○>br কোষের ভিতরে প্রাণময় কোষের প্রতিষ্ঠা। মানুষের প্রকৃতি এই প্রাণময় কোষের ভিতরেও আপনাকে আবদ্ধ করিয়া রাখিয়াছে । সুতরাং প্রাণ-ধৰ্ম্মও তাহীতে আছে। প্রাণিজগতের নিয়ম গুলি এই প্রকৃতিকে দখল করিয়া রহিয়াছে । আহার, নিত্রী, মৈথুনাদি প্রাণি মাত্রেরই ধৰ্ম্ম ; সুতরাং মানব প্রকৃতিরও সাধারণ ধৰ্ম্ম। প্রাণময় এক্সম্যক্ষ ভিতরে মনোময় কোষ । এই মনের দ্বারাই মানুষ বাহিরের জড়জগতের ও অপর প্রাণিমণ্ডলীর সঙ্গে তাহার প্রতিদিন যে সকল সম্বন্ধ গড়িয়া উঠিতেছে, সে সকল সম্বন্ধের জ্ঞানলাভ করিয়া, ইহা চাই, ইহা চাই না-ইছা করিব, ইহা করিব না ;–এই সকল সংকল্পবিকল্পের দ্বারা তাড়িত হইয়। ংসারচক্রে নিয়ত ঘুরিতেছে । যেমন তার জড়দেহ, যেমন তার প্রাণ, তেমনি এই সংকল্পবিকল্পত্মিক যে মন, তাহীও মানুষের প্রকৃতিরই অন্তর্গত। এ সকলকে লইয়াই मांकूस भांश्रु श्इंग्रांtछ् ।। ७धां★वउ cश छप्फुब्र উপরে, তাহা সত্য ; মন আবীর প্রাণেরও উপরে, ইহাও সত্য । কিন্তু জড়ে প্রাণের অধীনতা ও প্রাণের অপেক্ষ, এবং গ্রাণেও মনের অধীনতা ও মনের অপেক্ষা সত্ত্বেও,— भन्नुष 2|ङ्कङ अदुग्न छtफुद्र8 अपौन,2t१%७ অধীন, মনেরও অধীন হইয়া বাস করে। এ সকলের কোনোটিকেই সে একান্তভাবে উপেক্ষা করিয়া চলিতে পারে না । এই মনের উপরে তার বিজ্ঞান বা বুদ্ধি। মন ভেদের প্রতিষ্ঠা করে, বিজ্ঞান বা বুদ্ধি ভেদের মধ্যেই অভেদকে প্রত্যক্ষ করির থাকে । মন ग८नाइग्रक, विख्छन निक्रग्नाञ्चक ! भन निम्न७३ ভেদের স্থষ্টি করিতেছে। বিজ্ঞান তাঁর পশ্চাৎ বঙ্গদর্শন । [ ১২শ বৰ্ষ, ভাদ্র, ১৩১৯ পশ্চাৎ ফিরিয়া এই ভেদকে নষ্ট করিয়া একত্ব প্রতিষ্ঠিত করিতেছে। কেবলই যদি cडमब्र थठिé श्छ, डांशtउ मानद दि স্থিতিলাভ করিতে পারে না । নিরবচ্ছিন্ন অভেদই যদি কেবল ব্ৰহ্মাওকে জুড়িয়া বসিয়া থাকে, তাহাভে মানুষের বিষয়ুজ্ঞান ও আত্মজ্ঞান দুইয়ের কিছুই জন্মিতে পারে না । ভেদাভেদের উপরেই মামুষের প্রকৃতি প্রতিষ্ঠিত । এই অশেষ ও অচিন্ত ভেদাভেদকে আশ্রয় করিয়াই এই মানবপ্রকৃতি আত্মচরিতীৰ্থতা লাভ করিতেছে। কিন্তু এখানেই মানবপ্রকৃতির জটিলতার ও বিচিত্র তার শেষ নাই। যেমন অন্নময় কোষের ভিতরে প্রাণময় কোষ, যেমন چي প্রাণময় কোষের ভিতরে মনোময় কোষ, যেমন এই মনোময়কোষের ভিতরে বজ্ঞানমগ্নকোয, সেইরূপ এই বিজ্ঞানময় কোযের ভিতরে আনন্দমর কোয আছে। এই কোষপঞ্চক লইয়াই মানব প্রকৃতি গঠিত হইয়াছে। জড় ও প্রাণ পরস্পর বিরুদ্ধধৰ্ম্মাবলম্বী। জড় বলিতেই আমরা অপ্রাণী বুঝি। প্রাণী বলিতেই অজড় বুঝি। অথচ জীবেতে এই দুই পরস্পর বিরোধী ধৰ্ম্মই সম্মিলিত হইয়া, তার জীবত্বের প্রতিষ্ঠা করিয়াছে। মানব-প্রকৃতির মধ্যে তাহার জড়ভাগ, অর্থাৎ এই দেহ প্রপঞ্চ, প্রাণীপেক্ষী হইয় থাকে । সেইরূপ মানবের প্রাণবস্তু তাহার মুনের অপেক্ষা করিয়া থাকে। মন বিজ্ঞানের, বিজ্ঞান আনন্দের, অপেক্ষ রাখে | এই সকলের সম্বন্ধ অঙ্গাঙ্গী। মানুষ যতক্ষণ মানুষ আছে, এই দেহের সঙ্গে ধইপ" তাহার সম্বন্ধ থাকে, ততক্ষণ তাঁহাকে હરું
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৩২৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।