাক্ষ্য স্বানুভূতি দিতে পারে । কিন্তু তিনি অবতীর্ণ হইতে পারেন কি না পারেন, ইহা আত্মপ্রত্যয় বলিতে পারে না । স্বাস্থভূতি ইহার স্বপক্ষে বা বিপক্ষে কোন ও সাক্ষ্য দিতে পারে না । এ সকল কথা আত্ম প্রত্যয় ও স্বামুভূতির অধিকারের বহিভূত । অতএব যে মুল প্রামাণ্যের উপরে ব্রাহ্মমতের প্রতিষ্ঠা, তাহার দ্বারা অবতারবাদ সপ্রমাণ ও হয় না, ठाॐगाँ* «3 श्ध्न नां । যাহা আছে বলিয়া জানি, তার বিপরীত কিছু নাই ও থাকিতেই পরে না—এইভাবেও না-বাচক প্রতিজ্ঞার প্রতিষ্ঠ হইতে পারে। ব্রাহ্মসমাজে কত কগুলি ভবিষ্মক মত অাছে। পুৰ্ব্ব প্রবন্ধে এগুলির উল্লেখ করিয়াছি । এই সকল ভাবাত্মক মতের বিরোযী কোনও মত বা সিদ্ধান্ত ব্রাহ্মসমাজে কখনোই সত্য বলিয়। গৃহীত হইতে পারে না, ও হইলে, সে ভাবাত্মক মত পর্যন্ত পরিবর্তিত হইয়া যাইবে । অর্থাৎ সে অবস্থায় ব্ৰাহ্মসমাজ আর ব্রাহ্মসমাজ এবং ব্রাহ্মধৰ্ম্ম আর ব্রাহ্মধৰ্ম্ম থাকিবে না --তাহার বিপরীত কোন - একটা সমাজ ও ধৰ্ম্ম হইয় উঠিবে। ব্রাহ্মসমাজ কতকগুলি মতে ‘ই’ দিয়াছেন বলিয়াই, তার বিপরীত মত সম্বন্ধে *ন’ বলিতে বাধ্য । এইভাবেও “নাবাচক মতের প্রতিষ্ঠা হইতে পারে । কিন্তু ব্ৰাহ্মসমাজের ‘ই’-বাচক মতগুলির সকলই অপরাপর ধৰ্ম্মেতেও সত্য বলিয়া মাত্রেই ই-বাচক । শ্ৰীশ্ৰীকৃষ্ণতত্ত্ব ৫৬৫ প্রথমটতে ঈশ্বরতত্ত্বের প্রতিষ্ঠা হইয়াছে। ঈশ্বর আছেন ; তিনি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের স্রষ্টা ও নিয়ন্ত ঃ তিনি সভ্যস্বরূপ, জ্ঞানস্বরূপ, অনন্তস্বরূপ - ইত্যাদি সত্যে খৃষ্টীয়ান, মুসলমান, বৈষ্ণব, শাক্ত সকলেই বিশ্বাস করেন । ঈশ্বর অন্তৰ্য্যামা ও সৰ্ব্ব সাক্ষী, তার হস্তপদাদি কোনও ইঞ্জিয় নাই, এ সকল কথাও খৃষ্টীয়ান, মুসলমান শক্তি, বৈষ্ণব প্রভৃতি সকল সম্প্রদায়ের লোকেই স্বীকার করেন । অথচ এই সকল মত সম্পূর্ণরূপে গ্রহণ করিয়া ও খৃষ্টীয়ান, বৈষ্ণব ও শাক্ত ঈশ্বরের অবতারে বিশ্বাস করিয়া থাকেন । মুসলমান পয়গম্বর ও নীতে বিধাল করেন । আর তার বালে র বা নবী বাদে র দ্বারা ঈশ্বরের সত্যং জ্ঞানং অনন্ত: স্ব রূপে র কি স্ব। র্তার অদ্বৈ তত্বের কোনও ব্যাঘাত হয়, খৃষ্টীয়ান, মুসলমান, বৈষ্ণব ও শাক্ত প্রভৃতি সাধকের এরূপ আশ $1 কোনও দিন করেন নাই। কিন্তু ভাই বলিয়৷ এই সাধারণ ঈশ্বরতত্ত্বের সঙ্গে অবতীরবাদের বা নবীবীদের একটা নিগুঢ় বিরোধ থাকিতে পারে না, এমনও বলা যায় না, কারণ মানুষ অনেক সময় পরস্পরবিরোধী মতকে ও অজ্ঞতা ব৷ অসাবধানতাfনবন্ধন সত্য বলিয়া গ্রহণও করিয়া থাকে । এ ক্ষেত্রেও যে তা হাই হয় নাই-এ প্রশ্নটা উঠিতে পারে। কিন্তু ব্রাহ্মসমাজের ঈশ্বর-তত্বের সঙ্গে সত্যই কি অব তারতত্ত্বের কোনও ঐকাস্তিক বিরোধ আছে ? ব্রাহ্মসাধারণে এরূপ বিরোধ আছে বলিয়া মনে করেন । তারই জন্ত র্তাহারা অবতার অস্বীকার করেন। কিন্তু এই ন DDBB DD S BBBBBB BSBB DDD BB B BB t BBB BBBBB B LLLLLS Ե,