১১শ সংখ্য } না থাকিত, তাহ হইলে কি বিষয়ঞ্জান, কি আত্মজ্ঞান, কোন ও জ্ঞানই সস্তব হইত না। অতএব এই বিশ্বব্যাপারের সঙ্গে আমাদের জ্ঞানfক্রয়ার এবং জ্ঞান-বস্তুর সৃদ্ধ ন্ধ এমনই ঘনিষ্ঠ ও অঙ্গাসী যে য হা उछाप्नद्रा शूज, उाछ। ។ អង្កេះ यूट्ठेत 8 মূল হুহহে হুহলে। - প্রচলিত পথায় বলে, যাহা নাই ভাণ্ডে তাহা নাই ব্রহ্মাণ্ডে । আপাত হুঃ শুনিতে কথাটা কেমন কেমন ঠেকে । বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডে কত কি না রহিয়াছে, যাহার কোনও কিছু অ মীর ভণ্ডে, অর্থাং আমার ম:নর ভি ওরে नाई। ७ निर्दू निम्न कश्रामॆ। शृठे •:हे शिथTी । কিন্তু অন্য দিক্ দিয়া দেখিলে, এই কথাটা একান্ত সত্য বলিয়াই প্রতী ত হইলে । কারণ, বিশ্বে এমন অনেক বস্তু আছৈ ও থাকিতে পারে, যাহ। আমার ভিতরে নাই –“কিন্তু আমার ভিতৱে যাহা নাই, তার দৈানও জ্ঞানলাভ আমার পক্ষে হ্লে আদৌ সস্তবু না। এ কথাটাই করিতে পারি? যিনি মা হন নাই, তার অস্তরে মাতৃস্নেহ বস্তুটা নাই । তার ভাণ্ডে সন্থানের প্রতি মার যে অঞ্চৈতত্ব, মৰ্ম্মগচ ,বাংস্য এ বস্তু নাই । সুতরাং অন্য রমণীর १६ ३१ থাকিলেও, বন্ধ্যার পক্ষে এ বস্তুর জ্ঞানলাভ আদৌ মস্ত1ে না । সুতরাং ঠার স্তাণ্ডে এ বস্তু গাই বলিয়া, ব্রহ্মাণ্ডে এ বস্তুর থাকা না থাকা তার পক্ষে উভয়ই সমান । এইরূপ অন্ধের শুিকুরে বর্ণবোধশক্তি নাইব’লয়া, এই বিশ্বের বরণfকরণমেলা থাকা না থাক! র্তার পক্ষে সমান। যে ব্যক্তির কাণে, অর্থাৎ মনে, কোনও প্রকারের সুরবোধ বেদের কথা \సెసి नान्ने, उॉन्न भएझ गत्रौङ७ नाई। शशं নাই ভাণ্ডে, হাস্থা নাই ব্ৰহ্মাণ্ডে এই প্রচলিত কথাটার এই অর্থ। ইত। আমাদের জ্ঞানের একট। সাধারণ ও সাৰ্ব্বজনীন ধৰ্ম্মকে নির্দেশ করিতেছে। অ মাদের জ্ঞান কেবল ভিতরে নয়, কেবল বাইরেও নয় ৷ -জ্ঞানের ছাচগুণে আমাদের মনে থাrে.এগুলি ভিতরের झा'क्लগুলোই আমাদের ভাণ্ড । এই জ্ঞে । বিষয়রাজ্যই ব্ৰহ্মাণ্ড। বাহিরের বিষয় গুলির গুণাগুণ আমাদের ভিতরের ছাচে পড়িয়া, তপে আমাদের জ্ঞানগোচর হয় । মতুতারা নিজের সোজা মুঞ্জি অ 'সয়া আমাদের জ্ঞানে ফুটয় উঠতে পারে না। আমাদের জ্ঞান-শক্তির ও জ্ঞান ক্রিয়ার সঙ্গে বাহিরের বিষয়রাজ্যের ও বিশ্ববাগের এই নিতান্ত ঘনিষ্ঠ, নিতান্ত অঙ্গাঙ্গী, একাত্ত অচ্ছেদ্য ও নিত্যযোগ রহিয়াছে বলিয়াত, আমাদের চৈতন্থের মূলে যে বস্তু জাগিয়৷ আছে, সেই বস্তুই আবার পূt;হরের এই বিশাল ব্ৰহ্মাণ্ডকে গড়িয়া পিটিয়া তুলিয়াছে ও তুলিতেছে বলিয়াই আমাদের যাবতীয় জ্ঞানক্রিয়। সস্তব হইয়ছে । আর এই জন্যই आI:मद्र बून शाश डाश३ श्रादाद्र ऋ४िद्र७ মূলে রহিয়াছে, নতুবা জ্ঞান সস্তব ইষ্টত না । অতএব বেদ যদি সকল জ্ঞানের মূল ও সকল জ্ঞানের আশ্রম ও প্রতিষ্ঠা হয়, তবে তাহাকে সেই কারণেই মাবতীয় কৃষ্টর মূল ও বিশাল ব্রহ্মাণ্ডেরও আশ্রয় হইতেই হয়। যাহা বিশ্বের মূলে নয়, যাহ সৃষ্টির অংশ্রয় ও প্রতিষ্ঠা নহে, তাহা
পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বাদশ খণ্ড.djvu/৭০৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।