পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৪৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টম সংখ্যা । ] শেষ পদ্ধতি অসাড় হইয়া পড়িবে, এবং যে-কোন শক প্রথম আক্রমণ করিবে, দেশ তাহারষ্ট কবলে পতিত হইবে।” আমার উত্তর ;–“একটু ধীরে! ক্রত নয় ।” যুদ্ধাৰ্থ সৈন্ত এখনও যেমন স্থলভ, অন্ত প্রকার যুদ্ধের জন্ত তখনও তেমনি সুলভ হইবে।—সে যুদ্ধ স্বদেশরক্ষার্থ। এইরূপ যুদ্ধে প্রত্যেক সৈনিক भग्न-भैरन জানিবে, যে যুদ্ধে সে প্রবৃত্ত হইয়াছে, তাহা ধৰ্ম্ম-যুদ্ধ। যাহাদের বিষয়ে ভাল-মন্দ সে কিছুই জানে না, এরূপ লোকের সে প্রাণনাশ করিতেছে না ; পরস্তু যাহারা তাহাকে এবং তাহার দেশ-ভাইদিগকে অন্যায়পুৰ্ব্বক আক্রমণ করিয়াছে, তাহাদিগকেই সে সংহার করিতে প্রবৃত্ত। অন্তায়পুৰ্ব্বক পররাজ্যআক্রমণার্থ যে যুদ্ধ, তাহাই নিষিদ্ধ, স্বদেশরক্ষার জন্ত যে যুদ্ধ, তাহা নিষিদ্ধ নহে। অবশু) এরূপ কেহ বলিতে পারে— অত কথা । BBసి বলিবার কতকটা হেতুও আছে—আক্রমণের যুদ্ধ নু থাকিলে, আত্মরক্ষণের যুদ্ধও থাকিতে পারে না। যাহা হউক, ইহা তো স্পষ্টই বুঝা যায়,—কোন এক জাতি আত্মরক্ষণসীমার মধ্যে যুদ্ধকে বদ্ধ রাখিতে পারে, কোন কোন জাতি তাহা পারে না। অতএব, এই নীতির কাৰ্য্যকারিতা সৰ্ব্বথা অক্ষুন্ন । কিন্তু র্যাহীদের এইরূপ ঘোষণবাণী— “দ্যায় হোকৃ, অন্তায় হোকৃ, আমাদের দেশ", এবং যাহাদের ইচ্ছা—নুনাধিক অশীতিসংখ্যক অধিকৃত রাজ্যের সহিত আরও অন্ত রাজ্য চির-প্রণালী-অনুসারে সংযোজিত করেন, তাহারা যুদ্ধব্যাপারসম্বন্ধে এইরূপ নিষেধ-নিয়ম বিরক্তির চক্ষেই দেখিবেন। র্তাহারা মনে করেন,—রবিবারে যে নীতি মুখে আবৃত্তি করা বায়, সোমবারে তাহাই কাজে করিতে হইবে—ইহা অপেক্ষা বাতুबाउ श्रांद्र किहूझे नाहे । শ্ৰীজ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর। শেষ কথা । -اس-استیسیسمس - তখন নিশীথরাত্রি, গেলে ঘর ছ’তে যে পথে চলনি কতু সে অজানা পথে । বাবার বেলায় কোনো বলিলে না কথা, লইয়। গেলে না কারো বিদায়-বারত । মুপ্তিমগ্ন বিশ্বমাঝে বাছিরিলে একা, অন্ধকারে খুজিলাম না পেলেম দেখা।