পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৪৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه be\ हेश्ब्रांzछब्र अब्रणांछ झ्छ । बिब्रकांश्चिम उँiशं८क fक्ब्राहेबांब्र गङ्गळ जtनक बङ्ग कब्रिब्राहिरणन, किखु ऊँींशंग्न “*ब्रणांना” श्रृंवर्गब्र मांtइवाक একবার "জধান” (কথা) দিয়া ফেলিয়াছিলেন বলিয়া কিছুতেই প্রতিজ্ঞা হইতে বিচলিত হইতে স্বীকৃত হন নাই। কৃতজ্ঞ গবর্ণমেণ্ট কৃতজ্ঞ তার চিহ্নস্বরূপ মৌলভি সাহেবের প্রপিতামহকে একখানি তিন হাজার টাকা মুল্যের তরবারি আর একলক্ষ টাকা অারের একটা “জাগীর” দান করেন । র্তাহার পিতামহ এক ফকিরকে সেই জাগীর “ইনাম” দিয়া ফেলেন । তদবধি মৌলতি-পরিবারের কিছু অর্থকষ্ট ঘটরাছে । চৌধুরী সাহেব বিক্ষিত হইরা বলিলেন “একলক্ষ টাকা আয়ের জাগীর একেবারে ফকিরকে দান করিয়া ফেলিলেন ।” ঈষৎ হালির মৌলভি কহিলেন যে “বাল্য কালে তাহার পিতার একবার কঠিন পীড়া হয়। কলিকাতা, লক্ষেী, দিল্লী, হায়দরাবাদ প্রভৃতি স্থানে যত প্রসিদ্ধ চিকিৎসক ছিলেন, সকলকে দেখাইয়াও কিছুতেই রোগের শান্তি হইল না । অবশেষে এক ফকির দৈবক্রমে সেখানে আসিয়া উপস্থিত হন । ফকিরের চিকিৎসার পিতা সম্পূর্ণ রোগমুক্ত হন । রোগমুক্তির পর ফকির তাহার পিতামহের নিকটে “ইনাম” চাহিতে গেলে, তিনি র্তাহার লক্ষ টাকা আল্পের সমস্ত জমিদারী ফকিরকে লিখিয়া cनन ! छैiशव्र झहे 5ांब्रिछन वकू ८न नमtब्र তাহাকে বলিয়াছিল “একেবারে লক্ষ টাকা .जांtब्रब्र गन्ञखि ! हेनांमछे। दफ़ cयकैौ श्ब्रा গেল !” কিন্তু পিতামহ হালিয়া বলিয়াছিলেন *कूह खि cनहि ।। ७वां८*ब्र नाम शtथ छेॉकांब्र বঙ্গদর্শন [ ১৩শ বর্ষ, অগ্রহায়ণ, ১৩২৩ अत्मक ८रुकै ! अधि ककिब्र८क किङ्कुहे দিতে পারিলাম না ।” শুনিয়া পুলকিত চিত্তে খী সাহেব ও হাজি সাঙ্কেব চীৎকার করিয়া বলিলেন "ওঃ হেtঃ cशः ! डेन् ८शप्न बझङ ीिक उलबिल, (विल्लाब्र) किव्र, छान् कि फिजङ (बूणा) श्लोब्र লাখ !” পিতামহের গৌরব-কাহিনী স্মরণে উদ্বেলিত-হৃদয় মৌলভি সাহেব সহ্যস্তমুখে দুই খিলি পান নিজ বদন-বিবরে নিক্ষেপ করিয়া, “cभांcफ़” sकप्ले “हेखब्र' (आङब्र) शाश्राहेब्र গড়গড়ার ঝুলাইবার জন্ত পূৰ্ব্বসঞ্চিত পুপকলিকার সাহায্যে মাল্য-রচনায় প্রবৃত্ত হুইলেন । গাড়ী কিউলে আসিয়া উপস্থিত হইল । প্লাটফৰ্ম্ম প্রতিধ্বনিত করির "রাবড়ি-মালাই,” “পুরী-মিঠাই,” “পান-বিড়ি-দিয়াশালাই,” “রোটি-কাবাব,” “হিন্দু-চা,” “কেল-আমকাকড়ি-নাশপাতি”—ইত্যাকার শব্দ নানা বিচিত্র স্বরে সমুখিত হইতে লাগিল । “নাশ তা” ( জলযোগ )বঞ্চিত হাজি সাহেব “কেলাবাল” “কেলাবালা” বলিয়। চীৎকার করিয়া উঠিলেন । কলা ওয়াল নিকটে আসিলে হাজি সাহেব বলিলেন “কুছ মেওয়া হার ?” কলাওয়ালা আপেল, নাশপাতি, আম্র, কদলী প্রভৃতি cमथाहेण । किरू उाशtनब्र भूरणाब्र कक्ष শুনিয়া হাজিজি নিতান্ত বিরক্ত হইয়া উঠিলেন । অবশেষে একান্ত হতাশ হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “আচ্ছ। কাকড়ি কেয়া ভাউ ?” ফলওয়াল বলিল “পল্পস পয়সা ।” “তব, তুমূহাঙ্গা সওদা ৰেচলেকে মতলব নাহি হায় "–