૭૪ ર লোক খিড়কীর রাপ্ত হইতে পুকুরের পাড় সৰ্ব্বত্র খুজিতে লাগিয়া গেল। কিন্তু কোনোখানে সে হীরানিধির দর্শন পাওয়া গেল না । আসিল এবং নানাপ্রকারে আস্তরিক দুঃখ ও সমবেদন প্রকাশ করিতে লাগিল । মধু মণ্ডলও এই আকস্মিক ঘটনায় চিন্তিত হইল ॥.fক্রস্থলে চিন্তা অন্ত প্রকারের । কই, কাল বা আজ প্রাতে সে ত উকীল বাবুর হাতে এই বহুমুলা আংটিটি দেখে নাই । সে তখন তাহার সচিবপ্রবর হলধরকে এই সন্দেহের কথা জানাইল । হলধর, ভাবিল,—কথাটা ত ঠিক। সঙ্গে সঙ্গে তার উৰ্ব্বর মস্তিষ্কে একটা অর্ডিন্য প্ল্যানের উদয় হইল। প্রাতেই হলধর নিজের “বুদ্ধি” ও মধু মণ্ডলের “কড়ি” লইয়া কলিকাতা রওনা হুইয়া গেল সেথানে না কি হাইকোর্টে জমীদার বাবুদের একটা মোকৰ্দমায়ু তদ্বির আৰপ্তক। রওনা হইবার পূৰ্ব্বে হলধর रुभिर्थन बांबूब्र डौकब्रमं रूभण श्हेtङ तिमग्नि লওয়ার উপলক্ষে তার শ্রীকরপল্লব পর্যবেক্ষণ করিতে ভুলিল না । বঙ্গদর্শন সকলে পরিশ্রাস্ত ইষ্টয়া ফিরিয়া, [ ১২শ বর্ষ, ভদ্র, ১৩১৯ পরদিন সন্ধার সময় মধু মণ্ডলের রাখাগ भूकू:तत्र ‘शावाब्र' खेकौल बांबूद्र यां:}; কুড়াইয়া পাইল এবং মধুমণ্ডল আসিয়া উকীল বাবুকে তাহ সমৰ্পণ করিল। উকীল বাবু ऊtश्t८क विtश्रृंश ५छ व! भिग्नां श्tद्रां८१ ठा|ऽ;ि হাতে পরিলেন । তারপর সালিশের রিপোর্টে এবং মুন্সেফ বাবুর বিচারে আম গাছটি মধু মণ্ডলের সম্পত্তি বলিয়া সাব্যস্ত হইল। এতদিনের বিবাদের এইবার নিম্পত্তি হইল দেখিয় গ্রামের লোক সকলেই সুখী হইল । মোড়লদের দাওয়ায় এবং বারোয়ারীতলায় * কমিশন” বাবুর কথা লইয়। প্রায়ুষ্ট আন্দোলন হইত, এবং গ্রামবুদ্ধগণ র্তাহার নিঃপেক্ষ তার তারিফ করিয়া মন্তব্য প্রকাশ করিত—*এমন না হ’লে অীর জজে সালিশি কৰ্ত্তে পাঠায় !” মধু মোড়ল কিন্তু এ আলোচনায় যোগ দিত না ; সে গম্ভীরভাবে তামাক টানিতে টানিতে ভাবিত—‘একটা আম গাছের জন্তে পাচ কুড়ি টাকা ।” শ্ৰীস্ববোধচন্দ্র মজুমদার।
- ...*
বঙ্কিমচন্দ্র বঙ্কিমচন্দ্র সম্বন্ধে আমার প্রথম প্রবন্ধে (সাহিত্য, কীৰ্ত্তিক, ১৩১৮) বলিয়ছিলাম, "বঙ্কিম বাবুর সম্বন্ধে কোন কথা বলিতে বাওয়া এখন এক রূপ ঝকমারি হইয়া উঠিয়াছে”, সে ঝকমায়ি ত আছেই, তাছার উপর আমি এইবার ঝকমারির মামুল দিতে বসিলাম । পূৰ্ব্ব প্রবন্ধে এইটুকু দেখাইবার চেষ্টা করিয়াছি, “যিনি এক সময়ে বাঙ্গালাগছেঃ সায়েদ সা সম্রাট হন, তিনি আঠায় বৎসর বয়স পর্য্যন্ত সেই ঐশ্বৰ্য্যময় গদ্যের আলোচনা করেন নাই, প্রত্যুত একান্ত অবহেলা করিয়াছিলেন । * * * বাঙ্গালী সাহিত্য বলিতে তথন সাধারণে বাঙ্গাল কবিতাই বুঝিই । সে-সাহিত্যে র্তাহার অবহেলা ত ছিলই ল',