i Í i t | ;
! : * ৮ম সংখ্যা } সেই একই (হুষ্টিরূপে) জন্ম গ্রহণ করিলেন।” • আলাগে ! অস্য বিসর্জনেন” এই বিবিধ বৃষ্টির পরে দেবগণ উৎপন্ন (অর্থাৎ দেবগণ কল্পিতমাত্র ) । शृश्ाङ्गं]ंक দেবগণের বিস্তার এবং সঙ্কোচ বৃহদারণ্যক উপনিষদের শাকল্য ব্রাহ্মণে বিদগ্ধ শীকল্য প্রশ্ন করিতেছেন, “দেবগণ কত সংখ্যক’ ? তাহার উত্তরে যাজ্ঞবল্ক্য বৈশ্বদেব শাস্ত্রোক্ত বাক্যে বলিতেছেন, “ত্রয়শ্চ ীেচশত ত্রয়শ্চ ত্রীচ সহস্রা । ৩৩০ • e == ৩৬৩ • •) । আবার বিদগ্ধ প্রশ্ন করিলেন, “দেবগণ কত সংখ্যক ?” ধাজ্ঞবল্ক্য গিলেন "এয়ন্ত্রিংশং” (৩৩)। সেই প্রশ্ন পুনরায় করিলে পর, তিনি বললেন, “ষটু” পুনরায় করিলে পর তিনি বলিলেন “ত্রয়ঃ” (৩)। আবার প্রশ্ন করিলে পর বলিলেন, “দুষ্ট” । শেষ প্রশ্নের উত্তরে বলিলেন “এক”। বিদগ্ধ পুনরায় জিজ্ঞাসা করিলেন সেই তেত্রিশ হাজার তেত্রিশ শত দেবতা কে কে ? ধাজ্ঞবান্ধ্য উত্তর করিলেন এ সকল দেবগণের মহিমা ( বা বিভূতি ) মাত্র। বস্তুতঃ দেবগণ ত্রয়ন্ত্রিংশং বা তেত্রিশ। আবার প্রশ্ন হইল, “সেই ত্রয়ন্ত্রিংশং কে কে ?” তাহার উত্তরে বলিলেন, “আটটি বম, এগারটি রুদ্র, বারটি আদিত্য এই একত্রিশ এবং ইন্দ্র ও প্রজাপতি। (প্রশ্ন) আটটি বম কে ? (উত্তর ) অগ্নি, পৃথিবী, বায়ু, অন্তরক্ষ, আদিত্য, হালোক, চন্দ্রম, এবং নক্ষত্রগণ। (প্রশ্ন ) একাদশ রুদ্র কে? (উত্তর) মন্থয্যের মধ্যে দশটি প্রাণ অর্থাৎ কৰ্ম্মেন্দ্রিয় পাঁচটি এবং জ্ঞানেন্দ্রিয় *ोऽग्नेि, 4द१ बांग्रां अर्ष९ि भन उॉशrमब्र ५ीफtश* । पृथुन ऐशं ब्रां ७झे शृङ्गौब्र झहेtङ ( ৩৩o • + শঙ্করাচার্য্যের দার্শনিক মত 8૭૧ উৎক্রান্ত হয়, তখন লোককে রোদন করায়, এ জন্ত ইহাদের নাম রুদ্র । ( প্রশ্ন ) ইন্দ্র কে এবং প্রজাপতি কে ? (উত্তর) স্তন", (মেঘগর্জন)ই ইন্দ্র, যজ্ঞ—প্রজাপতি। স্তনয়িত্ব, কে? অশনি বা বিদ্যুৎ। যজ্ঞ কে ? श्रृं७१|१शे शृङ अर्थीं९ *ख११ चांब्राझे १छ সাধিত হর । যজ্ঞের অন্ত কোন রূপ নাই । ( প্রশ্ন ) ছয় জন কে ? (উত্তর ) অগ্নি, পৃথিবী, বায়ু, অন্তরক্ষ, আদিত্য এবং দ্ব্যলোক ( প্রশ্ন ) তিনজন দেব কে ? (উত্তর লোকত্ৰয় অর্থাৎ পৃথিবী এবং অগ্নি একত্রে এক লোক, অস্তরীক্ষ এবং বায়ু একত্রে দ্বিতীয় লোক, এবং দু’লোক ও আদিত্য একত্রে তৃতীয় লোক । ( প্রশ্ন ) দুইজন দেব কে ? (উত্তর ) অন্ন এবং প্রাণ (প্রশ্ন) একজন দেব কে ? প্রাণ অর্থাৎ প্রাণস্বরূপ ব্ৰহ্ম ৷ সৰ্ব্বাত্মকত্বহেতু যাহাঁকে মহৎ বt ব্ৰহ্ম বলা হয়। ইহার উপরে শঙ্কর র্তাহার ভায্যে বলিতেছেন, শাকল্য ব্ৰাহ্মণে দেবতাগণের সঙ্কোচ এবং বিস্তার-বিষয়ক সংখ্যা, এবং র্তাহীদের স্বরূপ বিবেচিত হইয়াছে। প্রাণ বা ব্ৰহ্মরূপেই দেবগণের একত্ব । ত্রয়ন্ত্রিংশৎ প্রভৃতি ক্রমে দেবগণ এক প্রাণের অন্তভুক্ত। আবার সেই এক প্রাণই অনন্ত সংখ্যাতে সৰ্ব্বরূপে বিস্তৃত । এইরূপে প্রাণই এক এবং অনন্ত, প্রাণই তেত্রিশ প্রভৃতি অবাস্তর ংখ্যাযুক্ত। পৃ—৬ । এইরূপে আমরা দেখিতেছি, বহু দেববাদের সহিত একেশ্বর বাদের সামঞ্জস্য প্রদর্শনের চেষ্ট বৈদিক কাল হইতে আমাদের দেশে প্রচলিত । ইহার ফলে আমাদের দেশে বহুদেববাদের সহিত একেশ্বরবাদের এক অপূৰ্ব্ব মিশ্রণ সংঘটিত