পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৪৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&b'è t; ফিরাইল। এ কি ! লোকট, ওর বুদ্ধমূর্তিরই মত যে কুৎসিৎ —সে ইংরাজিতে বলিল ঃ– —Step in, Sir “you will see my shop I feel quite honoured. This way...please to follow me .. অ প্রত্যাশিত লঘুগতি সতকারে চম্বামল, তাহার গালিচ-কারখানার মধ্য দিয়া, আমার আগে আগে চলিতে লাগিল । আহা ! কি সুন্দর দৃশু ! ..একটি সরু গলি-পথ, ১০ • হাতের কিঞ্চিৎ অধিক দীর্ঘ ; বামদিকে একটি দেরাল, দক্ষিণে অসংখ থোপের মত ঘর, সেইখানে গালিচার ততগুলা খাড়া রহিয়াছে ; প্রত্যেক তাতের সম্মুখে ৪৷৫ জন অল্পবয়স্ক লোক-বালক ও বালিকা—বসির আছে । এক প্রকার নিস্তব্ধ কৰ্ম্ম তৎপরতা ঐ সকল মানব-যন্ত্রদিগকে যেন সজীব করিয়া তুলিরছে। কার্য্যপ্রকরণটি বড়ই কৌতুকবহ ; প্রত্যেক খোপে, প্রধান কারিগর অমুচ্চস্বরে একটা আদেশবাক্য উচ্চারণ করিতেছে ; তাহার অর্থ,—“একটা লাল পংক্তি”, “একটা নীল পংক্তি”, এবং তৎক্ষণাৎ সেই আদেশ কারিগরদিগের কর্তৃক পালিত হইয়া মূল নক্সাট অল্পে অল্পে গড়িয়া উঠিতেছে । আমাদের দেশের প্রণালী স্বতন্ত্র ; আমাদের কারিগরের একটা স্থল ধরণের নমুনা চক্ষেয় সম্মুখে রাখিয় তাহারই অমুসরণ করে । উহাদের কার্য্যপ্রকরণ দেখিবার সময়, দর্শক আর কোন দিকে মন দিতে পারে না ; উহাই দর্শকের মনকে যেন গ্রাস করির ফেলে। এই তাম্রবণ সরূ-সরু আ স্কুলগুলির ক্ষি প্রকারিতা দর্শককে যেন মন্ত্রমুগ্ধ করে । উহাদের মধ্যে খুব ছোট-ছোট ছেলেও অাছে, তাহারা ভারী গম্ভীর ও কাৰ্য্য-গৌরবে গৰ্ব্বিত । বঙ্গদর্শন [ ১৩শ বর্ষ, কাৰ্ত্তিক, ১৩২০ — ... কিন্তু চম্বামল, এই গালিচগুলা দেখিতে কদাকার... —তা’সত্ত্বেও আমি ত সাহেব খুব উচ্চমূল্যে-বিশেষ ত বিলাতে—এইগুলা বিক্রয় করি ; এই দেখ, আজই রাত্রে এই তিন বাকৃপ প্যারিসের জন্ত চালান হইৰে । প্রতি সপ্তাহে অতগুলা করির বাক্স প্যারিসের বড় বড় দোকানে পঠাইয়া থাকি.. ...একই কথা ! তার চেয়ে, পারস্তের পুরাতন গালিচার নকল কর না কেন তোমরা ? পারসীক গালিচার রং-এর কেমন সামঞ্জস্ত, কেমন মাধুৰ্য্য ; দেখিলে চক্ষু জুড়ায়, ও তাহার উপর বসির ঈশ্বর-আরাধনা করিতেও বেশ। এই রকম মূঢ় ধরণের গালিচার বসিয়া তুমি কি ধ্যানধারণা করিতে পার ? - ——না সাহেব, তা পারি না !...কিন্তু ও জিনিস নকল করিতে ক খরচ পড়ে। श्राध्रु षनि श्रृंछ्न न झग्न, श्राभाघ्र s-७fण রেখে, এই গুলি লও। এই গালিচা গুলি সার্থবাহের কাবুল ও পেশোরার পর্য্যস্ত আনিয়াছিল ;–খুব পুরাতন ; অনেক লোকের হাটু উহাতে পড়িয়াছে...এই দেখ । এই ছোট হলদে গালিচা, আর এই লাল গালিচা,—মূল্য ত্রিশ টাকা মাত্র. অনেক কথার পর, অবশেষে আমি ত্রিশ টাকা মূলেই ঐ দুইটি গালিচা লইলাম । ত্রিশ টাকার বিনিময়ে এমন চমৎকার বেমালুমমিশ্রিত রং-এর পুরাতন জিনিস–সে হিসাবে भूण दाखविकहे थूद कम ! ठांशंद्र बूकब्रहे মত দেখিতে সেই চম্বামল, আর আমি— त्रांमग्नां झू'छप्नई ची ठ श्णाम ••• শ্ৰীজ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর।