৮ম সংখ্যা ] প্তাহাকে সরল অবল সৰ্ব্বপ্রকারে দেববিহীন কুন্দনন্দিনীর প্রাণহন্ত্রী করিয়াছিল। টুর্য। এ চিত্রের স্থল কলিমাময় রেখা। এ চিত্রের দিকে দৃষ্টি করিলেই, যেই কাল রেখায় চক্ষু ভরিয়া যায় । চতুরতা, স্বার্থসাধনপটুত, হার-চিত্রের একটা প্রকৃষ্ট রেখা, এবং হীরা ৰতি চতুরা ছিল বলিয়াই, সে তাহার ঈর্ষাবৃত্তির পরিতৃপ্তি সাধনে অন্তদূর কৃতকাৰ্য্য हहेग्नाङ्ठिा । সাধবী এবং ভদ্রপরিবারস্থা থাকিলেও, হীরার রসের অভাব ছিল না, এবং সে তাছার ‘গঙ্গাজল’ মালতী গোয়ালিনীর সচিত গল। মিলাইয়া রসের গান গাইতে গাইতে পথে যাইতে, অন্ততঃ রাত্রিকালে এরূপ করিতে, কোনরূপ দ্বিধার কারণ মনে ভাবিত না । কিন্তু মালতী গোয়ালিনীর সহিত তাহার কেবল এই থানেই প্রকৃতিসাদৃপ্ত ছিল, অন্ত কিছুতে মালতীর সহিত হীরার বা তাহার সহিত মালতীর তুলনা হয় না। মালতীকে কবি বিশেষরূপে অঙ্কিত করিবার চেষ্টা করেন নাই, পাৰ্শ্ববৰ্ত্তী চিত্ররূপেই প্রদর্শিত করিরাছেন ; তথাপি যে এক রেখা টানিয়াছেন তাহাতেই পাঠক তাহাকে অনায়াসে চিনিতে পরিবেন । কবির কথায় "মালতী গোয়ালিনীর মত রসিক স্ত্রীলোক –
- . 劇 ”来 警 দেবেন্দ্র বাবুর দাসী নহে-আশ্ৰিতাও নহে— অথচ তাহার বড় অযুগত—অনেক ফরমায়েস –शश अछद्र भैमीश, उश भागठो निक করে।” কেবল কি রসের খাতিরেই মালতী পাপের সেবা করিঙ ? মনুষ্যচরিত্রে বিচিত্র
কি ? বিষবৃক্ষ ᏰᏜᏜ আখ্যান্ত্রিকায় উক্ত অন্তান্ত ব্যক্তিগণ মধ্যে শিবপ্রসাদ ব্রহ্মচারীর কথা এই সম:লোচন প্রবন্ধে স্থানান্তরে উল্লি থত হইয়াছে। শ্ৰীশচন্দ্র ও হরদেব ঘোঘালের সম্বন্ধে আমরা বিশেষরূপে উল্লেখ কিছু করি নাই। শ্ৰীশচন্দ্রও অতি প্রতিকর চিত্র, স্বশিক্ষিত ও স্বন্দর স্বভাব, সদ্বন্ধু ও স্নেহশীল। নগেন্দ্রের দ্যায় তিনিও অতি ভাৰ্য্যালৎসল, যদিও কাব্যের প্রধান চিত্র নয় বলিয়, কবি র্তাহার সে প্রকৃতির অঙ্কনে অধিকতর বর্ণ প্রয়োগ করেন নাই। হ্রদেব ঘোৰালের ন্তায় মুহৃদ লোকের ভাগ্যে কমই মিলে,—বিদ্বান্, বুদ্ধিমান ধীর প্রকৃতি; বিচারক্ষম, সৎপরামর্শদাতা, শ্রদ্ধার পাত্র; নগেন্দ্রের অস্তিরিক হিতাকাজী এবং অকৃত্রিম বন্ধু । शैबाद्र श्री पूजै न्डन खि नाश्, भल्लोগ্রামে এবং সহরের রাস্তাতেও অনেক স্থলে, অনেক সময়ে বালকবৃদ্ধের এবং বালকস্বভাব বয়ে বুদ্ধের কৌতুকে দীপক এরূপ বুড়ী অনেকের নয়নগোচর হইয়া থাকিবে । তবে কবির লেখনী সংযোগে হীরার আয়ী অমরত্ব লাভ করিয়াছে, নিজৰ মূৰ্ত্তিহীন বঙ্গে, পুরিবর্তনশীল বঙ্গে, অস্ততঃ সাহিত্যু-ক্ষেত্রে, এ আমোদের অভাব হইবে নt * ঐলোকনাথ চক্ৰবৰ্ত্তী।
- অনিয়মিত ভাবে, ১৩১৭ সনের মাঘ সংখ্যা হইতে আরম্ভ কfরয়া, ১৩১৯ সনের এই সংখ্যার আমার কুত্ত বিষবৃক্ষ সমালোচনা শেষ হইল। ১৬১৭ সনের মাঘসংখ্যায় সমগ্র কাব্যের সাধরণ সমালোচনা প্রকাশিত হয়। তৎপর প্রকাশিত প্রবন্ধকয়েকটিতে আমি বিধ
বৃক্ষের চরিত্রগুলির বিশ্লেষণে প্রয়াস পাইয়াছি। त्रांभांब्र नाश्उिाप्मयांब खठिणांष किङ्ग९ "ब्रिभांt१७