আবিভূত মোর স্বপ্নলোক হ’তে কোন পথ ধরি’ কেমনে আসিলে হেথা ওগো মায়াবিনী, হে মোর যৌবন-স্বপ্ন-স্বর্গবিলাসিনী, মনসিজ চিত্তলক্ষ্মী, হে স্ন রসুন্দরী, চক্ষে আসি দিলে দেখা ? ধ্যান-নিমীলিত অণথি মোর বিশ্ব’পরি ঝেলি যবনিকা, নিভৃত অর্ণধার রচি' একান্তে হেরিত সফল হইয়াছে কি না, তাহার বিচার অষ্ঠের হাতে । ১৩১৭ সনের ফাঙ্কণ সংথ্যায় স্থৰ্যমুখীচরিত সমলোচিত হয়, ১৩১৮ সনের সাহিত্য পত্রিকার বৈশাখ সংগাtয় উক্ত পত্রিকার সুপণ্ডিত, স্ব বিজ্ঞ, ও হদক্ষ সম্পাদক আমার ঐ প্রবন্ধ সম্বন্ধে নিরলিখিত রূপ মন্তব্য প্রকাশ করেন—— “শ্ৰীযুক্ত লোকনাথ চক্ৰবৰ্ত্ত ‘স্বৰ্য্যমুখী প্রথন্ধে সংক্ষেপে "বিষবৃক্ষে’র সমালোচনা করিয়াছেন। ইহাতে এমন কোন নুতন কথা দেখিলাম না, যাং গিরিজ বাবুর বঙ্কিমচন্দ্রে’ ও মালিকের চর্বিতচর্বণে দেখি নাই। কোন বিষয়ের রচনার প্রবৃত্ত হইবার পূৰ্ব্বে, সে সম্বন্ধে পূর্ববৰ্ত্তা লেখকগণ যাইলিথিয়া গিয়াছেন, নুতন লেখকগণ তাহা পড়িয়া লইলে ভাব ও সাহিত্য পুনরুক্তির অত্যাচার হইতে রক্ষা পায় ।” এই মন্তব্য অনেক বিলম্বে আমার চেt:থ পড়ে। তদবধি প্রকৃতই চৰ্ব্বিত-চৰ্ব্বণ দ্বার বঙ্গীয় পাঠকবৃন্দকে বিরক্ত করিয়া উদ্ধাদের নিকট अभब्रांशी श्ञाय कि न, इंश बूकिताब्र छष्ट अभि অনেক অনুসন্ধান করিয়াছি। বিষবৃক্ষ সম্পূর্ণ বঙ্কিমচত্রের বঙ্গদর্শনে প্রকাশিত হইলে, তৎকালিক শুভ্ৰস্নিগ্ধদীপ্তি তব,—জ্যোতিৰ্ম্মী শিখা স্বৰ্গ দীপ মুখে যথা মন্দির তিমিরে । মৰ্ম্মের মুকুর মাঝে মৌনমূৰ্ত্তি খানি ছিল ছায়া মায়া শুধু, আজি স্বশরীরে ক্ষে বক্ষে দিলে ধরা ! সোহাগের বাণী শুনি কাণে, গ্ৰাণে পাই সৌরভ দেহের, অঙ্গের অঙ্গিনী হ’লে দেবী অন্তরের । སྨི་ 8--- অস্ত বাঙ্গল মাসিক পত্র আযাদর্শনে ইহার এক স্বীধ मभांप्लlछन। दाश्ब्रि इग्न । य5 मूब मtन स्रांtझ, (ग সমালোচনায় চরিত্র বিশ্লেষণ বা কাব্যের গৃঢ় সৌন্সর্য প্রদর্শনের চেষ্ট হয় না। তৎপর অস্ত কোন মাসিক পত্রিকায় বিষবৃক্ষের বিশেষ সমালোচন। কিছু বাহির হইয়াছে, এরূপ আমি অবগত নহি, বিশেষ অনুসন্ধানেও জানিতে পারি নাই। স্বগীয় গিরিজাবাবুর বই একখানি আমার নিকট ছিল, এবং সাহিত্য পরিষদের পুস্তকলয় হইতে র্তাহার কৃত সমালোচনার পুস্তকগুলি অনাইল্প দেখিয়াছি। অামার একটি সাহিত্যfপ্রয় ছাত্র দ্বারা অষ্ঠাঙ্ক স্থানেও.গিরিজাবাবুর বই দেখাইয়াছি। র্তাহীর পুস্তকে বিষবৃক্ষের সমালোচনা নাই। তাছার ‘दक्षिम5ठ' छूठौग्न श्रृंt७ब्र छूभिकtग्न ¢लषा वांtछ, ऊँistब्र পুস্তকের দ্বিতীয় খণ্ডের প্রথমার্দ্ধে বিষবৃক্ষ,রজনী প্রভৃতি সমালোচিত হইয়াছে, কিন্তু ঐ পুস্তকাংশ তিনি প্রকাশ করিতে পরিবেন এরূপ আশা করিতে পারেন নাই। বং হোক তাহার পর গিরিজা বাবু বিষবৃক্ষের সমী লোচনী বঙ্কিম বাবুর' কোন খণ্ডে বাহির হইয়াছেসাহিত্য সম্পাদক মহাশয় অনুগ্রহ করিয়া তাহ উল্লেখ করিলে যাধিত হইব । প্র; লেঃ
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৫০৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।