পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৪৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8bペ ও সমাজের সর্বপ্রকারের শাসন হইতে प्रांशृश्यटक भूख छूहिम्नl, डांब्र भन्नुरुषं वक्षप्रा অবাধে ফুটিয়া উঠিবার সম্পূর্ণ অবসর দিবার জন্স, শিবনাথ বাবুর ধে আতাস্তিক আগ্রহ ७ ७९माइ cन १ ग्रिएछ्, महर्षिम्न किस्तो ८कभक्5प्ठाग्न भ८था उद्द cलक्षा बाँच्न नारे । তথাকথিত সাম্যমৈত্রীস্বাধীনতার উপরে পরিবারের ও সমাজেয় সৰ্ব্ববিধ সম্বন্ধকে প্রতিষ্ঠিত করিয়া, সমাজের সংস্কার সাধনে এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে প্রজাস্বত্বের সম্প্রসারণে, এক সময়ে শিবনাথ বাবু ফরাসীবিপ্লবের অধিনায়কগণের শিষ্য ছিলেন। কিন্তু ফরাসীবিপ্লবের সাম্যমৈত্রীস্বাধীনতার প্রভাষ, ভলটেয়ার, রুশে প্রভৃতি ফরাণীস চিন্তানায়কগণের শিক্ষাদীক্ষার ভিতর দিয়া সাক্ষাৎভাবে শিবনাথ বাৰু বা তার সহযোগী ব্রাহ্মগণের উপরে আসিয়া পড়ে নাই। ইংলণ্ডের ও আমেরিকার যুক্তিবাদী খৃষ্টীaান সম্প্রদায়ের আচাৰ্য্যগণের শিক্ষাদীক্ষা হইতেই আমাদের ব্রাহ্মসমাজ যুরোপীয় ‘সাম্যমৈত্রীস্বাধীনতা’র উদ্দীপনা লাভ कtब्रन । श्रांद्र ईश्रमब्र भरथा इंश्लt७ब्र ফ্রান্সেস নিউম্যান এবং আমেরিকার থিওডোর পার্কারের সঙ্গেই ব্রাহ্মসমাজের সর্বাপেক্ষ ঘনিষ্ঠ যোগ স্থাপিত হয় । শিবনাথ বাবুর প্রথম যৌবনকালে পার্কারই ব্ৰাহ্মসমাজের যুক্তিবাদী যুবকদলের প্রধান শিক্ষাগুরু হইরাছিলেন । কিন্তু ৰে দার্শনিক ভিত্তির উপরে পার্কারের ধৰ্ম্ম-সিদ্ধান্তের প্রতিষ্ঠা হয়, তার ভারতষাসী শিষ্যগণ সে তত্বকে ভাল কল্পিয়৷ ধরিরছিলেন কি না, সন্দেহের কথা। শিবনাথ বাৰু প্রভৃতি পার্কারের দুর্গমনীয় অনशैनउ यदूखि ७ष९ फेनांब्र७विश्वङनौन मांनद বঙ্গদর্শন [ ১২শ বর্ষ, অগ্রহায়ণ, ১৩১৯ ८थrयब्र उँकौ१नाहे कठकफै गाउ कtब्रन, কিন্তু পার্কারের তত্ত্বজ্ঞান'বা ভক্তিভাব লাত করিয়াছিলেন কি না, বল সহজ নয়। ফলতঃ সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের নেতৃপদে বৃত হুইবার পূৰ্ব্বে শিবনাথ বাবুর ধৰ্ম্মজীবন অপেক্ষা কৰ্ম্মোৎসাহই বেশী ফুটিয়া উঠিরাছিল। উপাসনাদি অন্তরঙ্গ ধৰ্ম্মকৰ্ম্মে তার रुडों| उँ९मोह ७ निर्छ। झिण, नमाछ-नश्छ|प्द्र তখন বে তদপেক্ষ অনেক বেশী আগ্রহ ছিল, ইহা অস্বীকার করা অসম্ভব। এ সময়ে তিনি উপাসন-প্রার্থনাদি ব্রাহ্মধৰ্ম্মের অন্তরঙ্গ সাধনকেও যে লৌকিক দ্যায়ের বিশুদ্ধ তর্কযুক্তির কষ্টিপাথরে কলিতেছিলেন, তার সম্পাদিত “সমদশী”ই ইহার সাক্ষী। কেশবচন্দ্র ও তার অমুগত প্রচারকগণ যে শিবনাথ বাবুর সে সময়ের ধৰ্ম্মভাবকে বড় বিশেষ শ্রদ্ধার চক্ষে দেখিতেন না, ইহাও জানা কথা । কেশবচন্দ্র ব্রাহ্মসমাজে বৈরাগ্য-সাধন প্রবৰ্ত্তিত করিবার প্রয়াসী হইলে, শিবনাথ বাবু তার এ সকল মন্ত ও আদর্শকে লোকচক্ষে কতটা হীন করিবার চেষ্টা করেন, তখনকার “সোমপ্রকাশে” এবং “সমদর্শী"তে তার বিলক্ষণ প্রমাণ পাওয়া বtয় । আর তথন পর্য্যস্ত ধৰ্ম্মের অন্তরঙ্গ ও অতিলৌকিক দিকটা ষে শিবনাথ বাবুর নিকট প্রকাশিত হয় নাই, এ সকলে ইহাই প্রমাণ করে। ক্রমে সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের আচাৰ্য্যপদে দৃঢ়প্রতিষ্ঠ ছুইলে, শিবনাথ বাবু বিবেক বৈরাগ্যাদি সম্বন্ধে কিছু কিছু উপদেশ দিতে আরম্ভ করেন বটে, কিন্তু এ সকল কতটা যে তার ভিতরকার সাধনাভিজ্ঞতা হইতে ফুটিয়া উঠিয়াছে, আর কতটা ষে ব্ৰাহ্মসমাজের বাহিরের অবস্থার