战术邻] gং বেশ বুঝা যায়। আজকালকার ইউরোপীয় সমালোচকগণ দেখাইতেছেন, করা যেমন হঠাৎ দৃষ্টিলাভ করিয়া সকল ৰত্বই ঠিক দৃষ্টিমানের মত দেখিতে পায় না, गईंद्र शाशंद्र मगङा व अर्कगङ डांशंद्र উচ্চাঙ্গ সাহিত্যেয় প্রকৃত রসাস্বাদনে স্বভাবতঃই বঞ্চিত। সভ্যজগতের ইতিহাসে সাহিত্যের আদর বা অনাদর কেমন সাময়িক মনোবৃত্তিবিকাশের উপর নির্ভর করে, তাহ লেণ্ডই ( Legouis) তাহার ফরাসী কাব্যগ্রন্থ বিশ্লেষণে সুন্দররাপে দেখাইয়াছেন । সপ্তদশ শতাব্দীর ইংরাজের তাহদের সমসাময়িক ফয়াদী কবিতা কিরূপ ভাবে বুঝিতেন, ठांश ठिकूहेमित्र थदछ*ांt% छांना शाब्र । উনবিংশ শতাব্দীর ইংরাজ সেই ফরাসী কবিতাকে আবার অন্ত চক্ষে দেখিতেছেন । ডিকুইন্সির কাছে মধ্যযুগের ফরাসী কবিতা কবিতা-নামেরই যোগ্য নহে, মাখু আৰ্ণল্ড কিন্তু সেই কবিতাকে অষ্ঠ চক্ষে দেখিতে আরম্ভ করিয়াছিলেন এবং আজকাল ইংরাজের কাছে ফরাসী কবিতার সমাদর দিন দিন বৃদ্ধি পাইতেছে। ইহার কারণ আর কিছুই নহে,-কেবল এই যে, মনোবৃত্তি-বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে রসবোধশক্তিউপভোগক্ষমতাও বাড়িতেছে। আমাদের দেশে এখনও ইউরোপীয়দের মত সাহিত্য চিত্ৰ সঙ্গীতে। যথার্থ রসবোধশক্তি বড় একটা দেখা যায় না ; তাহার প্রমাণ এই যে, যাহ। এঙ্কত সাহিত্য-নামের উপযুক্ত, তাছাই "ালোচকগণ প্রায়ই অপকৃষ্ট বলিয়ু মনে রন। সমালোচকের বেশীর ভাগই, ধর্কত সমালোচনা কি, তাহ বুঝেন না। বঙ্গসাহিত্যে সুধীন্দ্রনাথ ৩৭৩ লেখক অন্তর-বাহিরের চিরন্তন সত্য ভাবসৌন্দৰ্য্য কিরূপে প্রকটিত করিয়াছেন এবং তাহাতে কতদূর কৃতকাৰ্য্য হইয়াছেন, সমালোচক যদি নিরপেক্ষভাবে তাহাই দেখাইয়। দিবার চেষ্টা করেন, তবেই তিনি যথার্থ এই পদের উপযুক্ত ; নতুবা এটা ভাল এটা মন্দ—এই বলিলেই সমালোচনা হয় না। সাহিত্য কলাবিদ্যার একটি অঙ্গ মাত্র, কলাবিদ্যার প্রতাববিস্তার যে কারণে হয়, সাহিত্যেরও ঠিক সেই কারণেই হইয়া থাকে। পেটার ( Pater) তাহার রচনাতে দেখাইয়াছেন, মধ্যযুগের পুনজন্মের সহিত সাহিত্য ও কলাবিদ্যার আভ্যস্তরীণ যোগ না থাকিলে দুইয়ের কেহই সার্থকনাম হইত না । আজ আর সেদিন নাই যে, সমালোচক সমালোচনা করেন বলিয়াই তাঁহার মত শিরোধাৰ্য্য করিয়া লইতে হইবে। এমন এক সময় ছিল বটে, যখন অনুপযুক্ত সমালোচকদিগের হাতে লেখকদিগকে বড়ই বিড়ম্বিত হইতে হইত। এখন র্যাথিনিয়মের (Atheneum ) wR5 instvlibwt:5s সাবধানে কথা বলিতে হয় ; কেননা, সমালোচককে দেখাইতে হুইবে যে, তিনি উপযুক্ত পাত্র, তাহার কথা কংিবার যথেষ্ট অধিকার আছে । অক্ষম সমালোচনার দৃষ্টান্তস্বরূপ গত মাসের “প্রবাসী"তে শ্রদ্ধাস্পদ শ্ৰীযুক্ত সুধীন্দ্র-; নাথ ঠাকুর রচিত ‘প্রসঙ্গে’র যে সমালোচনা বাহির হইয়াছে, তাহার উল্লেখ করা যাইতে পারে। সমালোচকের মতে "প্রসঙ্গ” প্রকাশে বঙ্গসাহিত্যের বিশেষ কিছুই লাভ হয় নাই । পক্ষাস্তরে আলোচ্য গ্ৰন্থখানি যদি কেহ
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৩৭৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।