পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

5ತ್ತಳೆ সংখ্যা 1). মধ্যে—এরা পাঁকুড়া করিলে—প্রভেদ अरी, কার করিতে পারা যায় না সত্য, কিন্তু তথাপি—লৌকিক ধাচা’র কথাবার্ভার মাঝখানে সে প্রভেদ কাহারে বড়-একটা গ্রাহ্যের মধ্যে আসে না । পক্ষাস্তরে এইরূপ দেখিতে পাওয়া যায় যে, দর্শনাদি শাস্ত্রের আলোচনাকালে মন এবং বুদ্ধিকেই কেবল অন্তঃকরণের কোটfয় স্থান দে ওয়া হয় ; প্রাণকে মনে করা হয়, অচেতনতা-প্রযুক্ত অন্তঃকরণের কোটায় স্থান পাইবার অনুপযুক্ত। প্রাণবেচারীর প্রতি এইরূপ শক্ত আইন-জারি – করিয়া তাহার প্রাণে আঘাত করা বড় যে ভাল কাজ, তাহ বলিতে পারি না । সত্য বটে—প্রাণ অব্যক্ত-চেতন ( Subconscious ) ; কিন্তু সেই অপরাধে তাহাকে সৰ্ব্বসমক্ষে একাস্ত-পক্ষেই অচেতন ( Unconscious) বলিয়া খোটা দিয়া অন্তঃকরণের কোটা হইতে বহিষ্কৃত করিয়া দিলে লঘু অপরাধে গুরুদও বিধান করা হয়—ইহা যখন বুঝিতেই পারা যাইতেছে, তখন, खांनिम्नां-खनिम्नां ८क ७भन निcर्सांथ दिछांब्रপতি যে, তিনি সামান্ত অপরাধে ঐরূপ অতি-দণ্ডের আজ্ঞা প্রদান করিয়া আপীলআদালতের বিচারে নিজে দণ্ডাহঁ হইবেন ? ইহার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতের ধৰ্ম্মাসন হইতে যেরূপ স্ববিচার-প্রাপ্তির প্রত্যাশা করা যায়, তাহ এই — · পরীক্ষারূপী প্রবীণ . সাক্ষীর জবানবলিতে প্রমাণ হইতেছে এই যে, প্রাণ অব্যক্ত-চেতন। তবেই হইতেছে যে, প্রাণ একান্তপক্ষেই অচেতন নৰে। তাৰ Wy সার সত্যের জলোচনা। লা-মন চায়, “প্রাণ চায়,” এই দুই কথার " 鞍e4 शषन मय्रु-७कख-भरकहे जरळऊन द्रषन নৰে-তখন অৰশু প্রাণ এক হিসাবে জ্ঞ তন, আর-এক হিসাবে , সচেতন। প্রাণ ষেহিসাবে সচেতন, সে হিসাৰে তাহ বুদ্ধি এবং মনের দলভুক্ত, স্বতরাং অস্তঃকরণের কোটায় স্থান পাইবার অনুপযুক্ত নহে। উচ্চ আদালতের প্রথানুযায়ী এইরূপ নিক্তির ওজনের বিচারকে যথার্থ দ্যায়-বিচার জানিয়া তদনুসারে আমি বুদ্ধি, মন এবং প্রাণ, তিনকেই অস্তঃকরণের কোটায় একসঙ্গে বসাইলাম—একসঙ্গে বসাইয়া তিন ভ্রাতার একত্র মেলামেশা-গতিকে তাহাদের चांछूटमोश८#ञ्च झांनभूथ उंखञ्जल झहेब्र ७८* কি না, তাহার পরীক্ষায় প্রবৃত্ত হইলাম। পরীক্ষা করিয়া পাইলাম কি—সেইটিই এখন জিজ্ঞাস্ত ! পাইলাম মে কি, তাহ “ফলেন পরিচয়তে” ; অতএব নিয়ের উদাহরণগুলির প্রতি দৃষ্টিপাত করা হো’কৃ। প্রাণ এবং মনের একাত্মভাব । প্রথম উদাহরণ। স্বনিদ্রার সময় যখন নিদ্রিত ব্যক্তির নিশ্বাস-প্রশ্বাস-ক্রিরা স্বভাব-গুণে আপনাআপনি চলিতে থাকে, তখন তাহাকে বলা হয় প্রাণ-ক্রিয়। পক্ষাস্তরে, প্রাণায়ামসাধনের সময় যখন সাধকের নিশ্বাস-প্রশ্বাসक्लिब्रां *ां८ल्लांख निब्रह्म *ब्रिक्रांलिङ ङ्य़, তখন তাহাকে বলা হয় মানসী ক্রিয়া । ७षन छिखांश ७हे cष, निशि७ याखिन्ब्र কথা এবং প্রাণায়াম-সাধকের কথা ছাড়িয়া দিয়া, জাগ্ৰং-কালে লোকে সচরাচর যেভাৰে নিশ্বাস-প্রশ্বাস, গ্রহণ-বর্জন করে,