RچOا পক্ষে অন্তরূপ বিধান,—খৃষ্টীয় বা মোহম্মদীয় ধৰ্ম্মে আছে বলিয়া শুনি নাই । যাহা এক জন খৃষ্টীয়ানের পক্ষে ধৰ্ম্ম ও বিহিত, অপর খৃষ্টীয়ানের পক্ষেও তাঁহাই ধৰ্ম্ম ও বিহিত । সবলের জন্ত এক নিয়ম, দুৰ্ব্বলের জন্ত অপর বঙ্গদর্শন [ ১২শ বর্ষ, ভাদ্র, ১৩১৯ निशग,-cग१|tन ७मन ज्ञादश नाहे। श्कूिल ধৰ্ম্মে এ ব্যবস্থা আছে । আর তারই জ৯ হিন্দুর ধৰ্ম্ম এমন বিচিত্র ও বহুমুখীন श्हेग्नitछ् । ঐবিপিনচন্দ্র পাল । বিলাতের কথা ( R ) १ों७ध्नां णां७ध्न দেশে থাকিতে সাহেবী থানার প্রতি বেশ একটা লোভ ছিল । তখন জানিতাম না যে, আমরা এদেশে যাকে সাহেবী থানা বলি, তা বাস্তবিক সাহেবী থানা নয়। কারী ভাতের তে কথাই নাই, চপ, কাটলেটের খবরও বিলাতের ইংরেজের কিছুই রাখেন না । নাম দুটা ইংরেজি বটে এবং ইংরেজও এক রকমের চপ, কাটুলেট্ খাইয়া থাকেন ; কিন্তু আমরা এদেশে চপ, বা কাটুলেটু বলিতে যে উপাদেয় বস্তু বুঝি, ইংরেজের চপ, কাটলেটের সঙ্গে তার নামগত সাদৃপ্ত থাকিলেও, বক্সগত বা স্বাদগত কোনও মৃদুর সাদৃপ্ত আছে বলিয়া বোধ হয় না। ইংরেজের প্রধান থাপ্ত মাংস, আর তার মধ্যে আবার গোমাংসই প্রশস্ত। ইংরেজের প্রিয়তম থাপ্ত “রোষ্ট বীফ" ( Roast Beaf ) । একটা বড় মাংসের টুক্রাকে তন্মুরের ভিতয়ে রাখিয়া সেই উত্তাপে কতকটা ঝলসাইলে বীফ, রোষ্ট হয় । যে মাংসখণ্ডের উপরের ভাগটা কতকটা পুড়িয়া यांग्र, क्रूि उिठद्र इहेtठ कॉर्निंगहे भांडल রক্ত বাহির হয়, ইংরেজের রুচিতে তাঁহাই অতি মুখাদ্য বস্তু । এই মাংসের slice catछे कश्लेिग्नां शश्वन १iहेcउ cमब्र, उ१न उॉश রক্তের ঝোলের মধ্যে ভাসিতে থাকে ; আর stefề arĒR Afề ai mustard aa: লবণ সংযোগে ইংরেজের অতি তৃপ্তির সহিত ভোজন করেন। ইংরেজের পাকপ্রণালী দেখিলে সৰ্ব্বদাই মানবের আদি অবস্থার কথা মনে পড়িয়াছে। এক সময় মানুষ আম-মাংসই ভোজন করিত। যখন ক্রমে আগুন জালিবার সঙ্কেত আবিষ্কৃত হইল, তখন মানুষ বনে পশু শিকার করিয়া' সেইখনেই তাহাকে পোড়াইয়া খাইত। ইংরেজ বনে যাইয়া পশু শিকার করে না, কসাইখানাতে বধ করে, আর ঘরে আনিয়া তন্দুরের ভিতরে সেই মাংসকে পোড়াইয়। ভক্ষণ করে। ब्रफ्नशोभाप्ञ हेप्प्लब जअङ এতটুকুই যুগসর হইয়াছে। " বিলাতে স্নপক খাদ্যও পাওয়া যায় ; কিন্তু সে সকল থাঙ্কের রন্ধন-প্রণালীর আবিষ্কার ইংরেজ করেন নাই। বিলাতের
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৩২৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।