পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৩৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\రిన్చని নায়কগণের সাম্য-মৈত্রী-স্বাধীনভার সিদ্ধান্তকে बषाप्रुशाउाप्त गर्भाश्न कब्रिब्र गहेछ, বিশুদ্ধতর আস্তিক্যবুদ্ধি-প্রতিষ্ঠিত হিউম্যানHa ( Humanity ) Bettw, atolata q(q-1561 al Nationalismo olfowl তুলিতে চেষ্টা করেন। এই উন্নত আদর্শের উপরেই ম্যাঞ্জিনী মাতৃভূমির উদ্ধারকল্পে যুন ইতালীয় সমাজের Associationio Gisèël otha tota কিছুকাল পরে ইংরেজ মনীষী কালাইল ( Carlyle) Hero Worship ato &oto ७क नूडन भशशृङ्गवषारमब्र थउिछै। कब्रिग्न ফরাসীবিপ্লবের সাম্যবাদের মূল ভিত্তিকে একেবারে ভাঙ্গিয়া দিতে চেষ্টা করেন । ব্ৰাহ্মসমাজকে এই বিপ্লবাত্মক যুক্তিবাদ ও সাম্যবাদের প্রভাব হইতে রক্ষা করিবার জন্ত কেশবচন্দ্র আগ্রহাতিশয় সহকারে কালাইলের মহাপুরুষবাদের আশ্রয় গ্রহণ করেন। কিন্তু কালাইলের মহাপুরুষবাদেও প্রকৃত পক্ষে ধৰ্ম্মের প্রামাণ্য প্রতিষ্ঠিত হয় না দেখিয়া, তিনি ইহার সঙ্গে ইহুদীয় সাধনার ঈশ্বস্তুতন্ত্রের বা Theocracyর মতকে যুক্ত করিয়া দিয়া, এক নূতন গ্রেরিত মহাপুরুষবাদের প্রতিষ্ঠায় প্রবৃত্ত হ’ন। ভারতবর্ষীয় ব্রাহ্মসমাজের জন্মের কিছুকাল পরেই কেশবচন্দ্র মহাপুরুষ বা Great Men সম্বন্ধে এক সুদীর্ঘ বক্তৃতা প্রদান করেন। এই বক্তৃতাতেই তিনি সৰ্ব্বপ্রথমে এই নূতন সিদ্ধান্ত অভিব্যক্ত করেন। এই ধানেই, প্রকৃতপক্ষে, ব্রাহ্মসমাজের কৃতবিদ্য যুক্তিবাদী যুবকদলের সঙ্গে কেশবচক্সের ও তার অনুগত প্রচারকগণের বিরোধ আরম্ভ হয় ।

  • Young Italy

বঙ্গদর্শন [ ১২শ বৰ্ষ,আশ্বিন, ১৩১৯ १िवनtं.६'झख এই বিরোধের স্বত্রপাত অবধিই শিবনাথ কেশবচন্দ্রেয় প্রতিপক্ষীয় দলের মুখপাত্র ও অগ্রণী হইয়া উঠিতে আরম্ভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা শেষ না করিয়া, শিক্ষার্থ অবস্থাতেই, তিনি ব্রাহ্মসমাজে প্রবেশ করেন। কিন্তু তার সমসাময়িক কৃতবিদ্য যুবকগণ বেরূপভাবে কেশবচন্ত্রের অলৌকিক প্রতিভার भूक्षू इट्रेब्रl श्रांउjखिक थझां* श्रुit; র্তাহার শিক্ষা দীক্ষা গ্রহণ করিতেছিলেন, শিবনাথ সেরূপভাবে ব্রাহ্মসমাজে আসিয়াছিলেন কি না, সন্দেহ। ফলতঃ যৌবনবধিই শিবনাথের মধ্যে এই আত্যস্তিক শ্রদ্ধার ভাব অত্যন্তই অল্প ছিল । শিবনাথের পিতা ব্রাহ্মণ-পণ্ডিত্ত হইয়াও, অতিশয় বুদ্ধিমান লোক ছিলেন। আর তীক্ষবুদ্ধির সঙ্গে গভীর শ্রদ্ধার যোগ এ জগতে অত্যন্ত বিরল। বিশেষতঃ যেখানে এই তীক্ষ্ণবুদ্ধির সঙ্গে স্বরসিকতাও বিদ্যমান থাকে, সেখানে শ্রদ্ধা ফুটিয়া উঠিবার অবসর মাত্রই প্রায় পায় না। যেমন তার পিতৃচরিত্রে, সেইরূপ শিবনাথের নিজের প্রকৃতিতেও একদিকে প্রখর ধীশক্তি ও অন্যদিকে উচ্ছসিত রসিকতা এই দুইই পাওয়া যায়। সুতরাং প্রথম যৌবনে তার বিচারশক্তি ও বিক্রপ-প্রবৃত্তি যতটা ফুটিয়াছিল, শ্রদ্ধাশীলতা যে ততটা ফুটির উঠে নাই, ইহা কিছুই বিচিত্র नएर' ॐ* সে কালের প্রবন্ধাদি ইহারই সাক্ষ্য দান করে । সোমপ্রকাশ-সম্পাদক স্বৰ্গীয় দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ মহাশয় শিবনাথের মাতুল ছিলেন। এই সুত্রে ছাত্রাবস্থা হইতেই সোমপ্রকাশের সঙ্গে তারও কতকটা সম্বন্ধ গড়িয় উঠে ।