○めo ফৌজদারি কোর্টে দরখাস্ত পেশ করিল। মধু মোড়লের পক্ষ হইতেও একজন মোক্তার ফল চুরির জন্ত পবন মুখুয্যের নামে নালিশ দায়ের করিল। গোমস্ত। হলধর রায়ও সেদিন দৈবক্রমে’ মহকুমায় উপস্থিত –তার না কি মুন্সেফকোর্টে কি একটা কাজ ছিল । এমনি করিয়া মোকৰ্দমা বাধিল । পবন মুখুয্যে একে বৃদ্ধ, তার কালা ; কাজেই একটু জেদী। তার উপর একটা চাষা তাকে এমনতর অপমান করিরাছে ; এর প্রতীকfর না করিতে পারিলে সে আর গ্রামে বtল করিৰে কোন মুখে ? মধু মোড়ল চাষার গোয়ার, তার উপর দু’পয়সার সংস্থান আছে ; — সে কি একটা মোকৰ্দমা লড়িতে ভয় পায় ? সৰ্ব্বোপরি ক্ষৌরকার-নন উভয়েরই হিতাকাজী পরামর্শদাত । এহেন মণিকাঞ্চনংযোগে উভয় পক্ষের ফৌজদারী মোকৰ্দমা বেশ জেদের সঙ্গেই চলিতে লাগিল । ডেপুটিবাৰু উভয়পক্ষের মোক্তারের সুদীর্ঘ বক্তৃতা শুনিয়াও কিছুমাত্র বিচলিত হইলেন না ; এবং কেহই যাহতে শাস্তিভঙ্গ করিতে না পারে, সেজগু উভয়পক্ষকে মুচলেকায় আবদ্ধ করিয়া দেওয়ানী আদালতে আপন জাপন স্বত্ব সাব্যস্ত করিবার আদেশ দিলেন। এদিকে দারোগার উপর হুকুম হইল—যে পর্যন্ত না দেওয়ানী আদালতে স্বত্বের মোকৰ্দমার নিম্পত্তি হয়, ততদিন मांरब्रांशी १itछ्ब्र कण श्रीफ़ांश्ब्रां निtछब्र cश्क छाँउ ब्रां८५ ॥ সে আজ পাচ ৰছয়ের কথা । কিন্তু কোন পক্ষই এ পর্য্যন্ত দেওয়ানীতে স্বত্বের মোকৰ্দমা রুজু করে নাই ; কেননা, যে নালিশ করিবে, বঙ্গদর্শন [ ১২শ বর্ষ, ভাদ্র, ১৩১৯ প্রমাণের ভার তার উপর। এদিকে দারোগ বাবু আদালতের হুকুম মত চৌকিদার দিয়া আম পাড়াইয়া বিশেষ হেফাজতে রাখিলেন -(नवांद्रकांब्र मउ विवांग भिछेिण । श्रृंद्र বৎসর আবার আম পাকিবার পূৰ্ব্বে উভয় পক্ষের দরখাস্ত পড়িল । আবার পূর্কের মতই হুকুম হইল। এমনি করিয়া প্রতি বৎসরই মোকৰ্দমা দায়ের হইবামাত্র শান্তিভঙ্গভয়ে দারোগ বাবু গাছের আম গুলি পাড়াইয়া লইতেন—কেননা, স্বত্ব, সাব্যস্ত না হওয়া পর্য্যন্ত ত ক{হাকেও তাহ দেওয়া যায় না। আর তিনি গভর্ণমেণ্টের নিমকহালাল কৰ্ম্মচারী হইয়া কেমন করিয়া শান্তিভঙ্গের প্রশ্রয় দিবেন ? ফল গুলি কাজেই ऊँtशtकई ताश्वा श्ब्र गांम्णाश्tउ श्ठ । আম-পাড়া হইয় গেলে উভয় পক্ষ শান্তভাব ধারণ করিত ; এবং বৎসরান্তে আবার যথাসময়ে যথারীতি বিবাদ মুরু হইত। এমনি করিয়া পাঁচ বৎসর কাটিল। বিবাদীদের স্বত্ব স্থির হউক বা না হউক ক্রমে এ গাছের আমের উপর দারোগ বাবুর দখলীস্বত্ব'. *ांक झ्झेदांग्न उँ*कभ श्हेट । শেষে বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ ধৈর্ঘ্য হরাইয়া দেওয়ানীতে নালিশ করিতে কৃতসঙ্কল্প হইল । গোমস্তার পরামর্শে দায়োগ বাবুর নিঃস্বার্থ উপদেশ সব ভাসিয়া গেল। মুখুয্যে এবার কাহারও কথা ন শুনিয়া মুস্ক্ষেী আদালতের অtশ্রয় লইল । এবার পাকা রকমের মোকৰ্দমা চলিবার স্বত্রপাত হইল । বিবাদের হেতু ও বিবরণ শুনিয়া মুঙ্গেক বাবু সালিশনিস্পত্তির উপদেশ দিলেন। क्खुि धषं८भ छेडग्न श्रृंभ८क ब्रांछी कब्रt *४
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৩১৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।