পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৪০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8e २ शाबिtट्टे गांरश्रवद्र रुद्रन्थं★श९ cखां* করিয়া গৃহে ফিরিয়া আসিলেন। সেই দিন श्tङ दाबू सं★भू१ ब्रांtग्नब्र थछि रुiरणढ़ेब्र সাহেবের শ্রদ্ধা সহসা অত্যন্ত বৃদ্ধি পাইল । হাসপাতালেয় উন্নতি, কালেঞ্জের প্রতিষ্ঠা, प्लेडेनझ्ण निर्मृ१, रखि नैरन्नाद्र প্রভৃতি প্রত্যেক সৎকার্য্যেই তাহার নিকট সাগষ্য প্রার্থনা করিয়া তিনি র্তীতাকে সন্মানিত করিতে লাগিলেন । চাদীয় টাকা বাহির করিবার সময় সদাশয় গুরমুখ নিজের বিদীৰ্য্যমাণ হৃদয়কে কেবল এই বলিয়া আশ্বাস দিতে লাগিলেন যে, একবার কালেক্টর সাহেবের কৃপালাভ করিতে পারিলে, সমস্ত টীকা প্রজাদের নিকট हछेrउ भग्न शप्र बांझांग्र कब्रिब्र लहेष्ठ কিছুমাত্র বিলম্ব হুইবে না। (t পাঁচবৎসরের অবিরাম সৎকাৰ্য্য ও বদান্ততায় গুরমুখ রায়ের কলঙ্ককালিম সম্পূর্ণ মুছিয়া গেল। কালেক্টর সাহেব বাবু গুরমুখ রায়কে ब्रांब्र बांशंकुद्र छैश्रृंiशि लेिबांब्र छछ १वर्षtभtभैं, लि१िब्र! श्रृंॉर्टाहेtणन । নিশ্চিস্ত হইয় গুরমুখ বহুদিনের উপবাসী শালের মত প্রজাদের উপর পত্তিত হইলেন। এক বৎসরের মধ্যে কেবল "নজয়’ ७ ‘cनणांवि'tठहे ७४छांtझग्न निकै छहे८ड शक्रांशिक बूझ नरशृंहौड झहेण। १छन। *उरुद्रां ९०९ छैiरु शtब्र वांछिद्र! cअंण । विभग्न थछांदूम कांtणछेब्र गरिश्रवद्र निरुके আবেদন করিল। এবার কালেক্টর তাহদের বঙ্গদর্শন “অর্থনীতি” অনুসারে [ ১২শ বৰ্ষ, আশ্বিন, ১৩১৯ অভিযোগ "ছেড়াচিঠির ঝুড়িতে নিক্ষেপ করিলেন। বহুকালের পর ক্ষতিগ্রস্ত গুরুমুখ পুনরায় চঞ্চল কমলার কৃপালাভ করিয়া মুস্থ হইলেন। কালেক্টর সাহেবের চেষ্টা সফল হইল। न१ि: त[बृ ७ङ्गभूषं द्रlश्च *ङ्गांश्च जitश्रु’ উপাধিতে ভূষিত হইলেন। কমিশনার সাহেব রায় সাহেবকে “খেলাত” দিবার সময়ে ভাগকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, “রায় সাহেৰের দেশ প্রসিদ্ধ সাধুক্ত, বদান্তত, লোকহিতৈষণ, প্রজাপ্রতি এবং রাজভক্তিতে भूर्श्वे श्हेग्र वांछ १७र्मtभर्भे निठारु श्रांनtगात्र সহিত তাঙ্গকে এইরূপে সন্মানিত করিয়া নিজের গুণগ্রাহিতার যৎকিঞ্চিৎ পরিচয় ७धनांन रुग्निtशन । अ|भttझब्र श्रtखब्लिक বিশ্বাস রায়সাহেব নিজের অবলম্বিত সুপথে চিরপ্রতিষ্ঠিত থাকিয় আপনাকে সত্বরে উচ্চতর উপাধিলাভের উপযোগী করিয়া গভর্ণমেণ্টের ಶR বিধান করিবেন।” বলা বাহুল্য, রায়সাহেব কমিশনার সাহেবের বহুমূল্য উপদেশ একদিনের জন্তও বিস্কৃত হইলেন না। তিনি তাহার আবিষ্কৃত “অপত্যনিৰ্ব্বিশেষে” প্রজাপীগন ও"রাজ্যশাসন"করিতে লাগিলেন। নিরুপায় প্রজাবৃন্দ, “রায়সাবে” তাহার অনন্তসাধারণ প্রজাপ্রীতির গুণে নকবে “রাজাসাহেবে" - রূপান্তরিত হইয়া যান, সাশ্রনেত্রৈ কেবল তাছারই প্রতীক্ষা করিতে লাগিল। ঐযতীন্দ্রমোহন গুপ্ত।