0 &о জনমণ্ডলী মধ্যে প্রতিষ্ঠালাভ করিয়াছে। আমাদের বার মাসের ঠের পাৰ্ব্বণ ; ইহুদীর oittgfētā (Passover ; ÈHIzolā श्रृंश्लेभाग (Christmas) to #### ( Easter); भूमत्रभltनद्र ३म ७ गश्तम, এই সকলের প্রতিষ্ঠা সৰ্ব্বত্রই স্মৃতির উপরে। এই সকল নিত্যনৈমিত্তিক পূজাপাৰ্ব্বণ, শ্ৰাদ্ধাদি পারিবারিক সংস্কার, এই সকমের দ্বারাই সত্রি ধর্মের বহিরঙ্গ গুলি রচিত হয়। এই সকল ধর্মের দেহ-স্বরূপ। এই সকল ব্ৰতামৃষ্ঠানদিকে বর্জন করিলে, ধৰ্ম্মবস্তু ক্রিয়হীন হইয়া, বাহ আশ্রয়ের অভাবে, ক্রমে ম্ৰিয়মাণ হইয়া পড়ে এবং পরিণামে তাহার ধৰ্ম্মত্ব অর্থাং লোকস্থিতিরক্ষার শক্তিসাধ্য পর্যন্ত নষ্ট হইয়া যায়। কোনও ধর্মের তত্ত্ব যতই বিশুদ্ধ ও অন্তযু দীন হউক না কেন, তার ঈশ্বরতত্ত্ব যতই নিগুৰ্শ ও নিরাকার হউক না কেন, এ সকল স্মৃতিপ্রতিষ্ঠিত ব্রতনিয়মাদি ব্যতীত তাহা কখনওই যথাযথভাবে পরিপুষ্টলাভ করিতে পারে না; আদে বাচিয়া থাকিতে পারে কি না, তাহাই সন্দেহের কথা । সুতরাং সৰ্ব্বত্রই যে ধৰ্ম্মের একটা স্মৃতিপ্রামাণ্যও আছে, ইহাও অস্বীকার করা অসম্ভব । যুগে যুগে, জগতে যে সকল নূতন ধৰ্ম্মের অভু্যদয় হইয়াছে, তাহারাও এইজন্য প্রাচীন স্মৃতিকে বর্জন করিয়াও, অল্পকাল মধ্যেই নিজেদের এক একটা স্মৃতি বা ট্যাডিষণ গড়িয়া তুলিতে বাধ্য হইয়াছেন, নতুবা নিজ নিজ মণ্ডলীর বননিবিঃত-সাধন তাহদের পক্ষে একেবারেই অসাধ্য হইয়া উঠিত। আমাদের চক্ষের উপরেই তার উজ্জ্বল দুষ্টান্তও পড়িয়া বঙ্গদর্শন বিবাহ [ ১২শ পর্ষ, পৌষ, ১৫১৯ রহিয়াছে। আমাদের ব্রাহ্মসমাজ ও আর্য্যসমাজ উভয়েই স্বল্পবিস্তর পরিমাণে হিন্দুধর্মের পুরাতন স্মৃতির প্রামাণ্য মর্যাদ। অগ্রাহ করিয়া চলিয়াছেন। দয়ানন্দস্বামী তবুও অন্ততঃ কিয়ৎপরিমাণে মন্ত্র স্মৃতিকে বঁাচাইয়া চলিতে চেষ্টা করিয়াছেন, রাজা রামমোহনের পরবর্তী ব্রাহ্ম-আচাৰ্য্যগণ তাহাও করেন নাই। কিন্তু এই অতি সামান্ত কালের মধ্যেই আর্য্যসমাজে এবং ব্রহ্মসমাজে, উভয় সম্প্রদায়েই একটা নৃ শুন স্মৃতির বা ট্রাডিষণেরও ( Tradition ) প্রতিষ্ঠা হইয়াছে। এক সময়ে যারা সৰ্ব্ববিধ শাস্ত্র গুরু বর্জন পূৰ্ব্বক, শুদ্ধ স্বাস্তৃতিকে অবলম্বন করিয়। ধর্মের প্রামাণ্য-প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করিতেছিলেন ; যারা “সত্যকেই" একমাত্র শাস্ত্ররূপে বরণ করিয়াছিলেন এবং সপল বিষয়েই "ইহা সত্য অর্থাৎ স্বাভিমত সম্মত এবং যুক্তিযুক্ত কি না ?” এই প্রশ্ন তুলিয়াই তাহ গ্রহণযোগ্য না বজ্জনীয় ইহাব বিচার ফুরিতেন ;—এখন তাহারাই “ইচ ব্রাহ্মধৰ্ম্ম বা আর্য্যধৰ্ম্ম কি না?” এই প্রশ্ন তুলিয়া সরাসরি ভাবে সে সকল বিষয়ের সর্বপ্রকারের দাবীদওয়ার মীমাংসা করিয়া থাকেন। আর ব্রাহ্মধৰ্ম্ম বা অর্গ্যধৰ্ম্ম বলিতে ই হারা নিজেদের সমাজের স্মৃতি বা ট্রাডিযণকেই বুঝেন ; এবং এই সকল স্মৃতি বা ট্র্যাডিষণকে অগ্রাহ, করিয়া কেহ আর এখন ব্রাহ্ম বা আর্য্য থাপিতে পারেন না। এইরূপে, এই অতি সামান্ত সময়ের মধ্যে, একরূপ थाप्राप्त চক্ষুর উপরেই, ব্রাহ্মসমাজ এবং আর্যসিধাপ্রভৃতি মতন ও সংস্কৃত ধর্মেও নিজ *ি
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৫৬৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।