বঙ্গদর্শন ونا যে তার সঙ্গে সঙ্গে আপন হইতে আসিয়া পড়িবে, ইহা নিশ্চিত। বিদেশীয় সভ্যতা ও সাধনার বহিরঙ্গসাধনে নিযুক্ত হইলে, डांब अरुत्वन्नरूक७ शशङहे श्व। जांब এরূপ ভাবে, স্বেচ্ছায় হউক, অনিচ্ছায় হউক, তার দেহ ও প্রাণ উভয় বস্তুকেই যদি আত্মসাৎ করিতে হয়, তবে স্বদেশের সত্য প্রশটাকে কিছুতেই রক্ষা করা সম্ভব হইবে ন + সংস্কারকগণ যে ভাবিতেছেন, তারা বিদেশীয় সভ্যতা' ও সাধনার ভাল ভাল অনুষ্ঠান-প্রতিষ্ঠানগুলিকেই গুণিয়া বাছির, নিজের সমাজে গ্রহণ করিবেন, তাঁর সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের দেশের সনাতন আদর্শটকেও বঁাচাইয়া ব্ৰাখিবেন,ইহা নিতান্তই অলীক কল্পনা মাত্র। প্রত্যেক সভ্যতা ও সাধনাতেই ভাল ও মন্দ দুই আছে। আর এই ভাল ও মন্দ, ছায়াতপের ন্যায়, পরম্পরের সঙ্গে অচ্ছেদ্যরূপে মিশিয়া আছে । সকল সমাজের রীতিনীতি ও বিধিব্যবস্থার মধ্যেই ভাল ও মন্দের এই অঙ্গাঙ্গী যোগ রহিয়াছে। যে সমাজে যে সকল রীতিনীতি ও আচার-বিচার, সামাজিক বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে, আপন হইতেই গড়িয়া উঠে, সে সমাজে, তার সঙ্গে সঙ্গে লোকচরিত্রের মধ্যেই ভালকে রক্ষা করিবার ও মনকে রোধ করিবার একটা অপূৰ্ব্ব কৌশলও আপন হইতেই ফুটিয়া উঠে। অপর সমাজ যদি এই সকল রীতিনীতি বাহির হইতে গ্রহণ করিতে যায়, তাহা হইলে, ভাল भमा छुझे उीशंएक ज३८ङ श्ञ ! किढ़ उांञ्च ভালটাকে বাড়াইয়াদিয়া মন্সটকে রোধ করিবার ७हे गश्छ ८कोश्रजौ ८न गर्भाछ किङ्काउद्दे লাভ করিতে পারে না। কারণ এই সহজ আর : [ ১২শ বৰ্ষ, বৈশাখ, ১৩১৯ ८को*ण?ी शांत्र कब्रिप्र भां*प्रा याग्र नl । अांद्र ७ई खनाझे अश्कब्र१-धग्नांनौ जश्ऋग्नচেষ্টা, সমাজের অন্তঃপ্রকৃতির উপরে প্রতিষ্ঠিত হয় না বলিয়া, সৰ্ব্বদাই ভয়াবহ পরধর্থ হইয় উঠে। আমাদের আধুনিক ধৰ্ম্ম-ওসমাজ-সংস্কারকগণ যেমন এইরূপে বিদেশের সমাজের বহিরঙ্গসাধনে সচেষ্ট • হইয়া, সেই সমাজের ভিতরকার ভাব ও अमर्थब्र दबा छेखाबाखद्र अडिडूड हड्रेष्ठ, তাহারই ফলে স্বদেশের ভিতরকার সনাতন প্রাণস্রোতের বাহিরে যাইয়া পড়িতেছেন ; সংস্করণ-বিরোধিগণও সেইরূপই, অন্যভাবে ও অন্য কারণে, সেই সনাতন প্রাণ-স্রোত হইতে একান্তভাবেই সরিয়া যাইতেছেন। সংস্কারকগণ বিদেশীৰ সমাজের বাহিরের আচারানুষ্ঠানাদির মধ্যে নিজেদের সমাজের প্রাণরূপী সনাতন আধাত্মিক আদর্শটকে পূরিয়া, তাহাকে সময়োপযোগী ও কাৰ্য্যক্ষম করিবার চেষ্টা করিতেছেন। এই পরদেহে যে সে প্রাণ থাকিবে না, থাকিতে পারে না ; তৎপ্রতি ইহঁদের দৃষ্টি নাই । সংস্করণ-বিরোধিগণ বিপরীত পথ ধরিয়া স্বদেশের সমাজের প্রাচীন ও প্রচলিত রীতিনীতি ও বিধিবাবস্থার মধ্যে বিদেশের সভ্যতা ও সাধনার প্রবল প্রাণটাকে পূরিয়া দিয়া, নিজেদের সমাজের বাহ ঠাটটাকে সতেজ ও সমস্থোপযোগী করিতে চাহিতেছেন । আমাদের পুরাতন সমাজ-দেহ বিদেশের এই নবীন প্রাণের টান যে কখনই সহিতে পরিবে ন, তৎপ্রতি ইহঁদের দৃষ্টি নাই। আর এইরূপ উভয় পক্ষই বিদেশীয় সভ্যতা ও সাধনার দ্বারা অভিভূত হইয় পড়িয়াছেন। সংস্কারকঃ গণ নিজেদের সভ্যতা ও সাধনার বহিরঙ্গটাকে
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/১৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।