পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৩২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] डाल डॉल १iश्व-भ११झे इडेक, श्रीब्र भtछ् हे ইউক বা মিষ্টিই হউক, হয় ফরাণীসের ন৷ হয় ইতালীর আবিষ্কৃত প্রণালী অনুসারে রায় হয় । ইংরেজের ভাল ভাল থাষ্ঠের নামই তার প্রমাণ । ফল : ইংরেজী খানায় ভোক্তাদিগের সম্মুখে থাস্তের যে তালিকা দেওয়া হয়, তাহ প্রায়ই ফরাসী ভাষায় লিখিত হয়। এ সকল তালিকাকে মেনু (menu) বলে। এ সকল তালিকায় প্রায়ই সুপের (soup) "ß"té riðla (potage), cats ফাউলের পরিবর্তে পেলে রোটী (poulet Roti ), Ria. <! fruita: Pifääté ফ্রোমাজ (fromage)– এই সকল ফরাসী শব্দ ব্যবহৃত হয়। লণ্ডনের বড় বড় হোটেলে থাইতে গিয়া এই ভদ্য আমার মত লোকে অনেক সময় অতিশয় বিপন্ন হইয়া পড়েন। কোনটা যে গরুর, আর কোনটী যে ভেড়ার মাংস, ইছা বুঝিবার জন্ত হোটেলের খানসামার মুখাপেক্ষী হইতে হয়। আর ইংরেজের রন্ধন-বিজ্ঞানের এই সকল বৈদেশিক পরিভাষাই, ইংয়েজের রন্ধন-বিষ্ঠা যে একান্তই পরের নিকট ধার করা বস্তু, ইহা প্রমাণ করে। ইংরেজ অনেক বিদ্যা শিখিয়াছেন বটে, কিন্তু এখনও যে মামুষের মত ब्रॉषिtठ शिंtर्थन नाझे, विणांtउ शांझे ब्रां भिन দুই তিন বাস করিলেই, এই জ্ঞানটা লাভ করা যায়। - ফরাসীস ও ইতালীয়ের রন্ধন-প্রণালী, ইংরেজের রন্ধন-প্রণালী অপেক্ষ অশেষ গুণে শ্ৰেষ্ঠ হইলেও, তাহদের খাদ্যও আমাদের निक उठ भूषtद्राक्लक श्ब्र न। आमद्रा যে পরিমাণে নানাপ্রকায়ের ঝালমসলা বিলাতের কথা ৩২৩ ব্যবহার করিয়া থাকি, য়ুরোপের কোন জাতি তাহা করেন না । ঝালের মধ্যে তাহার। কেবল গোলমরিচের গুড়াই ব্যবহার করে, ञ|द्र उांशं७ ब्र|ब्रांग्र अङि अझझे रा) १श्ब्र, হয়, খাইবার সময় প্রত্যেকে আপনার রুচিমত নিজ নিজ খাদ্যের সঙ্গে তাঁহ মিশাইয়া লন । দশ পনেরো বৎসর পূৰ্ব্বে বিলাতে লtল লঙ্কার ব্যবহার একরূপ ছিল না বলিলেই চলে। শাল্ব • কাল গোল মরিচের গুড়ার সঙ্গে সঙ্গে লঙ্কার গুড়াও অনেক সময় টেবিলে সাজানো থাকে। পূৰ্ব্বে ইংরেজ এক সিরকৃt (vinegar) এবং Sútáštántata oi ( worcestershire sauce) ভিন্ন অন্য কোন মুখরোচক অম্ল ব্যবহার করিতেন না। আজ কাল অনেক নূতন নুতন অন্ন ব্যবহৃত হয় । কিন্তু এ সকল সত্ত্বেও এখনও ইংরেজ জনমণ্ডলী সিদ্ধ-পোড়ারই বেশী ভক্ত। আর ফরাণীর বা ইতালীয়ের রান্নাতেও আমাদের রান্নার श्लाघ्ा व! १छ् *it७झ। शृiश्च न।

  • প্রথম প্রথম বিলাতে যাইয়া ইংরেজের থানা থাইতে বড়ই অসুবিধা হয়। একে তে রাল্পীর শ্ৰী এইরূপ, তাহার উপরে খাদ্ধের পরিমাণও কোথাও প্রচুর পাওয়া যায় না। বহু দিন হইল, একজন হিন্দু-মহিলা স্বামীর সঙ্গে বিলাত গিয়াছিলেন। দেশে ফিরিয়া আসিয়! তিনি আমাকে একদিন বলিয়াছিলেন যে, ইংরেজের বাড়ী হইতে নিমন্ত্রণ খাইয়া আসিয়া মাঝে মাঝে তার কাল্লা পাইত। আমরা নিরামিষাশী জাত, ভাতই খাই আর রুটাই খাই, পরিমাণে বেশী না খাইলে আমাদের শক্তিও থাকে না, উদর