পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৪৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8Ꮍ8 "ধৰ্ম্মার্থে ক্রিয়তে ভাৰ্য্যা ধৰ্ম্মার্থে ক্রিয়তে মুক্তঃ। ধৰ্ম্মার্থে ক্রিয়তে গেহং ধৰ্ম্মার্থে ক্রিয়তে ধনম, ॥” '–বৃহদ্ধৰ্ম্মপুরাণ। ধৰ্ম্মের জন্তই ভাৰ্য্য, ধৰ্ম্মের জন্তই পুত্র, ধৰ্ম্মের জন্তই গৃহ এবং ধৰ্ম্মের জন্থই ধন । হিন্দুশাস্ত্রকার গার্হস্থ্য-আশ্রমে রমণীর জন্য যে সকল কৰ্ত্তবের নির্দেশ করিয়াছেন, একটু বিবেচনা করিয়া দেখিলেই বুঝ। যাইবে, পুরুষকে ধৰ্ম্মপথে অগ্রসর করিয়া দিবার জন্ত স্ত্রীলোকের পক্ষে তদধিক কর্তব্য পালনের অবিশু কতা নাই । হিন্দুশাস্ত্রমতে রমণী গাই স্থা আশ্রমের প্রাণস্বরূপ । "যথ রথশ্চ রথিনাং গৃহিণাঞ্চ তথা গৃহম। সারথিন্তু যথা তেষাং গৃহস্থানাং তথা প্রিয় ॥” —ব্রহ্মবৈবৰ্ত্ত পুরাণ । ब्रथौ ? :णभन द्रथ, शृशंद्र ८ट भनि शृं★, 4द२ রথের যেমন সারথি, গৃঃস্থের তেমনি স্ত্রী। “উৎপাদনমপ e্যস্ত জfতস্ত পরিপালনম । প্রত্যহং লোকযাত্রাসাঃ প্রত্যক্ষং স্ত্রীনিবন্ধনম্।।” সস্তানের উৎপাদন, জাত সন্তানের পরিপালন, এবং প্রতিদিনের জীবনযাত্রার মূলে প্রত্যক্ষ ভাবে রমণী। রমণী কেবল সহধৰ্ম্মিণী, রূপে নহেন, জননীরূপে ও গৃহিণীরূপে মানুষকে ‘মানুষ’ করিয়া তুলিবার জন্ত অবতীর্ণ ।

  • थखनार्थ६ भशङाशाः श्रृंखाश1ः १शौथुप्रः । ন্ত্রিরঃ শ্রিত্নশ্চ গেছে ন বিশেষে ইস্তি কশ্চন।"

& —মই । সপ্তান-জননী বলিয়া স্ত্রীলোক পরম-কল্যাণ বঙ্গদর্শন [ ১২শ বর্ষ, অগ্রহায়ণ, ১৩১৯ ভাজন ; তাহারা গৃহের দীপ্তিস্বরূপ ও शूछनौञ्च ; टैशं★tहे शृंtश्द्र शकौ । व्छtउ ও রমণীতে কোন প্রভেদ নাই । مينه স্বামীর উপর স্ত্রীর ও সস্তানের উপর মাতার অসীম প্রভাবের কথা সৰ্ব্বজনবিদিত। গর্ভাবস্থায় পৰ্য্যস্ত জননীর মনোভাব সন্তানের চরিত্রের উপর প্রভাব বিস্তার করে, এরূপ দৃষ্টান্তেরও অভাব নাই । হিন্দুসংসারে স্বামী পুত্র ভিন্ন আরও অনেকের স্থান আছে। তাহাদেরও মুখ স্বাচ্ছদ্য, উন্নতি-অবনতি বহুল পরিমাণে গৃহিণীর উপর নির্ভর করে । সুতরাং সহধৰ্ম্মিণীরূপে স্বামীর, জননীরূপে সন্তানের, এই গৃহিণীরূপে সমস্ত পরিজনের কল্যাণৰিধানের ভায় রমণীর উপর । অস্থার সঙ্গে শরীরের দৃঢ় সম্বন্ধ । “শরীরমাদ্যং খলু ধৰ্ম্মসাধনম, ” আস্থার উন্নতির জন্ত শরীরের স্বাস্থ্য এবং মনের উদারত। কোন ক্রমেই উপেক্ষধৰ্ম্ম নছে। স্বতরাং, সমস্ত পরিবারের দুঃখ কষ্ট দূর করিয়া, ব্যাধি ও দুশ্চিস্ত হইতে তাf দিগকে রক্ষা করিয়া, শান্তি ও পবিত্রতার মধ্যে সকলকে “মানুষ” করিয়া তোলাই রমণীয় কাজ। গৃহের অস্বাস্থ্যকর আবর্জনারাপ দক্ষহস্তে দূর করিয়া, পুঞ্জি ও আয়োজনrে শোভায় ও সৌন্দর্য্যে মনোহর করিয়া তোলা ; জীবন-সংগ্রামের বিকট ভীষণতাকে বেং ও প্রতির জ্যোৎস্নাপাতে সহনীয় কর তোলা ; পথভ্রান্ত ছতভাগ্যের পথভ্রম দুর করিয়া, স্নেহভরে তাহাকে স্বপথে পেছাই। দেওয়া কল্যাণময়ী রমণীর জীবন-ত্ৰত | কবিবর রবীন্দ্রনাথ নানা ভাবে রমণীর এই