পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দশম খণ্ড.djvu/৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থ-সমালোচনা । জীঐyদুর্গ পূজার বলি ও জীব-বলি– শ্ৰীমনাথকৃষ্ণ দেব প্রণীত। দুর্গাপূজায় জীব বলির আবশ্যকতা আছে কি না তাহারই আলোচনা । কারুণ্যের অবতার বুদ্ধদেব ধে দিন যজ্ঞার্থ বলিদানের বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান হইয়া জগত-সমক্ষে মৈত্রীর আদর্শ *াপন করিয়াছিলেন, সে দিন হইতে ভারতবর্ষে এ বিষয়ে অনেক বাদানুবাদ চলিয়া আসিতেছে । প্রেমাবতার চৈতন্যদেবও অনেক পরিমাণে এই নিঃসহায় জীবের রক্তস্রোত রু স্থা করিয়াছিলেন ; কিন্তু তথাপি ধন্মের দোহাই দিয়l,-"জীব জননীর পুজাচ্ছলে” —বলিদান চলিয়া আসিতেছে । আজকালকার এই যুক্তির দিনে গ্রন্থকার শাস্ত্রাদি হইতে জীব-বলির বিরুদ্ধে যে সকল মতবাদ সাধারণের সমক্ষে উপস্থিত করিয়াছেন— তাহা বিশেষ বিবেচ্য ও আলোচ্য । সমগ্র গ্ৰন্থখানি পাঠ করিয়া করুণ-হৃদয় গ্রন্থকারের ব্যাকুলত আমাদের মৰ্ম্ম স্পর্শ করিয়াছে। গ্রন্থকারের উদেহু সফল হউক --ইহাই আমাদের একান্ত প্রার্থনা। দিনচর্য্যা।—শ্ৰীভূপেন্দ্রনাথ প্রণীত-মূল্য চাfর আন । আশ্রম-চতুষ্টয়।—শ্ৰীভূপেন্দ্রনাথ সান্যাল প্রণীত–মূল্য আট আনা। পাশ্চাত্য-আদর্শের প্রস্তাবের এই যুগে, ইংরাজী-শিক্ষাপ্লাবিত দেশে এই গ্রন্থ দ্বগখানি যেন মাতৃভূমির পবিত্র আহবানের মত আমাদের সমস্ত হৃদয়কে উদ্বোধিত কfরয়াছে। মানুষের সমস্ত জীবন-যাপনের এবং প্রাত্যাহিক কৰ্ত্তব্যের যে প্রণালী ভারতবর্ষের প্রাচীন জাদর্শ তাহাই তাল, ন৷ মাছুবে মামুৰে কঠোর প্রতিযোগিতা জীবনসংগ্রামের এই নিষ্ঠুরতা, পাশ্চাত্য-আদর্শ “dying in harness”? wro-wool সান্যাল আলোচনা করিবার সময় জাসিয়াছে । পাশ্চাত্য-আদর্শের প্রবল স্রোতে আমাদের cण८लद्र श्रांल* श्रांज नियञ्जिष्ठ-श्रागद्रां পুরাতন হারাইয়াছি এবং নুতনও আমাদের "ধাতের সঙ্গে খাপ খায় নাই--তাই শিক্ষা কেবল বহিরাবরণের মত বাহিরেই আছে —তাহ। আমাদের চরিত্র-গঠনের কোন কাজেই আসিতেছে নী—তাই সকল কৰ্ম্মে, সকল উদ্যোগে আমাদের এত ব্যর্থতা—এত দৈন্য । আমরা ভাষা শিক্ষা কfরতেfছ—কিন্তু আমরা মানুষ হইতেছি না। এই গভীর সমস্তার দিনে গ্ৰন্থকার আমাদের সম্মুখে ভারতবর্ষীয় আদর্শ স্থাপন করিয়াছেন। যে আদর্শে হিন্দুজাতি কশ্ন ও জ্ঞানের সৰ্ব্বোত্তম ফল লাভ করিয়াছিলেন, গ্রন্থকার আজ সেই দিকে ফিরিবার জন্ত আহবান করিয়াছেন। আমরা কি করিব ? পরম দুঃখ-দৈন্যের মধ্য দিয়া সৰ্ব্বকালনিয়স্তা আমাদিগের সে সমস্তার মীমাংসা করিবেন। এই গ্রন্থ দুইখানি সম্বন্ধে অনেক কথা বলিবার ছিল - কিন্তু , সমালোচনার বৃথা বাগজাল বিস্তার করিয়া এই গুরু বিষয়কে লঘু করিবার প্রবৃত্তি নাই। তাই সমস্ত দেশবাসীকে এই গ্রন্থ জ্বইখানি পাঠ করিবার জন্ত অনুরোধ করিতেfছ মাত্র। গ্রন্থকার বলিয়াছেন –“দিন দিন লইয়া মাস, মাল মাস লইয়। বৎসর, বৎসর বৎলর লইয়া ७ ई छौवन"---gहे श्णिां८ष *भिनछ¢7]* ७ “আশ্রম-চতুষ্টর" অভিন্ন । ধিনি প্রতি দিন সাধুভাবে, সুন্দর তাৰে যাপন করিবৃেন–র্তাহার কি ব্রহ্মচৰ্য্য, কি গার্হস্থ্য, কি বাণপ্রস্থ, কি সন্ন্যাস—সকল; আশ্রমই সুন্দর, শোভন এবং ভগবমুখী হইবে। কিন্তু এই বিলালিতার দিনে ভারতের কঠোর অাদর্শ কি পুনঃ প্রতিষ্ঠিত হইৰে ? ९» नः कर्मख्ञानिन् ?ीः, वाकबिननळलखनश्निावश्व नद्रकाव्र शबजूजिउ ।