পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৩২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] বলিতে থাকেন “তোমাদের চুচুড়ার একটি সুবৰ্ণ-বণিক-মহিলা, বিশ ত্রিশ জন স্ত্রীলোকের সঙ্গে এ পারে আমাদের এই ঠাকুর দেখিতে আসেন।” বলিতে বলিতে র্তাহার চোখে জল আসিল, বলিতে লাগিলেন “কি স্থ সকলেই ঠাকুর দেখিল, তিনি দেখিতে পাইলেন না ; আমরা বাড়ীতে ছিলাম, সকলেই তাহার কাছে গেলাম, সমস্ত লোক জন সরাইয়া দিয়া, তাছার ভাল করিয়া দেখিবার সুবিধ করাইয়া দিলাম, অভাগিনী কিছুতেই ঠাকুরকে দেখিতে পাইল না, উচ্চৈঃস্বরে কঁদিতে লাগিল”—বঙ্কিম বাবুও কঁদিতে লাগিলেন, আর বলা হইল না। তাহার বিগ্ৰহ-ভক্তি দেখিয়া আমিও অভিভূত হইলাম। तांजरू-कॉल श्tउहे दक्षिभयांवू डङिচর্চায় অভ্যস্ত হন। কৃষ্ণচরিত্রে সেই ভক্তির পরিচয় দিয়াছেন। আমাদের হিন্দু गtङ मांठूtश भाँठूtश उॉब्रउमा श्घ्न-ञ्चिदि१ কারণে ;–(১) সংস্কারে, (২) শিক্ষায়, (৩) अ|१नम्न । এই সংস্কার অর্থাৎ পূৰ্ব্বজন্মার্জিত কর্ষের প্রভাব যুরোপ আমেরিকা বুঝেন না, কাজেই মানেন না। এটি তাহীদের আংশিক বৰ্ব্বরতার পূর্ণ পরিচয়। আমাদের দেশেও যে কোন কোন নব্য সম্প্রদায় এই সংস্কার স্বীকার করেন না, সেটা কেবল মন্থকরণের বিষময় ফল মাত্র। এই ষে দুই गाशन८ङ्गनि भ८५ा ह्रि-विट्बानांझ तिष्ठश् ?त्रषमा দেখা ষার, ইহার কি কোন কারণ মাই ? पनि भिक्ररैक्श्८मा ७क्न' दश्धा धर्रा,– তাই বা কেমন করিয়া বলি ? সৰ্ব্ব শিক্ষার বঙ্কিমচন্দ্র \©ጏ® অগ্ৰে বালক বঙ্কিম, একদিনেই পঞ্চাশৎ বর্ণ লিখিতে বা পড়িতে পারেন, এটা কি কেবল genius फ्थ पब्रिहेि दूव। शाहेर ? ना জিনিয়স শব্দের প্রকৃত্ত অর্থ বোধ করিয়া বুঝতে *** * Genius সেই জন্য ধাতু, আর পূৰ্ব্বজন্মজাত সংস্কারও সেই জন ধাতু। পূৰ্ব্বজন্মের কথা যুরোপের শিক্ষাদাত্রী গ্রীস্ভূমিতে স্বীকৃত ছিল, খৃস্ট্রস্ট্রিৰ দোহাই দিয়া পরিত্যক্ত হইয়াছে। আমাদের দেশের ঐট সনাতন বিশ্বাস, আমরা বিলাতের অন্ধ অনুকরণ করিতে গিয়া সেই বিশ্বাস চাপিয়t রাখিব কেন ? বঙ্কিমচন্দ্রের genius বা প্রতিভা ত ছিলই, শিক্ষাও বিশেষভাবে হইয়াছিল। এক শিক্ষা প্রকৃতির নিকট, উহার কথা পূৰ্ব্ব প্রবন্ধে বলিয়ছি—“তিনি স্বভাবের সৌন্দর্য্যের সঙ্গে সখ্য সংস্থাপন করিয়াছিলেন ? অার একরূপ সমাজের বা মানবের নিকট হইতে ; তাহার সংস্কৃত ইংরাজি ও বাঙ্গালী কবিতা শিক্ষার কথা পূৰ্ব্বে বলিয়াছি, এখন যাত্রা-গান-কীৰ্ত্তনাদি শুনিবার তাহার যে অত্যধিক সুবিধা হইয়াছিল, সেই কথাই বলিলাম। বঙ্কিম বাবুর পিতার এই সকল বিষয়ে রসজ্ঞতা প্রচুর পরিমাণে ছিল, আর রস উপভোগের জন্য প্রভূত ব্যর করিতেন, আপনার বাসভবনে প্রায়ই সঙ্গীতোৎসব ইত, তাহার পরিবারের সকলেই সেই অপূৰ্ব্ব রন উপভোগ করিতে পারিতেন। এটি বড় অল্পভাগ্যের কথা नtश् । “রসভোগ, স্বসংযোগ হর কি সকল কপালে ? দরিদ্রের কি স্বর্ণ মিলে, রোদন করিলে সিন্ধুকলে ?”